ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

দে ছুট ভ্রমণ সংঘের ত্রাণ বিতরণ

প্রকাশিত: ০৪:১৮, ২০ আগস্ট ২০১৭

দে ছুট ভ্রমণ সংঘের ত্রাণ বিতরণ

ভ্রমণের পাশাপাশি দে ছুটের সদস্যরা নানান সামাজিক কর্মকা-েও নিজেদের জড়িয়ে রাখেন। দেশের যে কোন দুর্যোগে স্বেচ্ছাশ্রমে, দে ছুট ভ্রমণ সংঘ’র বন্ধুরা অসহায় মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়ায় এবারের বন্যায়ও তার ব্যতিক্রম হয়নি। হাওড় অঞ্চলে কয়েক দফা বন্যায়, সেই সব এলাকার মানুষ বেশ দুর্ভোগে রয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হাওড়বাসীর সহায়সম্বল। তাদের কষ্টের কিছুটা অংশীদার হতে সম্প্রতি সিলেট জেলার ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার পিটাইটিকর ছত্তিশ, গুচ্ছগ্রাম,মানিককোণা,কুতুবপুর ও পশ্চিম মল্লিকপুর গ্রামের বানভাসি এক শ’ পরিবারের মাঝে দিনভর ত্রাণ বিতরণ করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন শাহ্ দিদার আলম নবেল চৌধুরী, জাভেদ হাকিম, সাংবাদিক ফরিদ উদ্দিন গাজী, তপন কুমার দাস, এজে লাভলুসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি। সুষ্ঠুভাবে ত্রাণ কার্য পরিচালনায় ছিলেন সংগঠনের জসিম উদ্দিন,খন্দকার মোস্তাক, আরাফাত রহমান,কাইউম হোসেন, জহিরুল ইসলাম উজ্জ্বল, বেলাল আহমেদ এবং মুজাহিদ জয়, নাজীব মোহাম্মদসহ অনেকে। বিজ্ঞপ্তি ত্রাণসামগ্রী বিতরণ সাংবাদদাতা, বেলকুচি, সিরাজগঞ্জ, ১৯ আগস্ট ॥ বেলকুচি ও চৌহালী উপজেলার এবারের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের মাঝে শনিবার ১০ কেজি করে চাল, শুকনা খাবারের প্যাকেট ও নগদ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এ পর্যন্ত বেলকুচিতে ৭৭ টন চাল এক লাখ ৯০ হাজার টাকার শুকনা খাবার, ছয়টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা এবং চৌহালীতে ১০৫ টন চাল, দুই লাখ ৬০ হাজার টাকা, ৪০০ প্যাকেট শুকনা খাবার ৭টি ইউনিয়নের বন্যার্ত মানুষের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে বলে চৌহালীর ইউএনও সাদেকুর রহমান ও বেলকুচির ইউএনও ওলিউজ্জামান জানান। বানভাসি মানুষের তুলনায় ত্রাণসামগ্রীর বরাদ্দ খুবই নগণ্য। ফলে জনরোষে পড়তে হচ্ছে ইউপি চেয়ারম্যানদের।
×