ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ১১ মে ২০২৪, ২৭ বৈশাখ ১৪৩১

ওরিয়ন ইনফিউশনের এনটিটি রেটিং ‘এ থ্রি’

প্রকাশিত: ১১:৩৭, ১০ মার্চ ২০১৯

 ওরিয়ন ইনফিউশনের এনটিটি রেটিং ‘এ থ্রি’

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেডের এনটিটি রেটিং ‘এ থ্রি’। ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও আনুষঙ্গিক অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এ মূল্যায়ন করেছে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ (সিআরএবি)। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের জন্য ১৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি। সমাপ্ত হিসাব বছরে এর শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৬২ পয়সা এবং শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) ১২ টাকা ৫৩ পয়সা। হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৭৯ পয়সা। এদিকে দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) এর ইপিএস দাঁড়ায় ৫০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪২ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ এর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা। ২০১৭ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানিটি। আলোচ্য সময়ে এর ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫৩ পয়সা। ৩০ জুন এর এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১২ টাকা ৫৭ পয়সায়। ২০১৬ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরেও ১৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় ওরিয়ন ইনফিউশন। তখন ইপিএস ছিল ৫ টাকা ২৫ পয়সা। ২০১৫ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডাররা ১৩ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পান। ডিএসইতে বৃহস্পতিবার ওরিয়ন ইনফিউশন শেয়ারের সর্বশেষ দর ১ দশমিক ৫৮ শতাংশ বা ৯ পয়সা বেড়ে দাঁড়ায় ৫৭ টাকা ৭০ পয়সায়। দিনভর দর ৫৬ টাকা থেকে ৫৭ টাকা ৭০ পয়সার মধ্যে ওঠানামা করে। সমাপনী দর ছিল ৫৭ টাকা ৩০ পয়সা, যা আগের কার্যদিবসে ছিল ৫৬ টাকা ৮০ পয়সা। এদিন ৯৫ বারে কোম্পানিটির মোট ৫৯ হাজার ৭০টি শেয়ারের লেনদেন হয়। এক বছরে শেয়ারটির সর্বনিম্ন দর ছিল ৪৪ টাকা এবং সর্বোচ্চ দর ৬৮ টাকা। ১৯৯৪ সালে তালিকাভুক্ত ওরিয়ন ইনফিউশনের অনুমোদিত মূলধন ১০০ কোটি এবং পরিশোধিত মূলধন ২০ কোটি ৩৫ লাখ ৯০ হাজার টাকা।
×