ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

ঢাকার দিনরাত

প্রকাশিত: ০৩:২৭, ২৭ মার্চ ২০১৮

ঢাকার দিনরাত

শুরুতেই সুসংবাদ। কিডনি বিকলের চিকিৎসায় হেমো ডায়ালিসিস সম্ভব হলেও লিভার চিকিৎসায় ডায়ালিসিস এতদিন বাংলাদেশে হয়নি। অবশেষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) শুরু হলো এই চিকিৎসা পদ্ধতি। গত বৃহস্পতিবার মো. সিরাজুল ইসলাম হক নামে ৫৫ বছর বয়স্ক এক রোগীকে প্রথমবারের মতো এই ডায়ালিসিস করা হয়। লিভার বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল নতুন এই ইউনিক পদ্ধতিতে লিভার ডায়ালিসিস শুরু করেন। তাঁকে সহযোগিতা করেছেন একই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডাঃ শেখ মোহাম্মদ নূর-ই-আলম ডিউ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রান্সফিউশন মেডিসিন বিভাগ। দেশে অনেক দুঃসংবাদের ভেতর একটি উল্লেখযোগ্য সুসংবাদ হলো লিভার চিকিৎসায় নতুন পদ্ধতির ব্যবহার শুরু হয়েছে। আকৃতি ও অবস্থানের কারণে যাদের যকৃতের টিউমার অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সরানো সম্ভব নয়, তাদের ক্ষেত্রে এ পদ্ধতিই বিশ্বে সবচেয়ে কার্যকর বলে বিবেচিত হচ্ছে। দু’বছর আগে ঢাকার একটি বেসরকারী হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এ পদ্ধতি (‘লিভার টিউমার ও ক্যান্সার নিরাময়ে ট্রান্স-আরটারিয়াল কেমো-এম্বোলাইজেশন-টেইস পদ্ধতি) ব্যবহার করে ‘সফল’ হয়েছিলেন বাংলাদেশের একদল চিকিৎসক। পদ্ধতিটি প্রয়োগের মাধ্যমে দেশ ইন্টারভেনশনাল হেপাটোলজির আঙিনায় প্রবেশ করল। আমাদের রোগীরা এখন থেকে দেশেই লিভার ক্যান্সারের এ চিকিৎসা পাবেন। তাদের খরচ পড়বে ভারতে চিকিৎসা ব্যয়ের অর্ধেক। মশায় অতিষ্ঠ সেদিন সন্ধ্যাবেলা দেখি বিকট শব্দ। ব্যালকনিতে গিয়ে দেখি ফগার মেশিনে মশার ওষুধ ছিটানো হচ্ছে। চারদিকে ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন। মশার কামড় থেকে বাঁচতে পারছি না দিনের বেলাতেও। ওষুধে ভেজাল ঢুকে গেল! আবার বহু জায়গায় ওষুধও ছিটানো হচ্ছে না। চিকুনগুনিয়ায় ভুগেছি গত মৌসুমে। এবার আক্রান্ত হলে যে কী দশা হবে আমার। কিন্তু রেহাই পাব কিভাবে বুঝছি না। বিটিভি স্টুডিওতে সেদিন রেকর্ডিংয়ের মধ্যে মুখের ওপর মশা কামড় দিল। বাধ্য হয়ে চড় কষলাম। অনুষ্ঠান ধারণ বন্ধ হয়ে গেল। গাড়ির ভেতরেও মশা! মশার উপদ্রবে মানুষ অতিষ্ঠ। মশা নিয়ন্ত্রণে সিটি করপোরেশন রীতিমতো যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। ফগার মেশিন নামের কামান দাগানো হচ্ছে। নানা রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষাও হচ্ছে। কিন্তু সব কিছুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে মশা বহাল তবিয়তেই আছে। সেই সঙ্গে ভবিষ্যতের যে কোন যুদ্ধ পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য অনবরত শক্তি বৃদ্ধি করে যাচ্ছে। তাহলে মশার হাত থেকে নিষ্কৃতির উপায় কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মশাবিরোধী যুদ্ধ সঠিকভাবে চালানো হচ্ছে না। মশার ডিম, শুককীট বা লার্ভা, মুককীট বা পিউপা ধ্বংস না করে মশাবিরোধী অভিযানে শুধু পূর্ণাঙ্গ মশাকে টার্গেট করা হচ্ছে। এতে পূর্ণাঙ্গ মশা কিছু পরিমাণে মরলেও নতুন করে জন্মানো মশা সেই স্থান পূরণ করছে। আবার মশার ওষুধের কার্যকারিতা কিংবা সঠিক ওষুধ সঠিক মাত্রায় ব্যবহার নিয়েও প্রশ্ন আছে। নকল-ভেজাল ওষুধ প্রয়োগের অভিযোগও আছে। ঐতিহাসিক স্থাপনা : লাল ইটের ভবন ভেঙে ফেলা হচ্ছে ঢাকার ঐতিহাসিক স্থাপনা- এমন একটি সচিত্র প্রতিবেদন পড়লাম সেদিন একটি জাতীয় দৈনিকে। প্রতিবেদক খেটেখুটে বিশদ লিখেছেন। পড়ে খানিক্ষণ থম হয়ে থাকি। রাজধানীর পুরান ঢাকা, রমনা ও ফার্মগেট এলাকায় অনেক ঐতিহাসিক ভবন ও স্থাপনা ভেঙে ফেলার হিড়িক পড়েছে। পরিবর্তন করা হচ্ছে পুরাকীর্তির দাবিদার অনেক ভবনের কাঠামো। সম্প্রতি ফার্মগেটের খামারবাড়ির শতবর্ষী ল্যাবরেটরি ভবন ভেঙে ফেলা হয়েছে। এর প্রতিবাদে নগরীর মানুষ রাজপথে নেমে এসেছে। মানববন্ধন, সভা-সেমিনার, উচ্চ আদালতে রিট পিটিশন দাখিল করা হয়েছে। কিন্তু কিছুতেই কিছু রক্ষা করা যায়নি। এ নিয়ে লিখেছিলাম ‘ঢাকার দিনরাত’ কলামে। পুরান ঢাকার বি কে দাস রোডে উমাচরণ সাহার ঐতিহাসিক বাড়িটি নতুন করে ভাঙা শুরু হয়েছে। ওই বাড়িটি ব্রিটিশ আমলে লাল ইট দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল। কয়েক বছর আগে নগরবিদ ও এলাকার মানুষের বাধার মুখে প্রশাসন ওই বাড়িটি ভাঙা বন্ধ করে দিয়েছিল। কিন্তু ভবনটি আবার নতুন করে ভাঙা হচ্ছে। একই সঙ্গে ৬৫ নম্বর শাঁখারীবাজারের আরেকটি ঐতিহাসিক ভবন গোপনে ভাঙার কাজ চলছে। ৪১, ৪২, ৪৩ নম্বর হৃষিকেশ দাস রোডের আরেকটি ঐতিহাসিক বাড়ি ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত হলেও পরে হাইকোর্টের আদেশে তা স্থগিত রাখা হয়। এতে কোন সন্দেহ নেই যে, লাল ইটের এই ভবনগুলো বহন করছে আমাদের হারানো ঐতিহ্য। এর পরতে পরতে লুকিয়ে আছে অতীত ইতিহাসের উপাদান। লাল ইটের ভবন ছাড়াও ব্রিটিশ আমলে নির্মাণ করা সাদা ও হলুদ রঙের সরকারী-বেসরকারী অনেক স্থাপনা রয়েছে ঢাকায়। ব্রিটিশ আমলে নির্মাণ করা এসব স্থাপত্যশৈলীর সঙ্গে ঢাকা নগরীর ইতিহাসের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য-উপাত্ত জড়িয়ে আছে। এসব না ভেবেই নির্বিচারে ভাঙা হচ্ছে লাল ইটের ঐতিহাসিক ভবন। ইতিহাসবিদ ড. শরীফ উদ্দিন আহমেদের বিবরণী থেকে জানা যায়, বঙ্গভঙ্গের পর ১৯০৬ সাল থেকে ঢাকায় নতুন শহরের পত্তন ঘটে। রমনার বিস্তীর্ণ এলাকায় প্রশাসনিক এলাকা গড়ে তোলা হয়, যা সিভিল স্টেশন নামে পরিচিতি অর্জন করে। তখন সেখানে লাল ইটের বাংলো টাইপের বেশ কিছু ভবন নির্মাণ করা হয়। এর মধ্যে পুরনো হাইকোর্ট ভবন, বড় লাটের বাসভবন, রমনা হাউস, চামেলী হাউস, বর্ধমান হাউস অন্যতম। মিন্টো রোডের আবাসিক এলাকার ভবনগুলো ছিল লাল ইটের। এগুলো ছাড়া আরও অনেক লাল ইটের ভবন ছিল রমনা