ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

সম্পাদক সমীপে

প্রকাশিত: ০৪:২২, ৪ অক্টোবর ২০১৫

সম্পাদক সমীপে

গে-ারিয়া-টঙ্গী বাস চাই পুরনো ঢাকার লোহারপুল থেকে গে-ারিয়া-মতিঝিল ও টঙ্গী পর্যন্ত বাস সার্ভিস চালু করা আজ সময়ের দাবিতে পরিণত হয়েছে। কর্মজীবী মানুষের জন্য এটা খুব জরুরী। একসময় এ রুটে পাঞ্জেরি ও রাহবার নামের বাস সার্ভিস চালু ছিল। কিন্তু কয়েক বছর যাবত তা কী এক রহস্যজনক কারণে বন্ধ করে দেয়া হয়। এতে বিশেষ করে পুরনো ঢাকার গরিব ও দরিদ্র জনসংখ্যা অধ্যুষিত এলাকার মানুষজন মতিঝিল, মগবাজার, মালিবাগ, বনানী, গুলশান, মহাখালী, তেজগাঁওসহ বিভিন্ন এলাকায় অবস্থিত কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের ভীষণ ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হচ্ছে। এ ছাড়াও বাসের জন্য গে-ারিয়া, সূত্রাপুর, ফরিদাবাদ, আরসিন গেট, কাঠেরপুল, মিলব্যারাক, দয়াগঞ্জ, ওয়ারী, নারিন্দা প্রভৃতি এলাকার জনগণকে ভীষণ দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। দুর্ভোগের সঙ্গে বাড়তি ভাড়াও গুনতে হচ্ছে তাদের যা বোঝাস্বরূপ। এমতাবস্থায় জরুরী ভিত্তিতে মানবিক কারণে পুরনো ঢাকার গে-ারিয়ার লোহারপুল থেকে টঙ্গী (আবদুল্লাহপুর) পর্যন্ত বিআরটিসি বাস বা প্রাইভেট কোম্পানির বাস চালু করার জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। মাহবুবউদ্দিন চৌধুরী ফরিদাবাদ, ঢাকা যথোপযুক্ত ব্যবহার নিশ্চিতকরণ সিলেট নগরের ব্যস্ততম এলাকাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো বন্দর বাজার এলাকা। গত বছর যানজট নিরসন এবং সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে ওই এলাকার রাস্তাটিকে দু’ভাগ করে রিক্সা চলাচলের জন্য আলাদা একটি লেন তৈরি করা হয়, যা কোর্ট পয়েন্ট পর্যন্ত বিস্তৃত। কিন্তু বর্তমানে লেনটি অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে। এটি শহরের কেন্দ্র ও বাণিজ্যিক এলাকা হওয়ায় অন্যান্য যানবাহনের তুলনায় রিক্সার পরিমাণ এখানে অনেক বেশি। রিক্সা চলাচলের লেনটি অনেক সঙ্কীর্ণ হওয়ায় ওই লেনটিতে প্রতিনিয়ত যানজটের সৃষ্টি হয়। ফলে রিক্সাযাত্রীরা নির্ধারিত সময়ে গন্তব্যে পৌঁছতে পারেন না। এতে দুর্ভোগ এড়াতে রিক্সাচালকরা নিয়মভঙ্গ করে অন্য লেন দিয়ে চলাচল শুরু করেন। কিছুদিন সেখানে ট্রাফিক পুলিশ নিয়োগ করে ব্যবস্থাটি নিয়ন্ত্রণ করা হয়। কিন্তু বর্তমানে সেখানে ট্রাফিক পুলিশ না থাকায় আবার পূর্বের অবস্থা দাঁড়িয়েছে। রিক্সা চলাচলের লেনটি এখন হকারদের ব্যবসাক্ষেত্র হিসেবে দাঁড়িয়েছে। ফলে লেনটি ব্যবহারের অনুপযুক্ত হওয়ায় ও রাস্তাটি আরও সঙ্কীর্ণ হয়ে পড়ায় ওই এলাকাটিতে যানজট ও দুর্ঘটনার পরিমাণ পূর্বের তুলনায় বহুগুণ বেড়ে গেছে। অতএব, ওই সমস্যা নিরসনে কর্তৃপক্ষের যথাযথ সুদৃষ্টি কামনা করছি। নীলাঞ্জনা পুরকায়স্থ প্রশাসন বিভাগ শাহ্জালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয় দেশের প্রথম নারী প্রক্টর দেশের প্রথম নারী প্রক্টর কে? প্রফেসর ড. কাজী শাহানারা আহমেদ, নাকি ড. মোসাঃ হালিমা খাতুন? এ নিয়ে সম্প্রতি ঝড় উঠেছে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে। প্রফেসর ড. কাজী শাহানারা আহমেদ দেশের প্রথম নারী প্রক্টর, এ কথা নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতর। সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন প্রিন্ট ও অনলাইন সংবাদ মিডিয়াতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের এপিইসিই বিভাগের এ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর ড. মোসাঃ হালিমা খাতুনকে দেশের প্রথম নারী প্রক্টর হিসেবে প্রচার করা হয়েছে যা সম্পূর্ণ ভুল। দেশের প্রথম নারী প্রক্টর প্রফেসর ড. কাজী শাহানারা আহমেদ। তিনি ২০১০ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আব্দুর রহমান বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ
×