ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

এ কে এম কামরুজ্জামান

জয় বাংলার, বাংলার জয়

প্রকাশিত: ০৪:০৭, ১ নভেম্বর ২০১৬

জয় বাংলার, বাংলার জয়

জয় (joy meaning ÔvictoryÕ in Bengali) শব্দটি পৃথিবীর সমস্ত দেশ, ধর্ম, বর্ণ ও নানা ভাষী মানুষের কাছে এক আনন্দময় অনুভূতি। জয় শব্দটি শক্তি সঞ্চয়ের চেতনা, ঐক্যের চেতনা, মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার চেতনা, জয় হলো অর্জনের অনুভূতি। উনিশ শ’ সাতচল্লিশ সালে দেশ ভাগের পর আমরা দেখেছি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বায়ান্নোর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ’৬২-এর শিক্ষা আন্দোলন, ’৬৬-এর ৬ দফা আন্দোলন, ’৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান এবং ’৭০-এর নির্বাচন, সর্বোপরি ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সকল ধর্ম, বর্ণ, শ্রেণী-পেশার নিরস্ত্র মানুষ জয়ের চেতনায় আপন শক্তির মহিমায় নিজেকে উজ্জীবিত করার মাধ্যমে নরঘাতক পাকিস্তানী ও তাদের এদেশীয় দালাল রাজাকার আলবদর আল শামসদের বিরুদ্ধে য্দ্ধু করে ৩০ লাখ প্রাণ ও ২ লাখ ৬৯ হাজার মা-বোনের সম্ভ্রম হারানোর মাধ্যমে নিজ মাতৃভূমিকে স্বাধীন করেছিল। এটা সম্ভব হয়েছিল একমাত্র জয়ের চেতনা বুকে ধারণ করার কারণেই। বঙ্গবন্ধুর ডাকে বাংলার নিরস্ত্র মানুষ জয়ের চেতনাকে বুকে ধারণ করে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে যুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জনের আগেই মমতাময়ী মায়ের মাতৃত্ব জয়ের স্বাদ দিতে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই জন্ম নেন আমাদের আশা-আকাক্সক্ষার প্রতীক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র। তিনি প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এমএ ওয়াজেদ মিয়ার একমাত্র পুত্র বিশিষ্ট কম্পিউটার বিজ্ঞানী, তথ্যপ্রযুক্তিবিদ এবং প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’-এর মাস্টারমাইন্ড সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি তার মায়ের উন্নয়ন কর্মকা-ে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা নির্মাণে আলাদীনের চেরাগের ন্যায় তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়ন ঘটিয়ে ঈর্ষণীয় সাফল্যে নিয়ে গেছেন বাংলাদেশকে। তার এই সাফল্য আজ বিশ্ব স্বীকৃত। ২০০৮ সালের সাধারণ নির্বাচনে যতগুলো প্রতিশ্রুতির কারণে আওয়ামী লীগ তথা মহাজোট জাতীয় সংসদে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে সেগুলোর মধ্যে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ বিনির্মাণের প্রতিশ্রুতি অন্যতম। এই প্রতিশ্রুতি দানের কারণেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তথা মহাজোট তরুণ প্রজন্মের নিকট জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং তরুণ প্রজন্মের সমর্থনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতায় সরকার গঠন করে। যদি বলা হয় একমাত্র তরুণদের ভোট পাওয়ার কারণেই আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের সুযোগ পেয়েছে তাহলে বলতে দ্বিধা নেই যে, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ বিনির্মাণের স্বপ্ন দেখিয়ে বাংলার তরুণ সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করে আওয়ামী লীগ তথা মহাজোটকে আনন্দময় জয়ের মালা পরিয়েছিলেন আমাদের সজীব ওয়াজেদ জয়। ডিসেম্বর ২০০৮-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার প্রধান নির্বাচনী সেøাগান ছিল ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ এবং ঐ কৃতিত্বের দাবিদার একমাত্র তিনি। তিনি ভিশন-২০২১-এর স্বপ্ন দেখিয়েছেন। তিনি স্বপ্ন দেখিয়েছেন ২০২১-এর মধ্যে দেশকে শতভাগ ডিজিটালাইজ্ড করার মধ্য দিয়ে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করবেন। তিনি আজ ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’-এর দর্শন চমৎকারভাবে প্রয়োগ করে দেশকে ডিজিটালাইজ্্ড করেছেন। তিনি শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান এবং দারিদ্র্য বিমোচনমূলক ক্ষেত্রে নিজের তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে জনগণের মধ্যে অভ্যাস পরিবর্তনে পজিটিভ চিন্তা ও নতুন ধারা প্রবর্তনের ধারণা দিয়েছেন, যা ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ সফল করতে সহায়ক ভূমিকা রাখছে। ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’-এর দর্শনের মাধ্যমে জনগণের মধ্যে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি, সর্বোপরি আইনের শাসন নিশ্চিতকরণ এবং এই প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সেবা প্রদান করে বাংলাদেশের জনগণের প্রতিদিনের জীবনযাত্রার মানের উন্নতি ঘটিয়েছেন। সরকার ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ ভিশনের চারটি উপাদানের ওপর গুরুত্বারোপ করেছে, যা হলো মানব উন্নয়ন, জনসম্পৃক্ততা, জনসেবা এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রমে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারকরণ। এর মাধ্যমে দেশকে নি¤œ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করেছে। যার লক্ষণ আমরা ইতোমধ্যেই দেখছি। যেখানে ২০০৭ সালে আমাদের দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ছিল ৪০০ ডলার, সেখানে ২০১৬ সালে এসে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের কারণে মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ১৪৬৫ ডলারে। আর এসবই সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা বাংলার উন্নয়নের প্রতীক সজীব ওয়াজেদ জয়ের একনিষ্ঠ দেশপ্রেম ও কর্মদক্ষতার কারণে। বাংলাদেশ সরকারের ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ সেøাগান জাতীয় উন্নয়নের জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। দেশে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার ভিশন-২০২১ পূরণে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ একটি বড় ধরনের উদ্যোগ। দেশে ডিজিটালাইজেশনের জন্য বিভিন্ন প্রকল্প ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে এবং বৃহৎ সংখ্যার প্রকল্প অগ্রগতির পথে। এখন দেশের ১৩ কোটি গ্রাহক মোবাইল এবং ৫ কোটি গ্রাহক ইন্টারনেট ব্যবহার করে। আজ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ ডিজিটালাইজেশনের সুফল ভোগ করছে। ডিজিটালাইজেশনের ফলে আজ আমরা ঘরে বসেই বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি, বিদেশে চাকরি ও তীর্থযাত্রার জন্য রেজিস্ট্রেশন, অনলাইনে পরীক্ষার ফল, অফিসিয়াল ফরম সংগ্রহ এবং ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল করতে পারছি। অনলাইনে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের টেন্ডারে অংশগ্রহণ করে আজ যে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই ঠিকাদারী বা সরবরাহমূলক কাজে অংশগ্রহণ করা যাচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তির মধ্যমে বিভিন্ন জঙ্গী কার্যক্রমের তথ্য পুলিশকে দিতে পারার কারণে জঙ্গীদের ধরার মাধ্যমে আজ দেশে বিভিন্ন ধরনের অপরাধ কার্যক্রম লোপ পেয়েছে। ঘরে বসেই আজ প্রবাসী প্রিয়তম বাবা, ভাই, আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে অনায়াসে যোগাযোগ করতে পারছি। তথ্যপ্রযুক্তির কারণে ই-পাসপোর্ট এবং অত্যাধুনিক স্মার্টকার্ড ব্যবহার করতে পারছি। পাঁচ হাজারের কাছাকাছি ইউনিয়ন পরিষদে তথ্য সার্ভিস সেন্টার গড়ে তোলা হয়েছে। আট হাজার গ্রাম পোস্ট অফিস এবং আনুমানিক পাঁচ শ’ উপজেলা পোস্ট অফিসকে ই-তথ্য কেন্দ্র এবং মোবাইল মানি অর্ডার ও পোস্টাল ক্যাশ কার্ড চালু করা হয়েছে। ন্যাশনাল পোর্টাল ফ্রেমওয়ার্কের সাহায্যে সরকার ও জনগণের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের তথ্য আদান-প্রদান সহজতর হয়েছে। এছাড়া জাতীয় তথ্য কোষের মাধ্যমে আমরা অজানা অনেক জ্ঞান অর্জন করতে পারছি, যা একজন দায়িত্বশীল এবং জ্ঞানসমৃদ্ধ জাতি গঠনে ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। এসবই নিকট-অতীতের অর্জন। কৃষি ক্ষেত্রেও তথ্যপ্রযুক্তির সুফল আমরা পাচ্ছি। এর মাধ্যমে কৃষক বিভিন্ন কৃষি পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পারছে এবং দিন দিন কৃষি জমির পরিমাণ কমে গেলেও উৎপাদনের পরিমাণ বেড়েই চলেছে। আজ দেশের আখ চাষীরা ই-পুর্জি-ডিজিটাল আখ ক্রয়-বিক্রয় পদ্ধতির কারণে তাদের আখ বিক্রির সুবিধা পাচ্ছে। দেশে ডিজিটালাইজেশনের কারণে শিক্ষা খাতেও এসেছে এক অভূতপূর্ব সাফল্য। সারাদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পাঁচ শ’ প্রাইমারী ও পনেরো হাজার ২শ’ হাইস্কুল এবং পাঁচ হাজার তিন শ’ মাদ্রাসায় মাল্টিমিডিয়া