
ছবি:সংগৃহীত
প্রচন্ড তাপপ্রবাহে যখন মাঠঘাট প্রান্তর পুড়ছিল তখন স্বস্তির বৃষ্টি হয়েছে নীলফামারীর বিভিন্ন এলাকায়।পাশাপাশি ছিল কাল বৈশাখির রূপরেখার মতো দমকা বাতাসও।
রবিবার (১১ মে) বিকেল পৌনে ৫ টা সন্ধ্যা পেরিয়ে রাতেও চলে এমন বৃস্টি। বজ্রপাতের ডাক ছিল এর সাথেই।
জেলার ডোমার-ডিমলা ও জলঢাকা এবং জেলা সদরের বিভিন্ন স্থানে বিচ্ছিন্নভাবে হালকা কালবৈশাখী ঝড়ের সঙ্গে এ বৃষ্টিপাত হয়।গেলো কয়েক দিনের তাপদাহের পর এমন স্বস্তির বৃষ্টি জনজীবনে শান্তির পরশ এনে দিয়েছে।
আবহাওয়া অফিস মতে গত তিনদিন থেকে তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে ওঠানামা করছিল। যা সর্বোচ্চ ৩৯ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াল। এতে প্রচন্ড তাপদাহে লোকজন অতিষ্ঠ হয়ে হাঁসফাঁস করছিলেন। স্বস্তির বৃষ্টিতে অনেকেই তৃপ্ত হয়েছে।
তবে ডিমলার ঝুনাগাছ চাপানি, খালিশা চাপানি, ঠাকুরগঞ্জ এলাকার বিক্ষপ্তভাবে শিলা বৃস্টিও হয়েছে বলে জানালেন এলাকার জাহিদুল ইসলাম। তবে সব স্থানে বৃষ্টি না হলেও আকাশে মেঘের ডাক শোনা যায়। বর্ষার ফুল কদম এই বৈশাখে এ অঞ্চলে ফুটে ওঠায় অনেকে ধারনা করেছিল হয়তো বৃষ্টির অঅগাম কোন বার্তা দিতেই কদমফুল আগামী ফুটে এসেছে। সেই ধারনায় হয়তো সত্য হিসাবে প্রমাণিত হলো।
সৈয়দপুর আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ লোকমান হাকিম জানান, রাতে আরও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আলীম