ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

স্বাস্থ্য টিপস

প্রকাশিত: ০৭:০৭, ৩ এপ্রিল ২০১৮

স্বাস্থ্য টিপস

স্তন্যদানের পদ্ধতি * শিথিল হন। আলতো চেয়ারে বসুন বুকের দুধ খাওয়ানোর অভিপ্রায়ে। * নবজাতককে কোলে নিন। ওর মাথাটা কনুইয়ের মধ্যে নিন। ও আপনার দিকে ফিরে থাকবে। পা দুটো থাকবে ঢালু করে নিচের দিকে। আপনার হাত দিয়ে ওকে বেড় দিয়ে ধরে রাখুন। আপনার অন্য হাত দিয়ে স্তনের নিচে আঙ্গুল দিয়ে সাপোর্ট দিন। বোঁটাটি আলতো করে ওর মুখের ভেতর ঢুকায়ে দিন। ও বোঁটার সঙ্গে সঙ্গে চারপার্শ্বের কালো অংশ (এরিওলা) টুকুও মুখের ভেতর ঢুকায়ে নেবে এবং একটি নলের মতো তৈরি করে চুক চুক করে টানতে থাকবে। * এক পার্শ্বে স্তন পুরাপুরি টানার পর অন্য পার্শ্বের স্তনে ধরুন। * পরের বার যখন দুধ খাওয়াবেন তখন শেষের স্তনটি দিয়ে শুরু করুন। * কতক্ষণ? যতক্ষণ ও টানবে, ততক্ষণ। * কতক্ষণ পর পর খাওয়াবেন? যখনই ও দুধ খেতে চাইবে তখনই দিতে হবে। * প্রথম ২-৩ দিন কষ কষ দুধ আসে একে শাল দুধ বলে, খুবই পুষ্টিসম্পন্ন এই শাল দুধ। তারপর বাচ্চা যত চুষবে তত আপনার ‘দুধ নামবে’। * দুধ খাওয়ানোর পর পেটের বাতাস বের করুন। কাঁধে নিয়ে করতে পারেন বা কনুইয়ের মধ্যে ওর দেহ নিয়ে কোলের মধ্যে বসায়ে রাখুন। * কি করে বুঝবেন ও যথেষ্ট দুধ পাচ্ছে? দিনে রাতে যদি ৬ বার প্রস্রাব করে তাহলে বুঝবেন ও যথেষ্ট দুধ পাচ্ছে। * আপনি ৩ বারের জায়গায় ৪ বার খান দিনে। তরল খাদ্য বাড়িয়ে দিন। নিশ্চিন্ত থাকুন। মনে রাখবেন অতি ঘুমহীনতা বা দুশ্চিন্তা আপনার দুধের গতিকে কমায়ে দিতে পারে। পরিবারের অন্যরা আপনাকে মানসিক সাহচার্য দেবে। * পুরোপুরি ৬ মাস শুধু বুকের দুধ খাওয়ায়ে বাচ্চা পালনের মনোবৃত্তি তৈরি করুন। এ্যাজমা প্রতিরোধে টিপস ১: বালিশ অথবা তোষকের তুলা এবং আঁশ থেকে অনেক সময় এ্যাজমা হতে পারে। আর্দ্র তুলা এবং আঁশে মোল্ড (গড়ষফ) জন্ম নেয়, যা এ্যাজমার সূচনা করতে পারে। এজন্য নিয়মিত বালিশ এবং তোষক গরম পানি (১৩০ ফারেনহাইটের ওপর) দিয়ে ধুতে হবে। ২। গৃহপালিত বিড়াল এবং কুকুরের লোমশ শরীরের খুশকি (ঢ়বঃ ফধহফবৎ) এ্যাজমা এবং আসবাবপত্রের কাছ থেকে যথাসম্ভব, কুকুর বা বিড়ালকে দূরে রাখতে হবে। ৩: কার্পেট ও পর্দা নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে। ভ্যাকুয়াম ক্লিনার এক্ষেত্রে অনেক উপকারী উপায়/যন্ত্র। ৪: স্যাঁতসেঁতে স্থানে শৈবাল বা মোল্ড (গড়ষফ) জন্ম নেয়। এগুলো