ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

প্রতিবাদ

প্রকাশিত: ০৪:০৬, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬

প্রতিবাদ

গত ২৩ সেপ্টেম্বর দৈনিক জনকণ্ঠে ‘পাকিস্তান থেকে টাকা আসে কলাপাড়ার ব্যাংকে’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ করেছেন গণবিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি ও প্রশাসন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান এবং কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. এম নজরুল ইসলাম। তিনি জানান, খবরটি মিথ্যা ও বানোয়াট। প্রতিবেদকের বক্তব্য : প্রকাশিত সংবাদে প্রতিবেদক কিংবা জনকণ্ঠের নিজস্ব কোন বক্তব্য নেই। সম্প্রতি র‌্যাবের ইন্টেলিজেন্সি উইংয়ের পরিচালক লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদের উদ্ধৃতি দিয়ে ২০ সেপ্টেম্বর একটি জাতীয় দৈনিকে ‘রাজধানী ছাড়ছে না জঙ্গীরা’ শীর্ষক লিড নিউজ প্রকাশ হয়। যেখানে র‌্যাব দাবি করেছে জঙ্গীরা এখন কোণ্ঠাসা। জঙ্গীদের তালিকাও তাদের হাতে রয়েছে। তিন শিক্ষকের বিষয়ে তদন্ত করছে গোয়েন্দা সংস্থা। ওই সংস্থার এক কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে আরও তিন শিক্ষকের নাম তদন্তে এসেছে। এদের একজন গণবিশ্ববিদ্যালয়ের। পাকিস্তানের ইসলামাবাদে হাবিব ব্যাংকে তার এ্যাকাউন্ট রয়েছে। যার নম্বর-২২৬৩/১৯। পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক শাখায় তার এ্যাকাউন্ট রয়েছে। ওই একাউন্টে পাকিস্তান থেকে টাকাও এসেছে। ওই শিক্ষক এই এ্যাকাউন্টে লেনদেন করেন। এসব বক্তব্য জনকণ্ঠের কিংবা প্রতিবেদকের নয়। এ প্রতিবেদক শুধু শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক কলাপাড়ার খেপুপাড়া শাখায় গণবিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নজরুল ইসলামের এ্যাকাউন্ট রয়েছে। তার বাড়ি এই অঞ্চলে। এটি নিশ্চিত করেছে। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ এর বাইরে কোন তথ্য দেয়নি। প্রতিবাদকারীর বক্তব্য সম্পূর্ণ অসত্য। কারণ জনকণ্ঠে প্রকাশিত যতটুকু তথ্য সংযুক্ত করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ সত্য এবং বস্তুনিষ্ঠ। বরং এখন নজরুল ইসলাম ও তার পরিবার এবং তার পাকিস্তানে চাকরি করা সম্পর্কে আরও বিভিন্ন তথ্য মিলেছে। তিনিই যে পাকিস্তানের হাবিব ব্যাংকের এ্যাকাউন্টধারী তা প্রতিবাদের মধ্য দিয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। প্রতিবাদকারী খবরটির প্রতিবাদ করে নিজের পরিচয় নিশ্চিত করেছেন এবং তিনিই যে সেই নজরুল ইসলাম, তা স্পষ্ট হয়েছে।
×