ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

শেখ হাসিনা সরকারকেই পুনর্নির্বাচিত করা উচিত

প্রকাশিত: ০৫:৩৭, ১১ ডিসেম্বর ২০১৮

শেখ হাসিনা সরকারকেই পুনর্নির্বাচিত করা উচিত

(গতকালের পর) শেখ হাসিনার সরকারের পরিচালনা ও নেতৃত্বে ১৯৯৬-২০০০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের জনগণের জন্য সর্বক্ষেত্রে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের বিভিন্ন পদক্ষেপ ও কর্মসূচী গ্রহণ এবং বাস্তবায়নের ফলে, বাংলাদেশ এক নতুন স্বর্ণযুগের পথে অগ্রগামী হতে চলছিল। তখনই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের দ্রুত ও যুগান্তকারী পদক্ষেপের মাধ্যমে মা ও শিশু স্বাস্থ্যের উন্নতি, মৃত্যুর হার হ্রাসকরণসহ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনসহ দেশের জনগণের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণ এবং বাস্তবায়নের কাজ শুরু করে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সাফল্য অর্জন করেছিল। দুর্ভাগ্যবশত, ২০০১ সাল হতে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বিএনপি স্বাধীনতাবিরোধী চক্র, ’৭৫-এর ষড়যন্ত্রকারী ও খুনী ঘাতক মাফিয়া সিন্ডিকেট, দেশকে লুটপাট, খুন, হত্যা ও জঙ্গী কার্যক্রম বৃদ্ধিসহ ’৭১-এর অর্জিত স্বাধীনতার মূলমন্ত্র, চেতনা ও উদ্দেশ্য সকল কিছুই পর্যায়ক্রমে ধ্বংস করে বাংলাদেশকে পর পর কয়েকবার দুর্নীতিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন করে বিশ্বে বাংলাদেশকে একটি পাকিস্তানের সমপর্যায়ের ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করে। চারদিকে শুধু অন্ধকারময় এক অনাগত অনিশ্চিত অকেজো ও ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার সন্ত্রাসী ও দুর্নীতিবাজ একটি দেশের তকমা বাংলাদেশের জনগণের কপালে সংযুুক্ত করে দেয়। ২০০৮ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সরকার পুনর্নির্বাচিত হয়ে দেশের শাসনভারের দায়িত্ব গ্রহণ করে তখনকার বিশ্বব্যাপী চলমান একটি কঠিন বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দাকে তাঁর প্রজ্ঞা ও চেষ্টার দ্বারা অত্যন্ত সাহসিকতার সঙ্গে মোকাবেলা করে দেশের অর্থনীতিকে সচল ও চাঙ্গা করে দেশের ভবিষ্যত অগ্রযাত্রা নিশ্চিত করে। কঠোর পরিশ্রম ও প্রচেষ্টার মাধ্যমে তাঁর গৃহীত সরকারের বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক পরিকল্পনা কর্মসূচীকে বাস্তবায়ন করে গোটা বাংলাদেশকে একটি মজবুত ও শক্তিশালী অর্থনীতির ভিত্তির ওপর দাঁড় করিয়ে, স্থিতিশীল ও সচল অবস্থা বজায় রেখে দেশ ও জাতির সর্বাঙ্গীন উন্নয়নের মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন এবং তা বাস্তবায়নের বহুমুখী কর্মপন্থা ও কর্মসূচী গ্রহণ করে। যার বাস্তবায়ন আজ চলছে ধাপে ধাপে, পর্যায়ক্রমে। বাংলাদেশের জনগণ শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন ও অগ্রগতি উপভোগ করছেন, যার সফলতাও দৃশ্যমান। আজ গোটা দেশ আলোকিত, জাজ্বল্যমান। প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা তাঁর সুচিন্তিত ও সুসংগঠিত প্রচেষ্টা, নেতৃত্বে দেশ এবং জাতির উন্নয়নের লক্ষ্যে শান্তি, মানবতা, উন্নয়নের সুনির্দিষ্ট সোপান হিসেবে ধারণ করে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের অসমাপ্ত স্বপ্নের সোনার বাংলাকে বাস্তবে রূপদান করে একটি স্বনির্ভরশীল দেশ ও জাতি, সুখ ও সমৃদ্ধ অর্জনে আস্থাশীল। জনগণের আশা-আকাক্সক্ষাকে বাস্তবে পরিণত করে, দেশের সর্বাঙ্গীন উন্নয়ন সাধন করে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশকে একটি আধুনিকতম দেশে পরিণত করার মাধ্যম ও উপায় হিসেবে দেশে দশটি উন্নয়নমূলক মেগা পরিকল্পনা প্রণয়ন করে তার বাস্তবায়নের কাজ অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে শুরু করেন। এই দশটি মহাপরিকল্পনার গুরুত্বপূর্ণ এবং অন্যতম হচ্ছে ‘পদ্মা সেতু’ প্রকল্প। আন্তর্জাতিক ঋণ প্রদান ও সুদ আদায়কারী, বিশ্বব্যাংকের শর্ত, কৌশল ও ভয়ভীতি প্রদর্শনকে এবং দেশবিরোধী স্বার্থান্বেষী চক্রের ষড়যন্ত্রকে ও তাদের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে, সম্পূর্ণ দেশের নিজস্ব অর্থায়নে এই গুরুত্বপূর্ণ সেতু নির্মাণের কাজ অত্যন্ত সাহসিকতা ও জাতীয় চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন ও সহযোগিতায় বলীয়ান হয়ে শুরু করেছেন। নিজস্ব অর্থায়নে প্রমত্ত পদ্মা নদীর ওপর ব্রিজ নির্মাণের সিদ্ধান্ত ছিল বঙ্গবন্ধুর কন্যার একটি দুঃসাহসিক বৈপ্লবিক প্রকল্প প্রণয়ন ও তা বাস্তবায়নের দৃঢ় সঙ্কল্প, অটুট মনবল ও আস্থার জাতীয় চেতনার এক ঐতিহাসিক এবং নজিরবিহীন সিদ্ধান্তের প্রতিফলন। তিনি গোটা বিশ্বকে অবাক ও তাক লাগিয়ে পথ এবং উপায় দেখিয়েছেন যে, দেশ ও জাতির সর্বাঙ্গীন উন্নয়ন ও নিজস্ব অর্থ এবং সম্পদে আত্মনির্ভরশীল একটি গর্বিত জাতি ও দেশ কিভাবে হওয়া যায়। তিনি তার সততা ও দেশপ্রেমের আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে, দেশের সার্বিক উন্নয়নের মাধ্যমে দেশকে তার ভবিষ্যত সুফল ভোগ করার ক্ষেত্রে তৈরি করে দেশ ও জনগণের নেত্রী হিসেবে, গোটা জাতিকে তাঁর শক্তিশালী নেতৃত্ব প্রদান করে বিশ্বে একজন সফল রাষ্ট্রনায়কের সকল গুণাবলী ও বৈশিষ্ট্যের এক চমকপ্রদ উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশ ও জাতির সার্বিক উন্নয়নে তাঁর ব্যাপক সফলতা এবং একজন যোগ্য সরকারপ্রধান তার সফল গুণাবলী, অর্জন ও জনপ্রিয়তার স্বাক্ষর হিসেবে আন্তর্জাতিক খ্যাতনামা ‘ফরচুন ম্যাগাজিন ২০১৬’ বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে বিশ্বের দশজন গুরুত্ববিশিষ্ট ক্ষমতাসম্পন্ন বিখ্যাত ব্যক্তিদের দশতম নেতা হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করেছে। অপরদিকে বাংলাদেশ পরিগণিত হয়েছে বিশ্বের দশতম দ্রুত ধাবমান অর্থনৈতিকভাবে উন্নতির দেশে। বাংলাদেশের অর্থনীতি আজ বিশ্বের তেতাল্লিশতম বাজার অর্থনীতি এবং একত্রিশতম বৃহৎ ক্রয় ক্ষমতার অর্থনীতি সম্পন্ন দেশ হিসেবে বিশ্বখ্যাত। বিশ্বব্যাংক ২০১৫ সালে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ২০০৬ সালে ছিল যখন ৫৪৩ মার্কিন ডলার, বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের সময় উন্নীত হয়ে ২০১৮ সালে হয়ে দাঁড়িয়েছে ১,৭৫১ মার্কিন ডলারে। জিডিপি দেশের সর্বাঙ্গীন অর্থনৈতিক সফল কার্যক্রমের ওপর ভিত্তি করে নির্ধারিত। অন্য দেশের অর্থনীতির সঙ্গে তুলনামূলক একটি উন্নয়ন সূচকের বাংলাদেশের নির্ধারণ করা হয়েছিল ৭.