ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

প্রচারে নামছেন প্রার্থীরা ॥ প্রত্যাহার শেষ, প্রতীক বরাদ্দ আজ

প্রকাশিত: ০৫:০৯, ১০ ডিসেম্বর ২০১৮

প্রচারে নামছেন প্রার্থীরা ॥ প্রত্যাহার শেষ, প্রতীক বরাদ্দ আজ

স্টাফ রিপোর্টার ॥ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিনে নিবন্ধিত দলগুলোর পক্ষ থেকে চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও নির্বাচন কমিশনে জমা দেয়া হয়েছে। আইন অনুযায়ী চূড়ান্ত প্রার্থীর বাইরে অন্য যেসব প্রার্থী দলীয় রয়েছেন তাদের প্রার্থিতা আপনা আপনি প্রত্যাহার হয়ে যাবে। চূড়ান্ত প্রার্থীদের আজ সোমবার প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হবে। প্রতীক বরাদ্দ নিয়ে প্রার্থীরা নির্বাচনে নেমে পড়বেন। এদিকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিনে অনেক স্বতন্ত্র এবং দলীয় প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। এদিকে শেষদিনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ২৫৮ প্রার্থীর একটি চূড়ান্ত তালিকা ইসিতে জমা দেয়া হয়েছে। যারা নৌকা প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেবেন। এর বাইরে মহাজোট ও ১৪ দলীয় জোটের অন্য দলগুলো থেকে নির্বাচনে চূড়ান্ত তালিকা কমিশনে জমা দেয়া হয়েছে। কমিশনে জমা দেয়া তালিকা অনুযায়ী মহাজোটের শরিক এইচএম এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি ২৯ আসনে মহাজোটের শরিক হয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে। এছাড়া দলটির পক্ষ থেকে উন্মুক্তভাবে নির্বাচনের জন্য ১৩২ আসনের চূড়ান্ত তালিকাও জমা দেয়া হয়েছে। জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা লাঙ্গল প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেবেন। এছাড়া ১৪ দলীয় জোটের শরিক হাসানুল হক ইনুর নেতৃত্বাধীর জাসদের পক্ষ থেকে দলটির ৩ প্রার্থীর একটি চূড়ান্ত তালিকা জমা দেয়া হয়েছে। দলটির প্রার্থীরা নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবেন বলে জানানো হয়েছে। জানা গেছে, ১৪ দলীয় জোটের পক্ষ থেকে ১৭ জন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। এর মধ্যে চার আসনে সমঝোতা না হওয়ায় প্রার্থীরা উন্মুক্তভাবেই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন বলে জানা গেছে। ইসিতে জম দেয়া তালিকা অনুযায়ী আওয়মী লী ২৫৮, ওয়ার্কার্স পার্টি পাঁচ, জাসদ তিন, তরিকত ফেডারেশন দুই, বাংলাদেশ জাসদ এক, বিকল্পধারা বাংলাদেশ তিন আসনে নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করছেন। পাশাপাশি বাইসাইকেল প্রতীকে জাতীয় পার্টি (জেপি) দুটি এবং লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টি ২৯ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। এর মধ্যে তিনটি আসনে আওয়ামী লীগ ও জোটের একাধিক প্রার্থী আছে, যারা সবাই মহাজোটের প্রার্থী। এই আসন তিনটি হলোÑ কুড়িগ্রাম-১, কুড়িগ্রাম-৪ ও বরিশাল-৩। বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলের ও ঐক্যফ্রন্টের ৮টি নিবন্ধিত দলের ২৬ প্রার্থীর একটি চূড়ান্ত তালিকাও ইসিতে জমা দেয়া হয়েছে। বিএনপির বাইরের এই ২৬ প্রার্থীও ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। দলগুলোর মধ্যে গণফোরাম, জেএসডি, এলডিপি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ এবং কল্যাণ পার্টির প্রার্থীরা রয়েছেন। এছাড়াও দলটির পক্ষ থেকে জামায়াতে ইসলামীর ২২ জনের মনোনয়নপত্র দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। জামায়াত ইসির নিবন্ধিত দল না হওয়ায় তারা বিএনপির প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করবেন। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বিএনপির ২৫২ জন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এদিকে প্রত্যাহার শেষে একাদশ নির্বাচনে প্রার্থিতা চূড়ান্ত করেছে ইসি। আজ সোমবার প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করা হবে। প্রতীক বরাদ্দ নিয়ে নির্বাচনের মাঠে নেমে পড়বেন জোট ও দল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। রবিবার বিকেল ৫টায় নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে অনেকেই তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। ইসি কর্মকর্তারা জানান, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) ১৯৭২ সালের ১৬(২) ধারা অনুযায়ী কোন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল ও জোট থেকে কোন নির্দিষ্ট আসনে একাধিক প্রার্থীকে মনোনয়ন দিলেও প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিনে দল থেকে চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কাছে পাঠাতে হবে। যার অনুলিপি দিতে হবে নির্বাচন কমিশনে। আর এটি করা হলে ওই দল থেকে মনোনয়ন দাখিল করা অন্য প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা আপনা-আপনি বাতিল হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে প্রত্যাহারের প্রয়োজন পড়বে না। