ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ১১ মে ২০২৪, ২৭ বৈশাখ ১৪৩১

চাঁপাইয়ে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা লাঞ্ছিতের ঘটনা ধামাচাপা?

প্রকাশিত: ০৪:২৭, ১৪ মার্চ ২০১৭

চাঁপাইয়ে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা লাঞ্ছিতের ঘটনা ধামাচাপা?

স্টাফ রিপোর্টার, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ॥ এক সরকারী কর্মকর্তার লাঞ্ছিত হওয়ার তদন্ত রিপোর্ট ছয় মাসের বেশি সময় ধরে চেপে রাখার কারণে সেই দফতরে স্থবিরতা নেমে এসেছে। কোথাও কেউ কাজ করছে না। লাঞ্ছিত কর্মকর্তা চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণাগারের (সাবেক আম গবেষণাগার) প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. হামিম রেজা। তার অধীনস্থ সহকারী উর্ধতন কর্মকর্তা ড. জমিরুদ্দীন প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাকে চেম্বারে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করলে তোলপাড় পড়ে যায়। সংশ্লিষ্ট বিভাগের মহাপরিচালক ঘটনাটি তদন্তে তিন সদস্যের উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করেন। তারা হচ্ছেন- ডাল গবেষণা কেন্দ্র পাবনার পরিচালক ড. মোহাম্মদ হোসেন, রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আলিম উদ্দিন ও অপর বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. সাখায়ত হোসেন। তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি সরজমিনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ এসে সপ্তাহ ধরে তদন্ত চালিয়ে রিপোর্ট পেশ করেন। রিপোর্টে বলা হয়েছে লাঞ্ছিতকারী জমির উদ্দিন একই স্থানে একই পদে ২৩ বছর ধরে কাজ করছেন। ফলে তিনি বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন। ইতোপূর্বেও তিনি তিন প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাকে লাঞ্ছিত করেছেন। তারপরও মহাপরিচালক ব্যবস্থা না নিয়ে তাকে প্রশ্রয় দিয়ে এসেছেন। এবার লাঞ্ছিতের ঘটনা ভয়াবহ রূপ নিলে গঠন করা তদন্ত কমিটি কিন্তু এবারও তদন্ত রিপোর্ট চাপা দিয়ে রাখেন ছয় মাস। ইতোমধ্যে এই মহাপরিচালক ডিসেম্বর মাসে মেয়াদ শেষে চলে গেলেও এখন পর্যন্ত তদন্ত রিপোর্টের কোন সুরাহা হয়নি। নতুন মহাপরিচালক তদন্ত রিপোর্টের আলোকে ব্যবস্থা না নিলে গবেষণা কেন্দ্রটি সচল হবে না। ড. হামিম রেজা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। বিয়ের দাবিতে অনশন নিজস্ব সংবাদদাতা, শেরপুর, ১৩ মার্চ ॥ নালিতাবাড়ীতে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন শুরু করেছে সনাতন ধর্মের এক যুবতী। শনিবার বিকেলে থেকে সোমবার বিকেল পর্যন্ত টানা ৩ দিন ওই অনশন চললেও গা ঢাকা দিয়ে রয়েছে প্রেমিক, সাড়া মেলছে না প্রেমিকের অভিভাবকদের। অন্যদিকে ঘটনাটি এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করলেও এখনও এগিয়ে যায়নি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর কোন সদস্য। জানা যায়, পূর্ব পরিচিতির সুবাদে প্রায় ৩ বছর যাবত নালিতাবাড়ীর নন্নী পশ্চিমপাড়া এলাকার হরি চন্দ্র বর্মন মাস্টারের ছেলে মানহুর প্রসাদ বর্মন রাজীবের সঙ্গে সম্পর্ক চলে আসছিল শ্রীবরদী উপজেলার রাণীশিমুল এলাকার দরিদ্র পরিবারের ওই যুবতীর। বিনামূল্যে বীজ বিতরণ সংবাদদাতা, পীরগঞ্জ, ঠাকুরগাঁও, ১৩ মার্চ ॥ সোমবার বেলা ১১টায় পীরগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় হতে ১ হাজার ১৪০ জন কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণ করা হয়েছে। পৌরসভা ও ১০টি ইউনিয়নের ১ হাজার ১০০ জন কৃষককে ১০ কেজি করে উফসী আউশ ধানের বীজ, ৪০ জন কৃষকের মাঝে ১০ কেজি করে নেরিকা আউশ ধানের বীজ। ২০ কেজি ইউরিয়া, ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি করে এমওপি সার বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়েছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন- সংসদ সদস্য অধ্যাপক ইয়াসিন আলী, সাবেক এমপি ইমদাদুল হক, উপজেলা চেয়ারম্যান জিয়াউল ইসলাম জিয়া, উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার প্রমুখ।
×