ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১

শরীয়তপুরে সড়ক সংস্কার কাজে তামাশা

প্রকাশিত: ০৬:২০, ১১ জুলাই ২০১৭

শরীয়তপুরে সড়ক সংস্কার কাজে তামাশা

নিজস্ব সংবাদদাতা, শরীয়তপুর, ১০ জুলাই ॥ খানাখন্দে ভরা, যান চলাচলের অযোগ্য শরীয়তপুর-চাঁদপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের ভাঙ্গা অংশগুলোর সংস্কার কাজে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। রাস্তা সংস্কারের কাজে নিম্নমানের ইট-সুড়কি ব্যবহারের পাশাপাশি সড়কের বেশিরভাগ ভাঙ্গা অংশ বাদ রেখেই সংস্কার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। সংস্কারের পর দু-একদিন যেতে না যেতেই কোন কোন স্থানে নিম্নমানের ইট ভেঙ্গে আগের চেয়ে ভয়ঙ্কর অবস্থা ধারণ করছে। সংস্কারের এমন পদ্ধতিকে জনগণের সঙ্গে তামাশা বলে আখ্যায়িত করেছেন এলাকাবাসী। সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী বলছেন, আমাদের বরাদ্দ দেয়া হয়েছে মাত্র ২ কোটি টাকা। যা দিয়ে তিন কিলোমিটারের বেশি সংস্কার করা সম্ভব নয়। তাই অনেক অংশের সংস্কার বাকি রয়ে যাচ্ছে। শরীয়তপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, শরীয়তপুর-চাঁদপুর আঞ্চলিক মহাসড়ক দিয়ে প্রতিদিন খুলনা, বরিশাল, বাগেরহাট, যশোরসহ দক্ষিণাঞ্চলের ২১টি জেলার ভারি ও যাত্রীবাহী যানবাহন চলাচল করে। এর মধ্যে শরীয়তপুরের আঙ্গারিয়া বাজার থেকে ভেদরগঞ্জ উপজেলার আলুর বাজার পর্যন্ত ৩৫ কিলোমিটার সড়ক এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। ২০১৪ সালে ২২ কোটি টাকা ব্যয় করে পুরো সড়কটি সংস্কার করা হলেও বছর না ঘুরতেই আবার যান চলাচলের অনুপোযোগী হয়ে পড়ে সড়কটি। বর্তমানে মহাসড়কটির অবস্থা মারাত্মক আকার ধারণ করায় স্বাভাবিক যানচলাচল ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি প্রতিনিয়তই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। ফলে ছোট-বড় ভাঙ্গা অংশ মেরামতের জন্য ২ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়। ছোট-বড় ভাঙ্গা অংশ ইটের সলিংয়ের মাধ্যমে সংস্কার করতে তিনটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দায়িত্ব পায়। এদিকে এসব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিয়ম না মেনে নিম্নমানের ইট ও বালু দিয়ে মনগড়া কাজ করায় ফুঁসে উঠেছে সাধারণ জনগণ। তাদের দাবি সংস্কার কাজে ব্যাপক অনিয়ম হলেও তদারকি করার মতো কেউ না থাকায় কাজের মান অত্যন্ত নিম্নমানের হয়ে পড়ছে। চবি উপাচার্যের সঙ্গে চায়না ইউনান ভার্সিটি ভিপির সাক্ষাত স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম অফিস ॥ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত করেছেন চায়না ইউনান আর্টস ইউনিভার্সিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট চেন ইয়ানপিং। সোমবার অনুষ্ঠিত বৈঠকে দুই উপাচার্য নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন বিষয় একে অপরকে অবহিত করেন এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থী বিনিময় ও বৃত্তি প্রদানসহ কিছু ক্ষেত্রে সমঝোতা চুক্তির প্রস্তাব করেন। চায়না ইউনান আর্টস ইউনিভার্সিটির প্রতিনিধি দলের মধ্যে ছিলেন ডিন অব টিচার ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্টের জি আই কুন, টিচার অব স্কুল ডান্সের ট্যাং উন, গ্র্যাজুয়েট এনরোলমেন্ট অফিসের সেকশন চীফ মিয়াও জিয়াংইয়ান, ফরেন এ্যাফেয়ার্স বিভাগের ইয়ান ঝু এবং বিশ্ববিদ্যালয়টির বাংলাদেশ প্রতিনিধি মং মং সু। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার উপস্থিত ছিলেন।
×