ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১

দীপু হাজরার ঈদের নাটক ‘হেপি ফেমিলি’

প্রকাশিত: ০৫:১২, ২৮ আগস্ট ২০১৭

দীপু হাজরার ঈদের নাটক ‘হেপি ফেমিলি’

স্টাফ রিপোর্টার ॥ দীপু হাজরার পরিচালনায় নির্মিত হয়েছে ঈদের বিশেষ নাটক ‘হেপি ফেমিলি’। নাটকটি রচনা করেছেন জনপ্রিয় নাট্যকার বৃন্দাবন দাস। ‘হেপি ফেমিলি’ নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন চঞ্চল চৌধুরী, ফারহানা মিলি, ফজলুর রহমান বাবু, শাহানাজ খুশী, মাসুদ রানা মিঠু, দিব্য জ্যোতি, সৌম্য জ্যোতি, মাহমুদ বেলাল প্রমুখ। নাটকটি ঈদের দিন সন্ধ্যা ৬ টায় গাজী টিভিতে প্রচার হবে। মনপুরা চলচ্চিত্রে সফল জুটি চঞ্চল চৌধুরী-ফারহানা মিলি। চলচ্চিত্রে একজন অপরজনকে ভালবাসলেও পরিণয় ঘটেনি। তবে এবার ঈদের জন্য নির্মিত নাটক ‘হেপি ফেমিলি’ তে ঘটেছে এর উল্টোটা। দুজন-দুজনকে ভালবেসে বিয়ে করেছেন তারা, আর তাদের ঘরে আসছে নতুন অতিথি। ঘটনাটি তাদের পরিবারের জন্য সুখবরই বটে। নাটকটিতে কাশেম ও ভানুমতি চরিত্রে অভিনয় করেন দুজনে। ‘হেপি ফেমিলি’ নাটকের গল্পে দেখা যায় হাশেম-কাশেম দুই ভাই। আলাদা সংসার। প্রতিদিন সকাল হলেই দুই পরিবারে শুরু হয় ঝগড়া, চলে ঘুমাবার পূর্ব পর্যন্ত। কিন্তু গ্রামবাসীকে তারা বড় মুখ করে বলে আমরা হেপি ফেমিলি। গ্রামবাসীও জানে তারা কেমন হেপি ফেমিলি। একদিন বড় ভাই হাশেম বউয়ের ওপর রাগ করে বিষ পান করতে বাইরে চলে যায়। দিন পার হয়ে গেলেও বাড়ি ফেরে না সে। সকলে উদ্বিগ্ন। সত্যিই কি হাশেম মরে গেল ? এমন গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে ঈদের বিশেষ নাটক ‘হেপি ফেমিলি’। এ প্রসঙ্গে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, বৃন্দাবনদার গল্প বরাবরই অন্যরকম। প্রতিটি চরিত্রেই থাকে ভিন্নতা, কাজও করি মনের আনন্দে। আর দীপুর সঙ্গে এটি আমার ৭ম নাটক তাই বোঝাপড়াও অনেক পুরনো। নাটকটি অনেক ভাল হয়েছে। আশাকরি দর্শকরা বেশ ভালভাবে উপভোগ করবেন নাটকটি। ফারহানা মিলি বলেন, এর আগে বৃন্দাবন দাদার দু’একটি নাটক আমি করেছি। তার লেখা একটি ধারাবাহিকেও অভিনয় করছি। যেহেতু নাকটটি পাবনার আঞ্চলিক ভাষায় লেখা তাই শুরুতে আমার কিছুটা কষ্ট হলেও বৃন্দাবন দাদা, চঞ্চল দাদা, খুশী আপা পাশে থেকে সহযোগিতা করায় তেমন কঠিন বলে মনে হয়নি। আমি তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। দীপু ভাইয়ের সঙ্গে এটি আমার প্রথম কাজ। অনেক ভাল লেগেছে তার কাজের ধরন। খুব ভাল একটি ইউনিট। দর্শকদের মতামতের অপেক্ষায় আছি।
×