
ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে সংঘাত ক্রমশ তীব্র আকার ধারণ করছে। গত সপ্তাহে ইসরায়েলের বিমান হামলায় ইরানের গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা এবং লক্ষ্য করে হত্যাকাণ্ডের পর ইরান পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলের ওপর। এই আক্রমণগুলো এমন এক সময়ে ঘটেছে যখন ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে আন্তর্জাতিক উদ্বেগ বাড়ছে এবং এটি বৈশ্বিক পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার প্রতিরোধ (non-proliferation) ব্যবস্থার ভবিষ্যৎ নিয়ে বড় প্রশ্ন তৈরি করেছে।
পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যে ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচে নির্মিত ফোর্ডো পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে এবার মুখ খুললেন যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত ইয়াখিয়েল লেইটার। তিনি বলেছেন, ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক স্থাপনাকে আকাশপথ থেকে ধ্বংস করতে সক্ষম একমাত্র দেশ হলো যুক্তরাষ্ট্র। খবর সিএনএনের।
পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যে ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচে নির্মিত ফোর্ডো পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে এবার মুখ খুললেন যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত ইয়াখিয়েল লেইটার। তিনি বলেছেন, ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক স্থাপনাকে আকাশপথ থেকে ধ্বংস করতে সক্ষম একমাত্র দেশ হলো যুক্তরাষ্ট্র। খবর সিএনএনের।
ইরানের দুটি প্রধান ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্র রয়েছে: একটি নাতান্জে এবং অন্যটি ফোর্দো-তে। এছাড়াও ইসফাহানে একটি কেন্দ্র রয়েছে, যেখানে সমৃদ্ধকরণের প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ উৎপাদন করা হয়।
উত্তর ইরানের কোম শহরের কাছে অবস্থিত ফোর্ডো স্থাপনাটি পাহাড়ের নিচে ৮০ থেকে ৯০ মিটার গভীরে নির্মিত বলে ধারণা করা হয়। সেখানে উন্নত মানের সেন্ট্রিফিউজ বসানো হয়েছে, যা উচ্চমাত্রায় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করতে সক্ষম। আর নাতান্জ ইরানের অন্যতম কৌশলগত পারমাণবিক কেন্দ্র, যা মূলত ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণে নিয়োজিত। এর উচ্চ পর্যায়ের প্রযুক্তি, ভূগর্ভস্থ নিরাপত্তা এবং সাম্প্রতিক হামলায় হওয়া ক্ষয়ক্ষতি আন্তর্জাতিক উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সূত্র - https://edition.cnn.com/2025/06/14/middleeast/iran-israel-nuclear-facilities-damage-impact-intl
সানজানা