ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ১১ মে ২০২৪, ২৮ বৈশাখ ১৪৩১

বাংলাদেশ ও ভারতের ব্যবসায়ীদের যৌথ বিনিয়োগে আগ্রহ

প্রকাশিত: ০৪:১১, ২৮ আগস্ট ২০১৬

বাংলাদেশ ও ভারতের ব্যবসায়ীদের যৌথ বিনিয়োগে আগ্রহ

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ বাংলাদেশে সিনথেটিক, ফেব্রিক্স জাতীয় শিল্প স্থাপনে বাংলাদেশ ও ভারতের ব্যবসায়ীরা যৌথভাবে বিনিয়োগ করলে উভয় দেশের ব্যবসায়ীরা লাভবান হবেন বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের সাউদার্ণ গুজরাট চেম্বার অব কমার্স এ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি বি.এস. আগারওয়াল। গত বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে দ্য চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি সই অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। বি.এস. আগারওয়াল বলেন, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম তৈরি পোশাক রফতানিকারক হিসেবে বাংলাদেশের পশ্চাদ সংযোগ শিল্পের প্রয়োজন অপরিসীম। ভারত থেকে ফেব্রিক্স আমদানির মাধ্যমে বাংলাদেশ লাভবান হতে পারে। একই সঙ্গে দুই দেশের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে যৌথ বিনিয়োগের মাধ্যমে সিনথেটিক, ফেব্রিক্স জাতীয় শিল্প স্থাপনের মাধ্যমে বিপুলভাবে উপকৃত হবে। এ লক্ষ্যে অচিরেই চিটাগাং চেম্বারের নেতৃত্বে একটি বাণিজ্য প্রতিনিধিদলকে গুজরাটের বিখ্যাত টেক্সটাইল হাব সুরাতে আমন্ত্রণ জানানো হবে। চিটাগাং চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, বাণিজ্য বৃদ্ধিতে বিভিন্ন চুক্তি থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ-ভারত দ্বি-পাক্ষিক বাণিজ্যে কাক্সিক্ষত লক্ষ্য অর্জন সম্ভব। গ্রামীণফোন ও ব্র্যাক ব্যাংকের আকর্ষণীয় যৌথ অফার গ্রামীণফোন লিঃ এবং ব্র্যাক ব্যাংক যৌথভাবে একটি প্রচারণামূলক কর্মসূচী গ্রহণ করেছে যার অধীনে গ্রামীণফোনের স্টার গ্রাহকগণ অত্যন্ত আকর্ষণীয় মূল্যে বিভিন্ন ব্যাংকিং সেবা পাবেন। সাধারণ হোম/ স্যলারি/ অটো/ ডক্টরস ঋণের ক্ষেত্র গ্রামীণফোনের স্টার গ্রাহকগণ ব্র্যাক ব্যাংকের সাধারণ সূদের হার থেকে ০.৫০ শতাংশ এবং প্রসেসিং ফি ০.৫০ শতাংশ কম পাবেন। এছাড়াও স্যালারি/ডক্টরস লোন অধিগ্রহণের ক্ষেত্রে সুদের হার ০.৫০ শতাংশ কম হবে। এছাড়াও গ্রাহকরা ব্র্যাক ব্যাংকের ভিসা ও মাস্টারস ক্রেডিট কার্ড নিলে বার্ষিক ফি ১০০ শতাংশ মওকুফ করা হবে। গ্রামীণফোনের পরিচালক ও হেড অব প্রোডাক্ট, হাসিবুল হক এবং ব্র্যাক ব্যাংকের রিটেইল ব্যাংকিং ডিভিশনের ভারপ্রাপ্ত প্রধান আবেদুর রহমান সিকদার নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। -বিজ্ঞপ্তি নরসিংদীতে ৪০ হাজার গরু মোটাতাজা করা হচ্ছে অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ নরসিংদীতে কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে দেশীয় পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ করছেন খামারি ও কৃষকরা। দেশীয় পদ্ধতিতে মোটাতাজাকরণ করায় এই অঞ্চলের গরুর চাহিদাও অনেক বেশি। এবার বাজারে দেশীয় গরুর ব্যাপক চাহিদা থাকায় আর ভারত থেকে গরু আসা বন্ধ থাকলে লাভবান হবেন বলে আশাবাদী সংশ্লিষ্টরা। কারণ কোরবানির হাটে যে গরু দেখতে যতো আকর্ষণীয় হবে, তার দামও হবে ততো বেশি। অসাধু গরু ব্যবসায়ীরা কৃত্রিম উপায়ে গরু মোটাতাজাকরণ করলেও দেশীয় পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ করছেন নরসিংদীর কৃষক ও খামারিরা।
×