ছবি: সংগৃহীত
পুষ্টি ও খাদ্য সম্পূরক বিষয়ে অনলাইন তথ্যের ব্যাপক উপস্থিতির কারণে অনেক মানুষই সঠিক খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখতে হিমশিম খাচ্ছেন। এই প্রেক্ষাপটে বিশেষজ্ঞরা চিকিৎসাবিদ্যার উপর ভিত্তি করে প্রমাণ-ভিত্তিক পন্থা গ্রহণের উপর জোর দিচ্ছেন, কারণ দেশে ক্ষুদ্র পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি ক্রমেই বাড়ছে।
গত দুই দশকে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তনের ফলে দেশ একটি পুষ্টিগত রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এখন শুধুমাত্র পাতে কী থাকছে, তাই নয়—পাতে কী নেই সেটিও আলোচনার বিষয় হওয়া উচিত।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এবং ভারতীয় চিকিৎসা গবেষণা পরিষদ (ICMR) ফলমূল, শাকসবজি, ডাল ও সম্পূর্ণ শস্যে পরিপূর্ণ সুষম খাদ্যের গুরুত্বের উপর জোর দিয়েছে। এই সুপারিশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ICMR-এর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউট্রিশন (NIN) খাদ্য নির্দেশিকায় এই বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করেছে এবং ‘অ্যানিমিয়া মুক্ত ভারত’ জাতীয় কর্মসূচির মাধ্যমে বাস্তবায়ন করছে।
এছাড়াও WHO বিশেষ করে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর জন্য ক্ষুদ্র পুষ্টি উপাদানের সম্পূরকতা নিশ্চিত করার গুরুত্ব তুলে ধরেছে।
শহীদ
