
ছবি: জনকণ্ঠ
নরসিংদী প্রেসক্লাবের দুই সদস্য এম. এ. আউয়াল এবং এ. এইচ. সজল ভূঁইয়াকে প্রেসক্লাব বিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে বরখাস্ত করা হয়।
এই ঘটনায় গত ৮ মে ২০২৫ তারিখে জাতীয় দৈনিক চৌকস পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে, পরদিন ৯ মে ২০২৫ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি মো. তালাত মাহমুদ-এর ছেলে মনির হোসেনকে হামলার শিকার হতে হয়।
অভিযোগ অনুযায়ী, সাংবাদিক এম. এ. আউয়ালের ছেলে সন্ত্রাসী খায়রুল ইসলাম, সিভিল সার্জন অফিসের সাবেক ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারী বুলবুল আহমেদ এবং আরও ৪-৫ জন সন্ত্রাসী তালাত মাহমুদের বসতবাড়ি নরসিংদী সদর থানাধীন টাওয়াদীতে অতর্কিত হামলা চালিয়ে মনির হোসেনকে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে।
উল্লেখ্য, এর আগে সিভিল সার্জন অফিসের ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারী বুলবুল আহমেদের বিরুদ্ধেও একটি সংবাদ প্রকাশ হয়েছিল। অভিযোগ রয়েছে, এই হামলা সাংবাদিক এম. এ. আউয়ালের নির্দেশে চালানো হয়েছে।
খায়রুল ইসলামের বিরুদ্ধে ৫ কোটি টাকা মানহানির মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। একইভাবে, বুলবুল আহমেদ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের বিরোধিতা ও অর্থ জোগানদানের অভিযোগে কয়েক দফা জেল খেটেছেন।
অভিযোগ রয়েছে, ৯ মে ২০২৫ বেলা ১১টায় খায়রুল ইসলাম মোবাইল ফোনে তালাত মাহমুদকে হুমকি দেন, এবং রাত ৯টায় সশস্ত্র হামলা চালান।
ঘটনার পর নরসিংদী সদর মডেল থানায় মো. তালাত মাহমুদ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন।
শহীদ