ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ০১ মে ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১

ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস

বেনাপোল দিয়ে আমদানি-রফতানি বন্ধ

প্রকাশিত: ০৪:২২, ২৭ জানুয়ারি ২০১৭

বেনাপোল দিয়ে আমদানি-রফতানি বন্ধ

স্টাফ রিপোর্টার, বেনাপোল ॥ ৬৮তম প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে ভারতের সরকারী ছুটি থাকায় বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে বৃহস্পতিবার সারাদিন দুদেশের মধ্যে আমদানি-রফতানি বন্ধ রয়েছে। তবে বেনাপোল বন্দর ও কাস্টমসের কার্যক্রম স্বাভাবিক চলছে। এদিকে পাসপোর্ট যাত্রীরাও চলাচল করছে। ভারতের পেট্রাপোল সিএ্যান্ডএফ স্টাফ ওয়েল ফেয়ার এ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্ত্তিক চক্রবর্তী জানান, প্রজাতন্ত্র দিবসে ভারতে সরকারী ছুটি ঘোষণা করায় বৃহস্পতিবার পেট্রাপোল বন্দরের সকল কাজকর্ম বন্ধ রয়েছে। বন্ধের বিষয়টি ভারতীয় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ কাস্টসম কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়ে জানিয়েছেন। আগামীকাল শনিবার সকাল থেকে পুনরায় এ পথে আমদানি-রফতানি চলবে। বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমস কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা আব্দুস ছামাদ জানান, ভারতের প্রজাতস্ত্র দিবস উপলক্ষে সরকারী ছুটি থাকায় দুদেশের মধ্যে আমদানি-রফতানি বন্ধ রয়েছে। তবে শনিবার সকাল থেকে আবার এ পথে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য চলবে। বিদেশী প্যাভিলিয়ন দেশীয় প্রতিষ্ঠানের ছড়াছড়ি অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ নামে বিদেশী প্যাভিলিয়ন হলেও ভেতরে দেশীয় প্রতিষ্ঠানের ছড়াছড়ি। তবে বিদেশী পণ্যের নামে দাম হাঁকা হচ্ছে বেশি। আবার এক দেশের নামে প্যাভিলিয়ন হলেও বিক্রি হচ্ছে অন্য দেশের পণ্য। ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় বেশিরভাগ বিদেশী প্যাভিলিয়নে দেখা গেছে এমনিই। ক্রেতাদের অভিযোগ, বিদেশী প্যাভিলিয়নে এসেও প্রতারিত হচ্ছেন তারা। সচরাচর মার্কেটে বিদেশী পণ্য পাওয়া গেলেও এক সঙ্গে অনেক দেশের পণ্য মেলে না। তাই স্বাভাবিকভাবেই ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় ক্রেতা-দর্শনার্থীদের বিদেশী প্যাভিলিয়নের প্রতি আলাদা আকর্ষণ থাকে। বাণিজ্য মেলার এবারের আসরে বাংলাদেশ ছাড়া অংশ নিয়েছে ২১টি দেশ। এসব দেশের নামে মেলা প্রাঙ্গণে সাজানো হয়েছে ৪৮টি প্যাভিলিয়নও। তবে বিভিন্ন দেশের নামে প্যাভিলিয়ন থাকলেও ভেতরের বেশিরভাগ স্টল দেশীয়। ক্রেতাদের অভিযোগ, অনেক পণ্য বিদেশী বলে বিক্রি করায় বিভ্রান্ত হচ্ছেন ক্রেতারা। মেলার বিদেশী জোনে থাইল্যান্ডের নামে বরাদ্দ দেয়া দৃষ্টিনন্দন এই প্যাভিলিয়নের ভেতরে দেখা গেছে অর্ধেক স্টলই দেশীয় ব্যাগ, জুতাসহ বিভিন্ন পণ্যের। একই চিত্র অধিকাংশ বিদেশী প্যাভিলিয়নের। অভিযোগ স্বীকার করে স্টলের প্রতিনিধিরা জানান, কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেই তারা স্টল পেয়েছেন। এসব প্যাভিলিয়নে বিদেশী পণ্যের নামে দাম বেশি রাখায় প্রতারিত হচ্ছেন ক্রেতারা। দর্শনার্থীদের মতে, ক্রেতারা যেন না ঠকে সেদিকেও কর্তৃপক্ষের নজর দেয়া উচিত।
×