৮৬ শতাংশে। দেশের দরিদ্রের হার ২০০৬ সালের ৪১.৫ ভাগ থেকে শতকরা ২১.৮ ভাগে হ্রাস পেয়েছে। একই সঙ্গে হতদরিদ্রের হার ২৪ শতাংশ থেকে ১১.৩ শতাংশে নেমে এসেছে। আমাদের কেন্দ্রীয় বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০০৮-৯ অর্থবছরে ছিল ৭.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বর্তমানে অর্থাৎ ২০১৮ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৩ বিলিয়ন ডলার। অপরদিকে পাকিস্তানের বৈদেশিক মুদ্রার ভা-ারে রয়েছে মাত্র ৮/১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ফলে পাকিস্তান একটি শোচনীয় অর্থনীতির আশঙ্কায় ভীত সন্ত্রস্ত, সাবেক ক্রিকেটার প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান, বিশ্বব্যাংক, চীন, আইএমএফের নিকট তোষামোদ করে চাঙ্গা ও দেশের মানুষকে বাঁচানোর কাকুতি-মিনতি করা শুরু করেছেন, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করার ঠিক পর পরই। বাংলাদেশের অর্থনীতি দিন দিন শক্তিশালী এবং দেশের সর্বাঙ্গীন অবকাঠামোর ব্যাপক উন্নয়নের ফলে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত (লিস্ট ডেভেলপড দেশ বা কান্ট্রি) দেশ থেকে একটি উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের শুভযাত্রা শুরু করেছে। দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বা জিডিপির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে দেশী ও বিদেশী অর্থ বিনিয়োগের ব্যাপক আকর্ষণীয় সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। বর্তমান শেখ হাসিনা সরকারের সময়েই দেশে সর্বমোট ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বা ইকোনমিক জোন সৃষ্টি করা হয়েছে, যার ফলে প্রায় ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করবে বলে আশা করা হচ্ছে। দেশের অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে এই ব্যাপক উন্নয়ন ও অগ্রগতির সুফল আজ বাংলাদেশের জনগণ মহা আনন্দ ও উদ্দীপনার সঙ্গে উপভোগ করছেন। দেশের আপামর জনগণের আয় ও ক্রয় ক্ষমতা বেড়ে যাওয়ায় মানুষ খেয়ে দেয়ে সুখে-শান্তিতে বসবাস করছেন। গ্রামবাংলা, শহর নগর বন্দরে চারদিকে আজ শুধু উন্নয়নের মহাসমারোহ দিন দিন প্রসারিত হয়ে, গোটা দেশকে উন্নয়ন অগ্রগতির সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য, হাসি-খুশির মহাআনন্দের চারণভূমিতে পরিণত হয়েছে। দশ-বিশ বছর পূর্বের গ্রামবাংলার সেই মলিন চেহারা, ক্ষুধা, দরিদ্র্রতা অথবা অর্থনৈতিক দুর্ভোগ বা বেঁচে থাকার সংগ্রাম থেকে জনগণ পরিত্রাণ পেয়েছে, শেখ হাসিনা সরকারের অর্থনৈতিক সংস্কার ও উন্নয়নের