ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

করোনাভাইরাস নিয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর

মাতারবাড়িতে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন

প্রকাশিত: ১০:৫৪, ১১ মার্চ ২০২০

মাতারবাড়িতে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন

স্টাফ রিপোর্টার ॥ দেশের প্রথম গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে সায় দিয়েছে সরকার। কক্সবাজারের মহেশখালীর মাতারবাড়িতে ১৭ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা ব্যয়ে দেশের প্রথম গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এই অনুমোদনের মধ্য দিয়ে গভীর সমুদ্রবন্দরের যুগে প্রবেশ করল বাংলাদেশ। মাতারবাড়ি বন্দর উন্নয়নসহ ২৪ হাজার ১১৩ কোটি ২৭ লাখ টাকা ব্যয়ে নয়টি প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। সভায় গভীর সমুদ্রবন্দরের এই মেঘা প্রকল্প দ্রুতই কাজ শুরু করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে করোনাভাইরাস নিয়ে সকলকে সাবধান থাকার পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। মঙ্গলবার রাজধানীর শের-ই বাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বিভিন্ন প্রকল্প অনুমোদন ও এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপার্সন শেখ হাসিনা। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। নয়টি প্রকল্পের মোট খরচ ধরা হয়েছে ২৪ হাজার ১১৩ কোটি ২৭ লাখ টাকা। এরমধ্যে সরকারী তহবিল থেকে খরচ করা হবে ৬ হাজার ১৫১ কোটি ২৬ লাখ টাকা। এছাড়া বাস্তবায়নকারী সংস্থা থেকে ২ হাজার ২১৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক সহায়তা থেকে ১৫ হাজার ৭৪৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকা খরচ করা হবে। পরিকল্পনামন্ত্রীর ব্রিফিংয়ে আরও উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা সচিব মো. নুরুল আমিন, শিল্প ও শক্তি বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) সাহিন আহমেদ চৌধুরী, ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) শামীমা নার্গিস এবং পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব সৌরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী। মাতারবাড়ী প্রকল্পটি বাস্তবায়নে খরচ ধরা হয়েছে ১৭ হাজার ৭৭৭ কোটি ১৬ লাখ টাকা। এ সময় পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, আমাদের অর্থনৈতিক কলেবর বাড়ছে। এ জন্য বিদ্যমান সমুদ্রবন্দরগুলো দিয়ে চাহিদা পূরণ হচ্ছে না। তাই মাতারবাড়ীতে চতুর্থ বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর হবে। মাতারবাড়ীতে আমাদের অনেক সম্ভাবনাও রয়েছে। মন্ত্রী বলেন, মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দরের কাজ দ্রুত শুরু করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ১৭ হাজার ৭৭৭ কোটি ১৬ লাখ টাকার মধ্যে ১২ হাজার ৮৯২ কোটি ৭৬ লাখ টাকা ঋণ দিচ্ছে জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা (জাইকা)। বাকি দুই হাজার ৬৭১ কোটি ১৫ লাখ টাকা সরকারের নিজস্ব তহবিল এবং দুই হাজার ২১৩ কোটি ২৪ লাখ টাকা চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের নিজস্ব তহবিল থেকে ব্যয় করা হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে সংযোগ সড়কের সক্ষমতা বাড়ানো হবে। একই সঙ্গে কার্গো হ্যান্ডলিং সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। যা থেকে ভবিষ্যত আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চাহিদা মেটানো এবং প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে দ্রুত বন্দর সেবা দেওয়া সম্ভব হবে বলে প্রত্যাশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। মাতারবাড়ী বন্দরের ব্যয় নিয়ে মন্ত্রী বলেন, মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর কোন আবেগের জায়গা নয়। এটা প্রয়োজন। এ প্রকল্পের কিছু ব্যয় বেশি ধরা আছে। এক্ষেত্রে সব ব্যয় সরলীকরণ করলে হবে না। এর যথেষ্ট কারণও আছে। যেমন পায়রা ও মাতারবাড়ীর জমির কনফিগারেশন এক নয়। তাছাড়া মাতারবাড়ীর সড়ক কোন সাধারণ সড়ক হবে না। এগুলো মূলত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মতো হবে। প্রকল্পটিকে স্বপ্নের প্রকল্প হিসেবে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, এখানে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে। আমরা চাই বা না-চাই, অর্থনীতির চাপে বিশাল বন্দরে রূপান্তরিত হয়ে যাচ্ছে। আমাদের অর্থনৈতিক কার্যক্রম প্রচুর বেড়ে গেছে। আমাদের চট্টগ্রামবন্দরে যে কন্টেইনার হ্যান্ডেলিং হয়, জায়গা হচ্ছে না। এটার সম্ভাব্যতা যাচাই, নকশা, লে-আউট করেছে জাইকা। আমাদের নিজস্ব একটা স্টাডি ছিল, এটা রিভাইস করেছে তারা। তারপর মোট খরচ এসেছে। এ সময় পরিকল্পনা সচিবও জানান, দ্রুত যেন কাজ শুরু হয় সে বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন। সেতু চেয়ে শিশু শীর্ষেন্দুর চিঠি এবং প্রধানমন্ত্রীর উপহার ॥ ২০১৬ সালের কথা, চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্র শীর্ষেন্দু বিশ্বাস চিঠি লিখেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে। পটুয়াখালী সরকারি জুবিলী উচ্চবিদ্যালয়ের ছোট্ট সেই শিশুটির দাবি ছিল খরস্রোতা পায়রা নদীতে একটি সেতু। চিঠির অংশে শীর্ষেন্দু সেসময় জানায়, ‘আমাদের গ্রামের বাড়ি ঝালকাঠি। আমাদের মির্জাগঞ্জ নদী পার হয়ে যেতে হয়... ওই নদীতে প্রচ- ঢেউ... কখনও নৌকা ডুবে যায়, কখনও কখনও ট্রলার ডুবে যায়।’ ছেলেটি জানায়, এসব দুর্ঘটনায় অনেকেই প্রাণ হারিয়েছেন এবং সে তার বাবা-মাকে হারাতে চায়না। কারণ সে তাঁদের খুব ভালবাসে। ‘তাই আমাদের জন্য মির্জাগঞ্জের পায়রা নদীতে একটি ব্রিজ তৈরির ব্যবস্থা করুন,’ চিঠির শেষে এই কথা লিখে শীর্ষেন্দু। পটুয়াখালীর ওই শিশু স্কুলছাত্রের লেখা চিঠির জবাবে তার এলাকার পায়রা নদীতে একটি ব্রিজ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০২০ সালে শীর্ষেন্দুর সেই স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে। পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জ উপজেলার পায়রা নদীর উপর ১ হাজার ৪২ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘কচুয়া-বেতাগী-পটুয়াখালী-লোহালিয়া-কালাইয়া সড়কের ১৭তম কিলোমিটারে পায়রা নদীর উপর সেতু নির্মাণ’ নামে প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে একনেক সভা। অনুমোদন হওয়া পায়রা নদীর ওপর সেতু নির্মাণ প্রকল্প প্রসঙ্গে মন্ত্রী জানান, আপনাদের সবার মনে আছে একটি সেতু চেয়ে শিশু শীর্ষেন্দু আমাদের প্রধানমন্ত্রীর কাছে চিঠি লিখেছিল। শিশুটির চিঠিতে অনেক মানবিক যুক্তি ছিল। আমাদের প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত মানবিক-দয়ালু। শিশুকে দেওয়া কথা রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী। আমি শিশু শীর্ষেন্দুকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। প্রকল্পটির প্রধান উদ্দেশ্য হলো কচুয়া-বেতাগী-পটুয়াখালী-লোহালিয়া-কালাইয়া সড়কের ১৭তম কিলোমিটারে পায়রা নদীর উপর পায়রাকুঞ্জ নামক স্থানে ১ হাজার ৬৯০ মিটার দীর্ঘ সেতু নির্মাণের মাধ্যমে মির্জাগঞ্জ উপজেলার সঙ্গে পটুয়াখালী সদর এবং ঢাকার সরাসরি, নিরবচ্ছিন্ন ও ব্যয় সাশ্রয়ী সড়ক যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা করা হবে। মার্চ ২০২০ থেকে ডিসেম্বর ২০২৫ মেয়াদেই শীর্ষেন্দুর ইচ্ছা পূরণ করা হবে। এছাড়াও, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) তে করোনার প্রভাব নিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী জানান, করোনা ভাইরাসের (কোভিড-১৯) কারণে কিছুটা প্রভাব বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) পড়লেও খুব বেশি আশংকার কিছু নেই। তিনি বলেন, চলতি অর্থবছরে ৮ মাসে (জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি) বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন হয়েছে ৩৭.০৯ শতাংশ। তিনি আরো জানান, এ বছরে এডিপি বাস্তবায়নের হার গত অর্থবছরে একই সময়ের তুলনায় কিছুটা কম। গত অর্থবছরে বাস্তবায়ন হয়েছিল ৩৯.১৩ শতাংশ। তবে গত ৮ মাসে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো ব্যয় করতে পেরেছে ৭৯ হাজার ৭৮৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। যেখানে গত অর্থবছরে ৮ মাসে ব্যয় হয়েছিল ৭০ হাজার ৭৭১ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। এ হিসেবে গত অর্থবছরের চেয়ে চলতি অর্থবছরে অর্থ ব্যয় বেশি হয়েছে। এদিকে অনুমোদন হওয়া মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে দেশে যে কয়টি সমুদ্রবন্দর রয়েছে, তার কোনোটিই গভীর সমুদ্রবন্দর নয়। ফলে ডিপ ড্রাফটের ভেসেল এসব বন্দরের জেটিতে ভিড়তে পারে না। তাই ডিপ ড্রাফট ভেসেলের জেটি সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য মাতারবাড়ীতে সমুদ্রবন্দর নির্মাণ বিষয়ে অগ্রাধিকারমূলক প্রকল্প নেওয়া হয়। একটি গভীর সমুদ্রবন্দরের পাশাপাশি আধুনিক কনটেইনারবাহী জাহাজ, খোলা পণ্যবাহী জাহাজ ও তেলবাহী ট্যাংকারের জেটিতে ভেড়ার সুযোগ সৃষ্টি করা, চট্টগ্রাম বন্দরের ওপর চাপ কমানোর সঙ্গে সঙ্গে দেশের ক্রমবর্ধমান আমদানি-রফতানি চাহিদা পূরণ এবং মাতারবাড়ী ও মহেশখালী অঞ্চলে গড়ে ওঠা শিল্পাঞ্চলগুলোতে পণ্য পরিবহনে সহায়তা করাই এ বন্দর প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্য। জাইকার সার্ভে অনুযায়ী চট্টগ্রাম বন্দরে একটি জাহাজ সর্বোচ্চ দুই হাজার টিইইউএস কনটেইনার নিয়ে ভিড়তে পারে। অথচ পার্শ্ববর্তী কলম্বো, জওহরলাল নেহরু, করাচি ও চেন্নাই বন্দরে তার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি ধারণক্ষমতাসম্পন্ন জাহাজ ভিড়তে পারে। মাতারবাড়ীতে অধিক ড্রাফটের জাহাজের সমুদ্রবন্দর নির্মাণ বাংলাদেশের জন্য উত্তম বিকল্প। এই সমুদ্রবন্দরে ৩০০ ও ৪৬০ মিটার দৈর্ঘ্যের দুটি টার্মিনাল থাকবে। এসব টার্মিনালে ১৬ মিটার ড্রাফটের আট হাজার টিইইউএস কনটেইনারবাহী জাহাজ ভিড়তে পারবে। অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হচ্ছে, লেবু খালী-রামপুর-মির্জাগঞ্জ সংযোগ সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ৪১৯ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। কচুয়া-বেতাগী-পটুয়াখালী-লোহালিয়া-কালাইয়া সড়কের ১৭তম কিলোমিটারে পায়রা নদীর সেতু নির্মাণ প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ১ হাজার ৪২ কোটি ২৮ লাখ টাকা। স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সেস ফায়ারিং রেঞ্জের আধুনিকায়ন প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ৫১ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। মাতারবাড়ী পোর্ট ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ১৭ হাজার ৭৭৭ কোটি ১৬ লাখ টাকা। পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের মৎস্যসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ১১৮ কোটি ২৮ লাখ টাকা। বছরব্যাপী ফল উৎপাদনের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ১৬১ কোটি ৫ লাখ টাকা। জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ উপজেলাধীন পাকেরদহ ও বালিজুরি এবং বগুড়া জেলার সারিয়াকান্দি উপজেলার জামথল যমুনা নদীর ভাঙন থেকে রক্ষা প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ৫৮৪ কোটি ৭২ লাখ টাকা। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা কার্যালয়ের ২০ তলা ভিত বিশিষ্ট দুটি বেইজডসহ ১০ তলা প্রধান কার্যালয় নির্মাণ কাজ প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ১০২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ও ঢাকা স্যানিটেশন ইমপ্রুভমেন্ট প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ৩ হাজার ৮৫৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা। একনেক সভায় উপস্থিত ছিলেন, অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল; পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্না; সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের; কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক; তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ; স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম; শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি; শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন; স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক; বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি; মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন; ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্ররা সভায় অংশ নেন। এছাড়াও মন্ত্রিপরিষদ সচিব; প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব; এসডিজি’র মূখ্য সমন্বয়ক; পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যবৃন্দ; সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়েল সচিবসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারো সভায় অংশ নেন।
×