ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

সৈয়দা মৌরিন মাস্কিয়া

স্কুল থেকে সচেতনতা

প্রকাশিত: ০৪:০৯, ৬ এপ্রিল ২০১৭

স্কুল থেকে সচেতনতা

যশোর জেলাকে দেশের প্রথম ডিজিটাল জেলা শহর ঘোষণা করা হয়েছে বহু বছর হলো। যশোর জেলা শহর এখনও মোটামুটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নই আছে। তবে আগামীতে কি হয় সেটা একটি প্রশ্ন। যশোরের নীলগঞ্জ এলাকায় অন্যান্য জায়গার তুলনায় ময়লা আবর্জনা বেশী। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত নীলগঞ্জ থেকে ময়লা আবর্জনার স্তূপ তুলে নিয়ে যথাস্থানে ফেলার উদ্যোগ নেয়া। যশোর একটি প্রাচীন জেলা। পৌরসভাও বেশ পুরনো। যশোর পৌরসভা কর্তৃপক্ষের কাছে প্রত্যাশা এখনই দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা হাতে নিয়ে পরিস্থিতির উন্নতি ঘটানো। ভবিষ্যতে যাতে ঢাকা শহরের মতো বাজে পরিস্থিতির শিকার না হতে হয় যশোরকে। সেভাবেই যশোর শহরকে সাজাতে হবে। অতিরিক্ত জনসংখ্যার দেশ বাংলাদেশ। আজ হোক কাল হোক যশোর শহরেও লোকজনের সংখ্যা বাড়বে। বাড়বে কর্মসংস্থানের সুযোগ। তাই ময়লা আবর্জনা ফেলার জন্য উপযুক্ত জায়গাও তৈরি করতে হবে। পয়ঃনিষ্কাশনের ভালো ব্যবস্থা নিতে হবে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা সম্পর্কে স্কুলগুলোতে বিশেষ শিক্ষামূলক ব্যবস্থাও নেয়া দরকার। ছাত্রছাত্রীদের উচিত চকলেট, আইসক্রিম ইত্যাদির মোড়ক, কয়লার খোসা নির্দিষ্ট স্থানে ফেলা। এ ব্যাপারে আমাদের সকলের সচেতন হতে হবে। নদী খালগুলোতে পানি চলাচল করতে দিতে হবে। রাস্তার পাশে ময়লা ফেলার নির্দিষ্ট পাত্র তৈরি করতে হবে। যেখানে সেখানে যেন কেউ ময়লা আবর্জনা না ফেলে সেদিকে প্রশাসনের নজর রাখতে হবে। হামিদুপর হাইস্কুল, যশোর থেকে
×