১৯১৯ সালের মাঝামাঝি এলসি এবং ফ্রান্সিসের তোলা ছবিগুলো জনসম্মুখে প্রকাশিত হয়। পরীর অস্তিত্ববিষয়ক একটি আলোচনা সভায় এলসির মা ছবি দুটো দেখালে সেগুলো ব্যাপক সাড়া ফেলে। স্নেলিং নামক একজন ফটোগ্রাফি এক্সপার্টের কাছে ছবিগুলো পাঠানো হয় সত্যতা যাচাইয়ের জন্য। তিনি জানান, ছবিগুলো একদম সত্যি। ছবিতে কোন কারসাজি নেই।
খ্যাতিমান লেখক স্যার আর্থার কোনান ডয়েলের চোখে পড়ে এলসি এবং ফ্রান্সিসের পরীর ছবি। তিনি বিষয়টি সম্পর্কে খুবই আগ্রহী হন। সে সময়ে তিনি একটি ম্যাগাজিনের বড়দিনের বিশেষ সংখ্যার জন্য পরীবিষয়ক একটি লেখার ব্যাপারে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন। সেই লেখায় তিনি এলসি এবং ফ্রান্সিসের ছবিগুলো ব্যবহার করতে আগ্রহী হন এবং এ ব্যাপারে এলসির বাবার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এলসির বাবা সানন্দে অনুমতি দেন।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: