* ভালবাসা অধিকতর শক্তি যোগায়
শারীরিক ও মানসিক ভালবাসা
উভয়ই আপনাকে মানসিক ও শারীরিকভাবে স্বাস্থ্যবান রাখে,
আপনার বিকেলগুলোকে উজ্জীবিত করে।
* আপনার মানসিক স্বাস্থ্যকে উজ্জীবিত করে
ভালবাসার ফলে ব্রেনে ডোপামিন নিঃসৃত হয়, ফলে মানসিকভাবে
আপনি উজ্জীবিত হবেন।
* মাসিককে নিয়ন্ত্রণ করে
যাদের মাসিক অনিয়মিত তাদের ক্ষেত্রে ভালবাসা বা স্পর্শসুখ আপনার ইস্ট্রোজেন হরমোনকে বর্ধন করে ফলে মাসিক নিয়মিত হয়।
* ভালবাসা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়।
* ভালবাসার স্পর্শ ব্যথার অনুভূতিকে কমিয়ে দেয় :
গবেষকরা দেখেছেন ইলেক্ট্রিক শকের পর পোড়ার
যন্ত্রণা কমে যায় যদি সে তার প্রেমিকার স্পর্শ পায়।
* ভালবাসা আপনাকে শারীরিকভাবে
সক্ষম রাখে : দেখা যায় যখন আপনি আপনার
ভালবাসার পক্ষের সঙ্গে
জিমে ব্যায়াম করেন
তখন আপনার ওজন
দ্রুত কমে, আপনার কর্মক্ষমতা ১৫% বেড়ে যায়।
* আপনার ত্বক সুন্দর রাখে
ভালবাসা : ভালবাসার আবাহন
আপনার ত্বককে স্বচ্ছ করে
আপনার ব্রন ও কালো দাগ কমিয়ে দেয়
* ভালবাসা আপনার হার্টকে
মজবুত রাখে : হৃদয়ের
সঙ্গে হৃৎপি-ের সম্পর্ক সুগভীর,
হাসি আনন্দ ভালবাসা আপনার স্ট্রোক হরমোনকে কমিয়ে দেয়
এবং তা একটি স্বীকৃত উপকারী
ফ্যাক্টর আপনার হৃৎপি-ের স্বার্থের জন্য।
ক্স ভালবাসা দীর্ঘজীবিকা দান করে :
সিডিসির ২০০৪-এর
সমীক্ষায় দেখা যায়,
সুখী দম্পতিরা বাঁচে
বেশিদিন।
সুতরাং : অধিকতর ভালবাসতে শিখুন
ভালবাসুন বাঁচতে এবং বাঁচাতে।
কিভাবে বেশি ভিটামিন ‘ডি’ পেতে পারেন
আপনার রক্তের ভিটামিন ‘ডি’কে শরীরের একটি ব্যারেমিটার। আপনার শরীরের ঘাটতি বা বাড়তিকে সতর্ককরণ ব্যারোমিটার।
প্রতিদিন আপনি প্রয়োজনীয় ভিটামিন ‘ডি’ পাচ্ছেন কি না তা বুঝতে পারবেন।
* আপনি প্রচুর তৈলাক্ত মাছ খাচ্ছেন কি না।
* দুধ খাচ্ছেন তো? প্রতিদিন ১/৮ আউন্স দুধেই আপনার শরীর প্রয়োজনীয় ভিটামিন ডি-এর ১/৩ অংশ সরবরাহ হয়।
* ডিমের কুসুমকে হ্যাঁ বলুন। ডিমের কুসুমে প্রচুর পরিমাণ ক্যাসিয়াম আয়রন জিংক, কলেস্ট ও ভিটামিন ‘ই’ থাকে। প্রতিদিন প্রয়োজনীয় ভিটামিন ‘ডি’ এর ৯% থাকে।
* বাইরে হাঁটুন : আপনার শরীর ভিটামিন ডি পায় আপনার ত্বক থেকে। আর ত্বক এই ভিটামিন ‘ডি’ তৈরি করে সূর্যরশ্মির সংস্পর্শে এসে। তবে মনে রাখতে হবে ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায় সূর্যরশ্মিতে। তাই বিশেষজ্ঞরা বলেন, প্রতিদিন ২০-৩০ মিনিট সূর্যরশ্মিতে হাঁটলেই যথেষ্ট।
তুলসী চায়ের উপকারিতা
* লিভারের কার্যকারিতা বাড়িয়ে দেয়।
* কাজ করার ক্ষমতা ও জীবনীশক্তি বৃদ্ধি করে।
* রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দৃঢ় করে।
* ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
* জ্বর কমায়।
* ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।
* বার্ধক্যের গতিকে শ্লথ করে।
* স্ট্রেস কমায়।
* স্ট্রোক কমায়।
* কোলেস্টেরল কমায়।
* ব্লাড সুগার কমায়।
* রঞ্জন রশ্মির ক্ষতি রোধ করে।