প্রশাসনিক এলাকায়। এর মধ্যে বেশ কিছু ভবন ভেঙে সেখানে সুউচ্চ ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। যেগুলো অবশিষ্ট আছে সেগুলোর রং পরিবর্তন করে ফেলা হয়েছে। পুরনো ঢাকার ওয়ারী আবাসিক এলাকার সিংহভাগ লাল ইটের বাংলো টাইপের আবাসিক ভবনগুলো প্রকাশ্যে ধ্বংস করা হয়েছে। একতলা কিংবা দোতলা ব্রিটিশ স্থাপত্যের নিদর্শনগুলো ভেঙে সেখানে ১০-১৫ তলা এমনকি ২০ তলা ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। ঢাকার প্রথম পরিকল্পিত এলাকাটি এখন আর খুঁজে পাওয়া যায় না। মাহির জন্য সান্ত¦না! নেপালে আমাদের বিমান দুর্ঘটনার পর শোক থামছে না কিছুতেই। গত সপ্তাহে নিহতদের মরদেহ ঢাকায় এলে এবং তার বিশদ বিবরণ খবরের কাগজে উঠে এলে আমরা অশ্রুসজল হয়ে পড়ি। ডাঃ মালিহা পারভীন, যিনি সাহিত্যকর্মেও নিয়োজিত, নিচের লেখাটি তিনি পাঠিয়েছেন। বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ক্যাপ্টেন আবিদের ছেলেকে নিয়ে লিখছেন তিনি। হৃদয়স্পর্শী লেখাটি এখানে তুলে দিচ্ছি- ‘শেষ পর্যন্ত চলেই গেলেন নেপালে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত পাইলট আবিদের স্ত্রী আফসানা। ওদের একমাত্র সন্তান তামজিদ (মাহি) হয়ত একটু আশা ছিল ওর মা আইসিইউ থেকে ফিরে আসতেও পারেন। আপনজন হারানোর বেদনা ওরা দুজন ভাগাভাগি করে নেবে। মাকে মাহি জড়িয়ে কাঁদবে ছেলে, ছেলেকে জড়িয়ে মা! কিন্তু সৃষ্টিকর্তা এই করুণাটুটু ওর প্রতি করলেন না! স্বামী হারানো শোকে কাতর মা ছেলেকে একা রেখে চলেই গেলেন। জন্মের পরপরই যারা মা-বাবা হারায় তাদের স্মৃতিতে কিছু থাকে না। তিন বা পাঁচ-ছয় বছরের বাচ্চাকে ঝুনঝুনি বাজিয়ে, চকোলেট খাইয়ে, বেড়াতে নিয়ে গিয়ে ভুলিয়ে ভালিয়ে রাখা যায়। একজন পরিণত মানুষও তার কর্মযুদ্ধ, ক্যারিয়ার, সংসার, নিয়ে শোকের সময় পার করে দিতে পারে। বৃদ্ধ বয়সে ধর্ম, সংসার, অসুখ, চিকিৎসা নিয়ে তার সময় চলেই যায়। কিন্তু খুব আদরের মাত্র ১৬-১৭ বছরের ছেলেটি সহসা যখন এমন করে সব হারিয়ে ফেলে তখন তাকে সান্ত¦না দেয়ার কিছু ভাষা কি থাকে!! তার তো সারাক্ষণ মা-বাবার স্নেহের ছায়ায় থাকার বয়স এটা! ঘুম থেকে উঠে মুখ ধোয়া, নাস্তা, স্কুল, টিফিন, কোচিং, পড়াশোনা, খেলাধুলা, খাওয়া-দাওয়া, ভাল-মন্দ সবকিছুতেই তো মায়ের উপস্থিতি! বাবার সঙ্গে চুল কাটতে যাওয়া, ঈদের নামাজে যাওয়া, ক্রিকেট খেলা দেখে বাজি ধরা, বাবাকে নিয়ে জুতা- শার্ট কেনা, মোবাইলের বায়না, বকাঝকা কত কি!! মাহি, আজ সবাই তোমার জন্য ভীষণ কষ্ট পাচ্ছে। বাকরুদ্ধ, শোকস্তব্ধ তুমি-আমরাও! সবাই প্রার্থনা করছে এ শোক যেন তুমি কাটিয়ে উঠতে পার। তোমায় আস্তে আস্তে দৈনন্দিন বাস্তবতার মুখোমুখি হতে হবে। তোমাকে স্কুলে যেতে হবে, পরীক্ষা দিতে হবে। লেখাপড়া, খাওয়া, ঘুম চালিয়ে যেতে হবে। বড় মানুষ হওয়ার, বড় হওয়ার স্বপ্ন দেখতে হবে। জানি, ঘুম ভেঙ্গে গেলে দেয়ালে টানানো মা-বাবার ছবির দিকে তাকিয়ে অনেক নির্ঘুম রাত