
ছবিঃ সংগৃহীত
ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে লক্ষ্য করে একের পর এক হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। যুদ্ধবিমান থেকে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্রে ধ্বংস করা হচ্ছে রাডার ও মিসাইল সিস্টেম। ‘অপারেশন রাইজিং লায়ন’-এর শুরুতেই ইসরায়েল আঘাত হানে ইরানের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমে। রাজধানীসহ সামরিক স্থাপনা ও পারমাণবিক কেন্দ্রের আশপাশে অবস্থিত প্রতিরক্ষা ইউনিটগুলো ছিল প্রধান লক্ষ্য। প্রথম ধাক্কাতেই ইরানের প্রতিরোধ সক্ষমতা ভেঙে পড়ে।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, ইসরায়েলি হামলা ঠেকাতে এখন অনেকটাই দুর্বল অবস্থায় রয়েছে ইরান। তেল আবিবের দাবি, এখন তারা ইরানের যেকোনো স্থানে আঘাত হানতে প্রস্তুত এবং সক্ষম।
ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষায় রয়েছে রাশিয়ান এস-৩০০, বাভার ও খোরদাদ সিস্টেম। তবুও এইসব উন্নত প্রযুক্তি দিয়েও কেন ব্যর্থ হলো ইরান?
বিশেষজ্ঞদের মতে, ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সর্বোচ্চ রেঞ্জ ৩০০ কিলোমিটার, যেখানে ইসরায়েল চালাচ্ছে আরও দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা। পাশাপাশি, ইসরায়েলের কাছে ইরানের প্রতিরক্ষা কাঠামো নিয়ে থাকা নিখুঁত গোয়েন্দা তথ্য এই সফল অভিযানে বড় ভূমিকা রেখেছে।