প্রতিরোধ পানির পাইপের লিকেজ মেরামত করে ঘরবাড়ি বা বাথরুশ পরিষ্কার রাখা উচিত। ৫: সিগারেটের ধোঁয়া অনেকের এ্যাজমার কষ্ট বাড়িয়ে দেয়। এ জন্য ধূমপান পরিহার করা অবশ্য কর্তব্য। কোথাও বেড়াতে গেলে ‘ধূমপান মুক্ত’ হোটেল রুম আগে থেকেই বুক করে রাখা ভাল। ৬: এয়ার ফ্রেশনার এবং এ্যারোসলের স্প্রে যতটা সম্ভব পরিহার করা উচিত। ৭: অতিরিক্ত গরম কিংবা আর্দ্র পরিবেশ এ্যাজমা এ্যাটাক শুরু করতে পারে। মুক্ত ও শুষ্ক এবং পরিষ্কার পরিবেশে বেশীক্ষণ কাজ করলে এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। ৮: রাস্তাঘাটের ধুলাবালিতে এ্যালার্জি থাকলে রুমাল বা মাস্ক ব্যবহার করা যেতে পারে। ৯: আপনার এ্যাজমার ইতিহাস থেকে থাকলে অবশ্যই আপনার আশেপাশের মানুষকে আগে থেকে জানিয়ে রাখুন। এতে আপনার শ্বাসকষ্টের সময় তাঁরা সহজেই আপনাকে সাহায্য করতে পারবেন। ১০: শিশুর এ্যাজমা থাকলে স্কুল শিক্ষককে আগে থেকে জানানো উচিত। অনেক সময় চকের গুঁড়ো থেকে এ্যাজমার শ্বাসকষ্ট শুরু হতে পারে। এ ক্ষেত্রে শিশুকে বোর্ড থেকে দূরে বসার জন্য বলা উচিত। ১১: জরুরী অবস্থা সামাল দেয়ার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ইনহেলার এবং নেবুলাইজার সঠিকভাবে ব্যবহার করুন। ১২: চিন্তামুক্ত থাকুন। অতিরিক্ত ংঃৎবংং এ্যাজমার সূচনা করতে পারে। ১৩: কোথাও বেড়াতে গেলে নিকটস্থ হাসপাতাল বা ফার্মেসি সম্পর্কে ধারণা রাখুন। জরুরী অবস্থাতে এঅ্যাজমা এ্যাটাক প্রতিরোধে এটি হতে পারে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। ডা. হাসনাইন ইমতিয়াজ হলিফ্যামিলি মেডিক্যাল কলেজ লবঙ্গের গুণাবলী ০ সর্দি-কাশিতে লবঙ্গ খুব উপকারী ০ প্রাকৃতিক মুখগহ্বর পরিষ্কারকারক ০ বমি ভাব কমিয়ে দেয় ০ বদ হজম দূর করে ০ পেট ফাঁপা কমায় ০ মুখগহ্বরের ক্ষত কমায় ০ দাঁতের ব্যথা ও মাড়ির রক্তক্ষরণ কমায় ০ উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় ০ রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় ০ এন্টি সেপটিক হিসেবে কাজ করে শসার ১০ উপকারী দিক ১. অস্থি সন্ধির ব্যথা দূর করে ২. কোলেস্টেরল মাত্রা কমায় ৩. ওজন কমতে সাহায্য করে ৪. ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করে ৫. ক্যান্সারবিরোধী শসা ৬. ব্রণ দূর করে ৭. চোখের নিচে কালি ও ফোলা দূর করে ৮. মসৃণ ত্বক আনয়ন করে ৯. মাথা যন্ত্রণা দূরে রাখে ১০. শরীরে যথেষ্ট পরিমাণ পানি সরবরাহ করে
×