কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ-মিয়ানমারের মধ্যে সীমান্ত বাণিজ্যের মালামাল আমদানি রফতানি হয়। সম্ভাবনাময় এই স্থল বন্দরটিতে প্রতি বছর রাজস্ব আয় বাড়লেও নেই এলসি সুবিধা। এতে দু’দেশের মধ্যে বেড়েছে বাণিজ্য ঘাটতি। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এলসি সুবিধা পাওয়া গেলে মিয়ানমারের পাশাপাশি তৃতীয় রাষ্ট্রেও ব্যবহার করা যাবে এ বন্দর। বৃহত্তর চট্টগ্রামে চালু থাকা একমাত্র স্থলবন্দর টেকনাফ। এর মাধ্যমে চলে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত বাণিজ্য। তবে ১৯৯৫ সালে বন্দরটি চালুর পর থেকে গেল ২১ বছরেও দু’দেশের মধ্যে কমেনি বাণিজ্য ঘাটতি। মিয়ানমার থেকে গাছ, চাল, পেঁয়াজ, মাছসহ আমদানি করা পণ্যের পরিমাণ ৯২ শতাংশ হলেও বাংলাদেশ থেকে যায় মাত্র ৮ শতাংশ। এই বন্দর ব্যবহার করে বাংলাদেশী পণ্যের মিয়ানমারের বাজার ধরার বিপুল সম্ভাবনা থাকলেও বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে এলসি সুবিধা কার্যকর না থাকা। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার