ঢাকা, বাংলাদেশ   সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১

বেলজিয়ামে ভিজিট ভিসার আবেদন করতে যা যা লাগবে

প্রকাশিত: ২০:২১, ১০ এপ্রিল ২০২৪

বেলজিয়ামে ভিজিট ভিসার আবেদন করতে যা যা লাগবে

বেলজিয়ামে ভিজিট ভিসা।

বেলজিয়াম পশ্চিম ইউরোপের ছোট একটি দেশ। ইউরোপের বড় বড় সব প্রতিষ্ঠানের সদর দপ্তর বেলজিয়ামে অবস্থিত। যেমন ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, ইউরোপিয়ান পার্লামেন্ট ও ন্যাটো ইত্যাদি। বেলজিয়াম ইউরোপের কেন্দ্রস্থল। তাই বেলজিয়ামকে ইউরোপের রাজধানী হিসেবেও উল্লেখ করা হয়। 

বেলজিয়ামের কয়েকটি শহর বেশ বিখ্যাত। তার মধ্যে রাজধানী ব্রাসেলস, অন্টারপন, ব্রুজ, ঘেন্ট, লিয়েশ ও মন্স অন্যতম। একেকটা সিটি দেখতে একেক রকম সুন্দর। পর্যটকরা মূলত সব সিটিতে ঘুরতেই পছন্দ করেন। ব্রাসেলস থেকে খুব সহজেই ট্রেনে করে সব সিটিতে যাওয়া যায়। বরফ দেখতে চাইলে বেলজিয়ামের জুড়ি নেই। 

প্রায় আটশ প্রকারের বিয়ার রয়েছে বেলজিয়ামে। রাস্তার আশপাশে প্রায় সব জায়গায়তেই পানীয়ের দোকান। বেলজিয়ানদের বিয়ার প্রীতি দেখলে অদ্ভুত লাগে। সকালে আপনি হাঁটছেন তো দেখবেন কেউ কেউ বিয়ারের দোকানে বড় বড় গ্লাসে বিয়ার পান করে সকালের নাস্তা করছে। কোথাও খেতে বসলে কয়েক প্রকারের বিয়ার না হলে ওদের হয়ই না। প্রতি বছর প্রায় আড়াই লাখ টনের বেশি চকলেট তৈরি হয় বেলজিয়ামে।

আপনি বেলজিয়ামে যাওয়ার আগে, আপনি কোথায় থাকেন তার উপর ভিত্তি করে আপনার একটি শেনজেন ভিসার প্রয়োজন কিনা তা পরীক্ষা করে দেখুন। এছাড়াও, আপনার পাসপোর্টটি আপনার ভ্রমণের সময়ের চেয়ে তিন মাসের জন্য ভাল হওয়া উচিত। যদি, ভাগ্যক্রমে, আপনার ভিসার প্রয়োজন না হয়, তাহলে আপনি একটি ছাড়া কতক্ষণ থাকতে পারবেন তা জানতে বেলজিয়াম দূতাবাসের ওয়েবসাইট দেখুন। কিছু ভ্রমণকারী ভিসা ছাড়াই 90 দিন পর্যন্ত বেলজিয়াম যেতে পারেন। এটি শেনজেন এলাকার সাথে আপনার দেশের চুক্তির উপর নির্ভর করে।

দুবাই থেকে বেলজিয়ামের ভিজিট ভিসার জন্য আবেদন করতে আপনার যা যা ডকুমেন্টস দরকার- 

১. পাসপোর্ট কপি 
২. ইউ-এ-ই রেসিডেন্স ভিসা কপি
৩. দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি 
৪. এমিরেটস আইডি কপি
৫. তিন থেকে ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট 
৬. অরিজিনাল এনওসি লেটার।

 

এম হাসান

×