কাটবে তোমার। মায়ের শাড়ি হাতড়ে মা মা গন্ধ খুঁজবে। বাবার ইউনিফর্ম ছুঁয়ে ছুঁয়ে দেখবে। কত স্মৃতি, আহা!! চারদিকে কোথাও কেউ নেই... ! ঈদ, পহেলা বোশেখ, ফাল্গুন আসবে। আসবে শরত, গ্রীষ্ম, বর্ষা। স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে জুতা, ব্যাগ ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখার জন্য, সবজি না খাবার জন্য, টিভি দেখার জন্য তোমায় আর কেউ শাসন করবে না। বাবা কাজ থেকে ফিরে এলে তার কাছ থেকে প্লেন চালানোর গল্প আর শোনা হবে না। জগত জগতের নিয়মে চলবে। শুধু সেই ১২ মার্চ তোমার বাকি জীবনের ৩৬৫ দিনে মিলেমিশে একাকিত্বকে দগ্ধ করবে! তোমার মস্তিষ্কে, তোমার জাগরণে, স্বপ্নে, আকাক্সক্ষায়, বাস্তবতায়, আশায়, হতাশায় ছায়া হয়ে থাকবে সেদিনের সেই আগুন, ভস্ম, কফিন, কংকাল, পোড়া গন্ধ! তোমার মা বাবার কবরে লাগানো দুটো হাসনাহেনা গাছেই কিন্তু তখনও ফুল ফুটবে! তুমি একদিন কৈশোর পার করবে। পূর্ণ পুরুষ হবে। হয়ত কোন এক সকালে তোমার ফুটফুটে ছোট্ট মেয়েটি অফিসে যাবার সময় তোমার জুতোজোড়া এগিয়ে দেবে। তুমি তাকে ‘মা’ বলে বুকে জড়িয়ে ধরবে! হয়ত কোন একদিন তুমি বিমানে যেতে যেতে জানালা দিয়ে বাইরে তাকাবে। ঝকঝকে আকাশে ভেসে বেড়ানো রুপালি তুলোপেজা মেঘ। চোখ বেয়ে তোমার জল গড়িয়ে পড়ছে। তোমার পাশে বসা তোমার প্রিয়তমা। তুমি তার কাঁধে মাথা রাখলে। তার দোপাট্টা ভিজে যাচ্ছে তোমার চোখের জলে। তোমার হাত সেই মায়াবতির হাতের মুঠোয় শক্ত করে ধরা। তোমরা পাড়ি দিচ্ছো সাগর, মহাসাগর, উপত্যকা, পাহাড়! প্রকৃতি শুধু কেড়েই নেয় না, সে ফিরিয়ে দিতেও জানে!’ আজ প্রেসক্লাবে মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা একাত্তরের লেখক, শিল্পী এবং সাংবাদিক সম্মাননা জানাচ্ছে চেইনশপ ‘স্বপ্ন’। মুক্তিযোদ্ধারা দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান। একাত্তরে গণমানুষের পাশাপাশি লেখক-সাংবাদিক-চিত্রশিল্পী-সঙ্গীতশিল্পীরা যুদ্ধের পক্ষে অবস্থান নেন। এদের অনেকে সরাসরি হাতে অস্ত্র তুলে নেন, আবার অনেকে তাঁদের কলম, তুলি ও কণ্ঠকে করে তোলেন হাতিয়ার। নিজ নিজ পেশাগত অবস্থান থেকে মুক্তিযুদ্ধে রাখেন অবদান। এদের সম্মাননা জানানো আমাদের কর্তব্য। এই মূল্যবোধ থেকে স্বপ্ন ২৭ মার্চ ২০১৮ সকাল ১০.৩০ মিনিটে জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স কক্ষে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রেসক্লাবের সভাপতি, মুক্তিযোদ্ধা মুহম্মদ শফিকুর রহমান। প্রধান অতিথি মুক্তিযুদ্ধ-গবেষক মালেকা খান। এ বছর সম্মাননা দেয়া হবে ছয়জন ব্যক্তিত্বকে; এঁরা হলেন- শিল্পী মুস্তাফা মনোয়ার, শিল্পী হাশেম খান, সাংবাদিক আবদুল কাইয়ুম, কণ্ঠশিল্পী বুলবুল মহলানবীশ, কবি-সাংবাদিক হালিম আজাদ এবং কথাসাহিত্যিক ইসহাক খান। তাঁদের মুখ থেকে শোনা যুদ্ধস্মৃতি। এ সংক্রান্ত একটি প্রামাণ্যচিত্রও প্রদর্শন করা হবে। ২৫ মার্চ ২০১৮ [email protected]
×