ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ১১ মে ২০২৪, ২৭ বৈশাখ ১৪৩১

এশিয়াজুড়ে জিকা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে ॥ ডব্লিউএইচও

প্রকাশিত: ০৫:০৭, ১২ অক্টোবর ২০১৬

এশিয়াজুড়ে জিকা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে ॥ ডব্লিউএইচও

মশাবাহিত জিকা ভাইরাস এশিয়াজুড়ে ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। ইতোমধ্যে সিঙ্গাপুরে কয়েকশ’ মানুষের দেহে জিকা ভাইরাস সংক্রমণের তথ্য সেছে। থাইল্যান্ডে জিকা সংক্রমণের কারণে অপুষ্ট মাথা নিয়ে শিশু জন্মের অন্তত দুটি ঘটনা ঘটেছে। খবর বিবিসির। সোমবার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ পর্যন্ত বিশ্বের ৭০টি দেশে জিকা ভাইরাস সংক্রমণের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এর মধ্যে ১৯টি দেশ এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের। ফিলিপিন্সের ম্যানিলায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বার্ষিক সভায় এর মহাপরিচালক মার্গারেট চান বলেছেন, বিজ্ঞানীরা এখনও এই ভাইরাসকে ঠেকানোর পথ খুঁজছেন। দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হলো, তারা এখনও অনেক জটিল প্রশ্নের উত্তর জানতে পারেননি। এমনিতে জিকা ভাইরাস প্রাণঘাতী না হলেও গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে এর ফল হতে পারে মারাত্মক। তার শিশুর জন্ম হতে পারে অপুষ্ট মস্তিষ্ক বা বড় ধরনের ত্রুটি নিয়ে। গত বছর ব্রাজিল ও আশপাশের দেশগুলোতে জিকার প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়ার পর এ বছর ফেব্রুয়ারিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জিকার কারণে বিশ্বজুড়ে জরুরী অবস্থা ঘোষণা করে। সেপ্টেম্বরের শুরুতে সিঙ্গাপুরে প্রবাসী অধ্যুষিত এলাকায় জিকার সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে। আক্রান্তদের মধ্যে ১৯ জন বাংলাদেশীও ছিলেন। তাদের সবাই হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে কর্মস্থলে ফিরে গেছেন বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ভাইরাস ঠেকাতে হলে মশা নিয়ন্ত্রণে জোর দিতে হবে। আর এ কাজটি করতে হবে প্রতিটি বাড়িতে বাড়িতে; কারণ এডিস মশা ঘরের মধ্যে ফুলদানি বা পাত্রে জমানো পরিষ্কার পানিতে বংশবিস্তার করে। সবচেয়ে উঁচু টাওয়ার নির্মাণ শুরু দুবাইয়ে সোমবার বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন বুর্জ খলিফার চেয়ে উঁচু টাওয়ারের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। ২০২০ সালে এর নির্মাণ কাজ শেষ হবে। এটি বুর্জ খলিফার (৮২৮ মিটার) চেয়ে সামান্য উঁচু এবং নির্মাণে ব্যয় হবে প্রায় একশ’ কোটি ডলার। উপকূল নগরীটির চারপাশ দেখার জন্য টাওয়ারটিতে থাকবে পর্যবেক্ষণ ডেক। -এএফপি উন্মুক্ত সাদ্দামের প্রাসাদ ইরাকের সাবেক প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন তার শাসনামলে ৭০টির বেশি প্রাসাদ নির্মাণ করেছিলেন। সেই প্রাসাদগুলোর একটি বসরায়। প্রাসাদটি এখন জাদুঘর এবং তা জনসাধারণের জন্য খুলে দেয়া হয়েছে। ইরাকের সমৃদ্ধ ইতিহাস ও ঐতিহ্যের ধারক বহু প্রতœসামগ্রী রাখা হয়েছে সেখানে। সাদ্দামের প্রাসাদকে জাদুঘরে রূপান্তরের ধারণা প্রথম দেয় ব্রিটিশ সেনাবাহিনী ও জাদুঘর প্রকল্পের পরিচালক কাহ্তান আল-ওবেইদ। -বিবিসি
×