ফলে। আজ শহর ও গ্রামবাংলার মানুষের মুখের মলিনতার ক্ষীণ ছাপও পরিলক্ষিত হয় না। খেয়ে দেয়ে আরামে ভাল কাপড় চোপড় পোশাক পরিচ্ছদ, প্রায় সকলের হাতেই দামী মোবাইল, আই ফোন। দেশ বিদেশে সারাক্ষণ কথা বলে বেশ শান্তিপূর্ণভাবে জীবনযাপন করছেন। সড়ক-মহাসড়ক অতিক্রম করার সময় দুদিক তাকালে চোখে পড়বে, একতলা, দোতলা ও চারতলা পর্যন্ত রংবেরঙের দালানকোঠা এবং নতুন ঘরবাড়ি, বিদ্যুত, টেলিফোন সংযোগসহ সর্বপ্রকার সুযোগ- সুবিধার আওতাধীন মানুষের জীবনযাত্রার ধাবমান অগ্রগতি ও উন্নতির দৃশ্যমান চিহ্ন বা অস্তিত্ব। গ্রামগঞ্জের এক কালের কাঠের পুল অথবা সাঁকো এবং সরু চিকন মাটির রাস্তার পরিবর্তে এক গ্রামের সঙ্গে পাশের গ্রাম ইউনিয়ন উপজেলা পর্যন্ত সংযুক্ত হয়েছে চওড়া পাকা রাস্তায় ব্রিজ এবং পাকা কালভার্টের নির্মাণের ব্যাপক উন্নয়ন ও সংস্কারের মহাযজ্ঞের মাধ্যমে। দেশে যদি বিদ্যুত ঘাটতির অবস্থা বজায় থাকে তবে দেশের কলকারখানার উৎপাদন ক্ষমতা হ্রাস পায় ও জনগণের নানাবিধ দুর্ভোগ চলতে থাকবেই। এই দীর্ঘদিনের বিদ্যুত ঘাটতি পূরণ করার লক্ষ্যে এবং দেশের জনগণের ব্যাপক চাহিদা মিটানোর লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী চিন্তা-ভাবনা ও পদক্ষেপে এবং তার দ্রুত বাস্তবায়নের ফলে আজ বাংলাদেশে বিদ্যুত উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় ১৪ হাজার মেগাওয়াট উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করেছে। বিদ্যুত সঞ্চালন লাইন ৮ হাজার কিলোমিটার থেকে ১১ হাজার ১২২ সার্কিট কিলোমিটারে উন্নত হয়েছে। বিতরণ বা ডিস্ট্রিবিউশন লাইন ২ লাখ ৬০ হাজার কিলোমিটার থেকে ৩ লাখ ৫৭ হাজার কিলোমিটারে উন্নীত করা হয়েছে। দেশের অভ্যন্তরে বিদ্যুতের ব্যাপক চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে দেশের অভ্যন্তরে নতুন নতুন শিল্প-কারখানা, ব্যবসা-বাণিজ্য, কৃষি সম্প্রসারণসহ বেকার সমস্যার সমাধান ও ব্যাপক কর্মসংস্থানের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে, বিদ্যুতের প্রয়োজনীয় ও উত্তম ব্যবহারের উপযোগী করে তোলার সর্বাত্মক গুরুত্ব প্রদান করে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার ২০২১ সালের মধ্যে ২৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত উৎপাদনের সর্বাত্মক প্রস্তুতিসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। রাশিয়া সরকারের সহায়তায় রূপপুরে নির্মীয়মান পারমাণবিক বিদ্যুত প্রকল্প সম্পন্ন হলে ৪ হাজার মেগাওয়াট দেশের বিদ্যুত সরবরাহ লাইনে সরবরাহ করা হলে, দেশের বিদ্যুত চাহিদা পূরণে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিদ্যুত চাহিদা পূরণ করে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার এক নজিরবিহীন ঐতিহাসিক যুগে পদার্পণ করবে বাংলাদেশ। ২০৩০ সালের মধ্যে ৪০ হাজার এবং ২০৪১ সালে বাংলাদেশে সর্বমোট ৫০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত উৎপাদন করার মোট ১০টি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে ধাবমান। চলবে...
×