
ছবি: সংগৃহীত
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ব্যবসায়ী ও মিম শরৎ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সোহাগ মিয়াকে পটুয়াখালীর পায়রাগঞ্জ ফেরিঘাট এলাকা থেকে হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (২ জুন) দুপুর দেড়টার দিকে স্থানীয়রা তার ব্যবহৃত গাড়ির ভেতরে তাকে দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দিলে, পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে।
অসুস্থ অবস্থায় তাকে তাৎক্ষণিকভাবে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য হেলিকপ্টারে করে তাকে ঢাকায় নেওয়া হয়। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দুটি গাড়ি উদ্ধার করেছে, তবে গাড়িগুলোর চালকরা পালিয়ে গেছে।
অপহৃত সোহাগ মিয়ার বাড়ি নারায়ণগঞ্জের নিউ চাষাড়া এলাকার ৮৯ নম্বর জামতলা রোডে। তার বাবা মৃত আব্দুস সালাম এবং মা মোসা. রহিমা বেগম।
পটুয়াখালী সদর থানার ওসি জানান, রোববার (১ জুন) রাত ১২টার দিকে সোহাগ মিয়া নারায়ণগঞ্জের নিতাইগঞ্জে নিজ অফিস থেকে বাসায় ফেরার সময় তুলারাম কলেজ গেট এলাকায় পৌঁছালে একটি মাইক্রোবাসে করে আসা ৫-৬ জনের একটি সন্ত্রাসী দল তার গাড়ির গতিরোধ করে। পরে তারা গাড়িতে উঠে তাকে হাত-পা ও চোখ বেঁধে মারধর করে এবং গাড়িসহ পটুয়াখালীর উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।
অপহরণের ঘটনা জানার পর সোহাগ মিয়ার পরিবার নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করে। পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে মোবাইল ফোন ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে লোকেশন শনাক্তের চেষ্টা চালায়। কিন্তু ফোন বন্ধ থাকায় তাৎক্ষণিকভাবে অবস্থান নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।
পুলিশের ধারনা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় চাপে পড়ে অপহরণকারীরা সোমবার সকাল ৬টার দিকে পটুয়াখালীর পায়রাগঞ্জ ফেরিঘাটের নির্মাণাধীন সেতুর পাশে বালুর মাঠে গাড়িসহ সোহাগ মিয়াকে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
পরে দুপুর ১২টার দিকে স্থানীয়রা দুটি গাড়ি দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে এগিয়ে গেলে একটি গাড়ির ভেতরে হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় সোহাগ মিয়াকে দেখতে পান। তখনই তারা থানায় খবর দিলে ডিবি, সদর থানা এবং নৌ পুলিশ যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।
নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের একটি টিম বর্তমানে তাকে আনতে পটুয়াখালীর উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার জানান, ব্যবসায়ী সোহাগ মিয়ার অপহরণের বিষয়টি জানার পর জেলা পুলিশের একাধিক টিম তাৎক্ষণিকভাবে উদ্ধার তৎপরতা শুরু করে। পটুয়াখালী পুলিশের সহযোগিতায় তাকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো সাধারণ ডায়েরি (জিডি) বা মামলা দায়ের করা হয়নি। অপহরণের সঙ্গে তার ব্যক্তিগত গাড়িচালকের সম্পৃক্ততা থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, কারণ তার মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।
পুলিশ জানায়, তদন্তে যাদের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া যাবে, তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ব্যবসায়ী ও মিম শরৎ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সোহাগ মিয়াকে পটুয়াখালীর পায়রাগঞ্জ ফেরিঘাট এলাকা থেকে হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (২ জুন) দুপুর দেড়টার দিকে স্থানীয়রা তার ব্যবহৃত গাড়ির ভেতরে তাকে দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দিলে, পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে।
অসুস্থ অবস্থায় তাকে তাৎক্ষণিকভাবে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য হেলিকপ্টারে করে তাকে ঢাকায় নেওয়া হয়। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দুটি গাড়ি উদ্ধার করেছে, তবে গাড়িগুলোর চালকরা পালিয়ে গেছে।
অপহৃত সোহাগ মিয়ার বাড়ি নারায়ণগঞ্জের নিউ চাষাড়া এলাকার ৮৯ নম্বর জামতলা রোডে। তার বাবা মৃত আব্দুস সালাম এবং মা মোসা. রহিমা বেগম।
পটুয়াখালী সদর থানার ওসি জানান, রোববার (১ জুন) রাত ১২টার দিকে সোহাগ মিয়া নারায়ণগঞ্জের নিতাইগঞ্জে নিজ অফিস থেকে বাসায় ফেরার সময় তুলারাম কলেজ গেট এলাকায় পৌঁছালে একটি মাইক্রোবাসে করে আসা ৫-৬ জনের একটি সন্ত্রাসী দল তার গাড়ির গতিরোধ করে। পরে তারা গাড়িতে উঠে তাকে হাত-পা ও চোখ বেঁধে মারধর করে এবং গাড়িসহ পটুয়াখালীর উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।
অপহরণের ঘটনা জানার পর সোহাগ মিয়ার পরিবার নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করে। পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে মোবাইল ফোন ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে লোকেশন শনাক্তের চেষ্টা চালায়। কিন্তু ফোন বন্ধ থাকায় তাৎক্ষণিকভাবে অবস্থান নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।
পুলিশের ধারনা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় চাপে পড়ে অপহরণকারীরা সোমবার সকাল ৬টার দিকে পটুয়াখালীর পায়রাগঞ্জ ফেরিঘাটের নির্মাণাধীন সেতুর পাশে বালুর মাঠে গাড়িসহ সোহাগ মিয়াকে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
পরে দুপুর ১২টার দিকে স্থানীয়রা দুটি গাড়ি দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে এগিয়ে গেলে একটি গাড়ির ভেতরে হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় সোহাগ মিয়াকে দেখতে পান। তখনই তারা থানায় খবর দিলে ডিবি, সদর থানা এবং নৌ পুলিশ যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।
নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের একটি টিম বর্তমানে তাকে আনতে পটুয়াখালীর উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার জানান, ব্যবসায়ী সোহাগ মিয়ার অপহরণের বিষয়টি জানার পর জেলা পুলিশের একাধিক টিম তাৎক্ষণিকভাবে উদ্ধার তৎপরতা শুরু করে। পটুয়াখালী পুলিশের সহযোগিতায় তাকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো সাধারণ ডায়েরি (জিডি) বা মামলা দায়ের করা হয়নি। অপহরণের সঙ্গে তার ব্যক্তিগত গাড়িচালকের সম্পৃক্ততা থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, কারণ তার মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।
পুলিশ জানায়, তদন্তে যাদের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া যাবে, তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।
আসিফ