শ্রেণীকক্ষে ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা দেয়া হচ্ছে। সাম্প্রতিক একটি জরিপে দেখা গেছে মাল্টিমিডিয়া শ্রেণীকক্ষে শিক্ষা দেয়ার কারণে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা একেবারেই কমে এসেছে। তথ্যপ্রযুক্তির সুবাদে শিক্ষকরা শিক্ষকপোর্টাল ব্যবহারের কারণে তাদের শিক্ষাদানের দক্ষতা বেড়ে গেছে। একই কারণে প্রায় তিন শ’ ইলেক্ট্রোনিক বইয়ের মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীরা লেখাপড়ার সুযোগ পাচ্ছে। এভাবেই তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে শিক্ষাখাতে আজ সার্বিক উন্নতি ঘটেছে। বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ প্রদান করায় আমরা আজ প্রতিনিয়ত নতুন রোগ সম্পর্কে এবং প্রতিকার কিভাবে করা যায় তা জানতে পারছি। যার মাধ্যমে জনগণ তার নিজ স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে নিজেকে কর্মক্ষম যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলছে। তথ্যপ্রযুক্তি এখানেও যোগ্য কর্মঠ জাতি গঠনে ব্যাপক ভূমিকা রেখে চলেছে। এমনিভাবে তিনি ব্যাপক পরিবর্তন এনেছেন স্বাস্থ্যখাতেও। অর্থ বাণিজ্য ও ব্যাংকিং খাতেও তথ্যপ্রযুক্তি এনেছে এক বিশাল বৈপ্লবিক পরিবর্তন। অনলাইন ও মোবাইল ব্যাংকিং-এর মাধ্যমে প্রতিদিন কোটি কোটি টাকা লেনদেন হচ্ছে দেশব্যাপী। সবই সম্ভব হয়েছে একমাত্র তথ্যপ্রযু্িক্তর কারণে। এক্ষেত্রে লাখ লাখ তরুণের কর্মসংস্থান হয়েছে এবং আগামী ২০১৮ সালের মধ্যে সত্তর হাজারের বেশি তথ্যপ্রযুক্তিবিদ তৈরির পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। আশা করা যায় এর মাধ্যমে আরও কর্মসংস্থান হবে। এমনিভাবে আজ তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের কারণে লাখ লাখ তরুণ বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্ত হয়ে সামাজিকভাবে সম্মানজনক অবস্থানে আছে, যা আজ বিশ্ব স্বীকৃত। আর এসবই সম্ভব করেছেন আমাদের ভবিষ্যত নেতৃত্ব তথ্যপ্রযুক্তি বিজ্ঞানী, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি শুধু দেশের অর্থনৈতিক গতিশীলতা বা লাখ লাখ তরুণের বেকারত্বের অভিশাপ ঘুচিয়েছেন তাই নয়, বরং সেইসঙ্গে বাংলার মানুষকে গর্বিত ও সম্মানিতও করেছেন। ভেবে দেখুন আমরা কি গর্বিত হই না যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা তার পিতৃভূমি কেনিয়াতে বাংলাদেশের উদাহরণ টেনে বলেন, কেনিয়াতে বাংলাদেশের মতো অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটানোর জন্য তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার চালু করতে হবে। আমরা কি গর্বিত হই না যখন সারাবিশ্বের প্রতিযোগিতায় আমাদের ‘ছাওয়াল’ জয়কে বাংলাদেশে তথ্যপ্রযুক্তি উন্নয়নের স্বীকৃতিস্বরূপ ধধিৎফ ভড়ৎ ওঈঞ ফবাবষড়ঢ়সবহঃ পদকে ভূষিত করা হয়। আমরা কি আরও গর্বিত হই না যখন দেখি তার মায়ের মতো ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন, এক্সপার্ট এবং পরামর্শ প্রত্যাখ্যান করে সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়ন, জ্ঞান ও বুদ্ধি খাটিয়ে দেশকে ডিজিটালাইজ্্ড করে প্রমাণ করেছেন, জয় পারেন, জয় পারবেন। এমনিভাবে তিনি তার মায়ের মতো একে একে অনেক সম্মান বয়ে এনেছেন দেশের মানুষের জন্য। তার মায়ের মতো এদেশকে পৃথিবীর বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার সাহস যুগিয়েছেন। যেমনটি তার মা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বব্যাংকের সহায়তা ছাড়াই পদ্মা সেতু নির্মাণ করে এদেশের মানুষকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার সাহস যুগিয়েছেন এবং জনগণের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে প্রমাণ করেছেন শেখ হাসিনা পারেন, শেখ হাসিনা পারবেন। আর এত সবের পুরো কৃতিত্ব জাতির পিতার দৌহিত্র, বাংলার মানুষের মুক্তির কাণ্ডারি, দেশরত্ন শেখ হাসিনার সুযোগ্য পুত্র, আগামী দিনের নেতৃত্ব, তারুণ্যের অহঙ্কার সজীব ওয়াজেদ জয়কে দিতে নিশ্চয়ই কার্পণ্য করবে না বাংলার মানুষ। আর এভাবেই এই মেধাবী, তারুণ্যের অহঙ্কার, সজীব ওয়াজেদ জয় নিজের অজান্তে নিজেকে বাংলার মানুষের সুখে-দুঃখে, আশা-আকাক্সক্ষায় ও স্বপ্ন পূরণে সম্পৃক্ত করার মধ্য দিয়ে হয়ে উঠেছেন, জয় বাংলার। আর এতেই জনগণের বিশ্বাস জয় যখন বাংলার, তখন বাংলার জয় নিশ্চিত। অর্থাৎ এক কথায় জয় বাংলার, বাংলার জয়।
×