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থী বা রাজনৈতিক দলের শরিকদের কেউ প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে চাইলে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে আবেদন করতে হবে। গত ২৮ নবেম্বর মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিনের ইসির নিবন্ধিত ৩৯ রাজনেতিক দল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী মিলে এবারের ৩ হাজার ৬৫ প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে জমা দেন। এতে ইসির নিবন্ধিত দলগুলোর মধ্যে ২ হাজার ৫৬৯ জনের মনোনয়নপত্র জমা পড়ে। অপরদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র জমা দেন ৪৯৮ প্রার্থী। ইসির বাছাইয়েরে ৭৮৬ জনের মনোনয়পত্র বাতিল করা হয়। ইসির ইসিতে প্রার্থী ফিরে পেতে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াসহ ৫৪৩ জন আপীল করেন। ইসির আপীল শুনানিতে ২৪৩ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়। প্রত্যাহারের শেষ দিনে অনেক স্বতন্ত্র প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন বলে জানা গেছে। আজ সোমবারের মধ্যে চূড়ান্ত প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেবেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। এর মধ্যে দলগুলো এবং জোটের পক্ষ থেকে যাকে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেয়া হয়েছে কেবল তাকেই দলীয় প্রতীক বরাদ্দ দেবেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। প্রত্যাহারে শেষ দিনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ইসিতে চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা জমা দিয়েছে। এতে ২৫৮ জনের নৌকা প্রতীক বরাদ্দের কথা জানানো হয়েছে। আইন অনুযায়ী চূড়ান্ত প্রার্থীর বাইরে দলীয় অন্য প্রার্থী থাকলেও তার মনোনয়ন এমনি এমনি বাতিল হয়ে যাবে। বিএনপি ২০ দলের এবং ঐক্যফ্রন্টের নিবন্ধিত ২৬ প্রার্থীকে ধানের শীষ বরাদ্দ দেয়ার জন্য রবিবার ইসিতে চিঠি দিয়েছে বিএনপি। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত চিঠিতে ড. কামালের নেতৃত্বাধীন গণফোরামের ৭ প্রার্থী, অলি আহমেদের নেতৃত্বাধীন এলডিপির ৪ জন, আসম আব্দুর রবের নেতৃত্বাধীন জেএসডির ৪ জন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ ৩ জন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ৪ জন, খেলাফত মজলিসের ২ জন এবং বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির বিজেপির ১ প্রার্থীকে ধানের শীষ প্রতীক বরাদ্দের জন্য নির্বাচন কমিশনে চিঠি দেয়া হয়েছে। আইন অনুযায়ী জোটের এইসব প্রার্থীর বাইরে প্রার্থী থাকলে তাদের প্রত্যাহার করে নিতে রিটার্নিং কর্মকর্তা কাছে চিঠি দেয়ার বিধান রয়েছে। অপরদিকে এসব আসনে বিএনপির প্রার্থী থাকলেও আইনী চিঠি দেয়ার পর সেসব প্রার্থীর মনোনয়নপত্র এমনিতে বাতিল হয়ে যাবে। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে কেউ মনোনয়নপত্র দাখিল করলে তার মনোনয়নপত্র বাতিলের জন্য রিটার্নিং কর্মকর্তার কছে চিঠি দিতে হবে। এদিকে মহাজোটে শরিক এইচএম এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টির প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিনে নির্বাচন কমিশনে দলটির চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা দিয়েছে। দলটির চেয়ারম্যান স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে মহাজোটের শরিক হিসেবে ২৯ জনের তালিকা দেয়া হয়েছে। এছাড়াও উন্মুক্তভাবে নির্বাচনের জন্য ১৩২ জনের একটি তালিকা নির্বাচন কমিশনে। জাতীয় পার্টির এসব প্রার্থীরা দলীয় প্রতীক লাঙ্গল নিয়ে নির্বাচন অংশ নেবেন। এদিকে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শরিক জাসদের পক্ষ থেকে ইসিতে চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা জমা দেয়া হয়েছে। এতে দলটি তিন চূড়ান্ত প্রার্থী নৌকা প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। দলটির চেয়ারম্যান তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে দলের চূড়ান্ত প্রার্থীর বাইরের যেসব প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিতে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন এমন ৩৭ প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন বলে জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে ইসির পক্ষ থেকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতেও অনুরোধ জানানো হয়েছে। এছাড়াও দলটির পক্ষ থেকে অপর একটি চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে ১৪ দলীয় জোটের বাইরেও ৪ প্রার্থী থাকছে হাসানুল হক ইনুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ)। ওই প্রার্থীরা মশাল নিয়ে ভোটে থাকবেন। নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব বরাবর রবিবার পাঠানো চিঠিতে জানানো হয়েছে। এই প্রার্থীদের মশাল প্রতীক বরাদ্দ দেয়ার জন্য ইসির প্রতি অনুরোধ করা হয়েছে। জনকণ্ঠের প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, একাদশ নির্বাচনে প্রত্যাহারের শেষ দিনে খুলনার ছয় আসনে ৯ প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। ফলে ছয় আসনে ৩৫ প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। কুড়িগ্রামের চার আসনে প্রত্যাহারের শেষ দিনে ৪ প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। এর মধ্যে কুড়িগ্রাম-২ আসনে আওয়মী লীগের কোন প্রার্থী নেই। অপর তিন আসনের আওয়মী লীগ ও জাতীয় পার্টির প্রার্থী থাকায় উন্মুক্ত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই জেলার চার আসনে বিএনপি একক প্রার্থী রয়েছে। নারায়ণগঞ্জের ৫ আসনে প্রত্যাহারের শেষ দিনে বিএনপির ৭ জনসহ মোট ১৪ প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছে। নরসিংদীর ৫ আসনের মধ্যে শেষ দিয়ে তিনজন প্রার্থী প্রত্যাহার করে নিয়েছে। এরমধ্যে জাসদের এক এবং ঐক্যফ্রন্টের ২ প্রার্থী রয়েছেন। নীলফারামীর ৪ আসনের ১১ জন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। ফলে বিভিন্ন দলের ১৮ প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। সাতক্ষীরার ৪ আসনে ৫ জন তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। দলীয় মনোনয়নপত্র না পাওয়া ৬ জনের মনোনয়নপত্র এমনিতে বাতিল হয়েছে। মনোনয়নপত্র প্রতাহার শেষে রাজশাহীর ৬ আসনের মোট ২৫ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। শেষ দিনে ৭ জন প্রার্থিতা প্রত্যাহআর করে নিয়েছেন। মাদারীপুরের প্রত্যাহারের শেষ দিনে তিন আসনে মোট ১২ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। রাঙামাটির আসনে শেষ দিনে ৬ প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। আওয়ামী-বিএনপিসহ এই আসনে ৬ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিন আসনে ৭ জন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। বরগুনার ২ আসনে ৪ জন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। রংপুরের ৬ আসেন ৪৪ প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। শেষ দিনে ২ জন প্রার্থী প্রত্যাহার করে নিয়েছেন তাদের মনোনয়নপত্র। গাজীপুরের প্রত্যাহার করেছেন ৭ জন প্রার্থী। শেরপুরের তিন আসনে প্রত্যাহার শেষে ১২ প্রার্থী নির্বাচনের মাঠে থাকলেন। শেষ দিনে প্রত্যাহার করেছেন ৪ প্রার্থী। শেষ দিনে নীলফামারীর ৩ আসনে ৬ জন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। এই জেলায় এখন ২৩ প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। প্রত্যাহার শেষে লালমনিরহাটের তিন আসনে ১৬ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। শেষ দিনে যশোরে ৬ আসনে ১৩ জন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। ফেনীর তিন আসনে প্রত্যাহার করেছেন ৪ প্রার্থী। বগুড়ার ৭ আসের প্রত্যাহার শেষে এবারের নির্বাচনে ৪৪ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। শেষ দিনে প্রত্যাহার করেছেন ১৭ প্রার্থী। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৬ আসনের এবারের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রইলেন ৪৫ প্রার্থী। এর মধ্যে শেষ দিনে ৬ প্রার্থী প্রত্যাহার করে নিয়েছেন প্রার্থিতা। দিনাজপুরের ৬ আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীর সংখ্যা ৩৪ জন। শেষ দিনে প্রত্যাহার করেছেন ১৬ জন। জয়পুরহাটের ২ আসেন ৫ জন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। শেষ দিনে টাঙ্গাইলে ২৩ প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।
×