ঝুম বৃষ্টিতে গীতলতার রেশ মেখে উল্লসিত হয়ে খুঁজি
মনোহর শৈশবের বহুমাত্রিকতা। কদম, মহুয়া বনে
যতদূর পারি শূন্যতা চিরেই হাঁটি; নাগালের স্বপ্ন বুঝি -
ভুলে- ভালে শিস্ দিয়ে যায়- উপচায় যেন মগ্নতার সারি।
অধীর তৃষ্ণার ছোট ছোট উচ্ছ্বাস, অনুরক্তে সিক্ত পাশে,
নিসর্গের বিধানে দৃষ্টি মেলে সশরীরে ছুটছে ওই কাহিনী;
ঝরো ঝরো শ্রাবণের লুকায়িত ক্ষণ নিমেষে কাছে আসে -
সমস্ত কিছুর চেয়ে বাসনা- বাঁশরি সুর তোলে স্বতঃস্ফূর্তে।
কেকাকল্লোলের আভাসঘন কাঁপন উড়িছে পথে- প্রান্তরে ,
হৃদয়ময় পদধ্বনি বর্ষার নৃত্যে প্রবল সুখে মুখর।
দ্বিধান্বিত নয় গহন ভাষা ; কেবল হৈচৈ যুগ-যুগান্তরে -
বিশ্রামবিহীন অতীত আজ এগোতে থাকে মরশুম ঘোরে।
শুধুই আকুল করে ঝরো ঝরো সাজ, সমৃদ্ধিতে অনুগামী ,
কথকতার স্মৃতিতে মিশে গিয়ে তাই, গভীর কৃতজ্ঞ আমি।
শীর্ষ সংবাদ: