
ছবি: সংগৃহীত
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে চলমান সামরিক উত্তেজনার মধ্যে, পাকিস্তান আজ (১০মে) 'অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস' নামে একটি প্রতিশোধমূলক সামরিক অভিযান শুরু করেছে, যার লক্ষ্য ভারতের সামরিক স্থাপনাগুলো।
এই অভিযানে পাকিস্তান উধমপুর, পাঠানকোট, গুজরাট, রাজস্থান, শ্রীনগর, চণ্ডীগড়, জলন্ধর, আদমপুর, সিরসা, হিসার, ভাতিন্ডা, হালওয়ারা, নূর খান, শোরকোট, মুরিদ, রাওয়ালপিন্ডি, আমৃতসর, জয়সলমির, জ্যাম্মু, ও দিল্লি অঞ্চলের বিমানঘাঁটি ও সামরিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে। পাকিস্তান দাবি করেছে, এই হামলায় ভারতের এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র গুদাম, এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সামরিক স্থাপনা ধ্বংস হয়েছে। এছাড়া, পাকিস্তান তাদের নিজস্ব তৈরি ফাতেহ-১ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে উধমপুর বিমানঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে এবং সাইবার আক্রমণের মাধ্যমে ভারতের বিদ্যুৎ গ্রিডের ৭০ শতাংশ অকেজো করে দিয়েছে। পাকিস্তান বিমানবাহিনী দাবি করেছে, তাদের জেএফ-১৭ থান্ডার যুদ্ধবিমান থেকে উৎক্ষেপিত হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের মাধ্যমে ভারতের অত্যাধুনিক এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করা হয়েছে, যার আনুমানিক মূল্য ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
ভারতীয় সামরিক বাহিনী পাল্টা হামলা চালিয়ে পাকিস্তানের মুরিদ, নূর খান এবং শোরকোট বিমানঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। এই সংঘাতে উভয় পক্ষের হতাহতের খবর পাওয়া গেছে এবং আন্তর্জাতিক মহলে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। জি-৭, চীন, এবং যুক্তরাষ্ট্র উভয় পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে এবং সরাসরি আলোচনার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য উৎসাহিত করেছে।
এসইউ