ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

ছন্দে ফিরতে মরিয়া মেসি

প্রকাশিত: ০৬:০০, ৭ মে ২০১৬

ছন্দে ফিরতে মরিয়া মেসি

স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ হঠাৎ করেই যেন ছন্দপতন। বার্সিলোনার মতো দলের সেরা তারকা লিওনেল মেসিও ছন্দ হারিয়ে বসেন। যে কারণে ইতোমধ্যে কাতালানদের ট্রেবল জয়ের সম্ভাবনা শেষ হয়েছে। চাম্পিয়ন্স লীগ থেকে বিদায় নেয়া দলটি লা লিগা ও কোপা ডেল রের শিরোপা জয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই সময়ে নিজের সেরাটা দিতে মুখিয়ে আছেন মেসি। এ কারণে ছুটির দিনেও অনুশীলন করছেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক। লা লিগার ৩৬ ম্যাচ শেষে বার্সিলোনা ও এ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের পয়েন্ট সমান ৮৫ করে। মাত্র এক পয়েন্ট কম নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছে রিয়াল মাদ্রিদ। স্প্যানিশ লীগের শিরোপা জয়ের জন্য মৌসুমের বাকি দুটি ম্যাচ জিততে হবে বার্সিলোনাকে। একটি ম্যাচে ড্র বা হারের স্বাদ পেলে হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে শিরোপা। শীর্ষে চলে যেতে পারে এ্যাটলেটিকো বা রিয়াল। এর আগেও একবার মৌসুমের শেষ পর্যায়ে এসে শিরোপা হাতছাড়া করার ইতিহাস আছে বলেই হয়তো বাড়তি সতর্ক দলের প্রধান তারকা মেসি। নিজেকে শানিয়ে নেয়ার জন্য তাই ছুটির দিনেও অনুশীলনে নেমে গেছেন বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম। জয়ের ধারায় ফিরল রূপগঞ্জ স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ শুরুটা হয়েছিল শ্বাসরূদ্ধকর টাই দিয়ে। এরপর একটি জয় ও পরাজয় দেখা লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ আবারও জিতেছে। শুক্রবার বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে কলাবাগান ক্রিকেট একাডেমিকে (সিএ) বৃষ্টিবিঘিœত ম্যাচে ২৯ রানে হারিয়েছে তারা। এ ম্যাচেও ওপেনার রান খরায় থাকা সৌম্য সরকার বড় স্কোর করতে পারেননি। এরপরও ৯ উইকেটে ২৩৯ রানের ভাল সংগ্রহ পেয়েছিল রূপগঞ্জ। এরপর বৃষ্টি নামলে দীর্ঘক্ষণ খেলা বন্ধ থাকে। পরে ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতি অনুসারে ২৫ ওভারে ১৭১ রানের জয়ের লক্ষ্য বেঁধে দেয়া হয় কলাবাগান সিএকে। ৭ উইকেটে ১৪১ রান সংগ্রহ করতে পারে তারা। এ পরাজয়ে ৪ ম্যাচেই জয়শূন্য থাকল কলাবাগান সিএ। টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নামে রূপগঞ্জ। তবে প্রথম থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে বিপর্যয়ে পড়ে তারা। ব্যর্থতার বৃত্তে থাকা সৌম্য এদিনও মাত্র ২১ রান করতে সক্ষম হন। মোহাম্মদ মিঠুনও (২৭) দ্রুতই ফিরে গেছেন। দলীয় ৮১ রানের মধ্যেই ৫ উইকেট হারিয়ে চরম বিপদে পড়ে যায় রূপগঞ্জ। কিন্তু ষষ্ঠ উইকেটে দারুণ দৃঢ়তা দেখান আসিফ আহমেদ ও সাজ্জাদুল হক। উভয়ে অর্ধশতক পান। জুটিতে ১৩১ রান যোগ করেন তারা। ফলে চ্যালেঞ্জিং একটি সংগ্রহের দিকে এগিয়ে যায় রূপগঞ্জ। আসিফ ১০৬ বলে ৮ চার ও ২ ছক্কায় ৮২ রান করে আর ৭৮ বলে ৪ চার ও ৩ ছক্কায় ৭০ রান করে সাজঘরে ফেরেন। ৯ উইকেটে ২৩৯ রান তোলে রূপগঞ্জ। আবু জায়েদ রাহী ৪ উইকেট শিকার করেন। জবাব দিতে নামার আগেই বৃষ্টির কারণে খেলায় বিঘœ ঘটে। খেলা যখন শুরু হয় ততোক্ষণে অনেকটা সময় নষ্ট হয়ে গেছে। সে কারণে ২৫ ওভারে ১৭১ রানের জয়ের লক্ষ্য বেঁধে দেয়া হয় কলাবাগান সিএকে। কিন্তু শুরু থেকেই রূপগঞ্জ বোলারদের দাপটে তেমন সুবিধা করতে পারেনি ব্যাটসম্যানরা। নিয়মিত বিরতিতেই উইকেট হারাতে থাকে তারা। কোন বড় জুটি গড়ে তুলতে পারেনি কলাবাগান সিএ। শুরুর বিপর্যয় আর বড় টার্গেটে পৌঁছুতে পারেনি আর দলটি। শেষদিকে তাপস ঘোষ ৪৬ বলে ১ চার ও ১ ছক্কায় সর্বোচ্চ ৩৭ ও বিশ্বনাথ হালদার ৩৪ বলে ২ চারে ৩২ রান করে ব্যবধান কিছুটা কমান। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২৫ ওভারে ৭ উইকেটে ১৪১ রান করতে পেরেছে কলাবাগান সিএ। দুটি করে উইকেট নেন মোশাররফ হোসেন ও নাহিদুল ইসলাম। স্কোর ॥ লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ ইনিংস- ২৩৯/৯; ৫০ ওভার (আসিফ ৮২, সাজ্জাদুল ৭০, মিঠুন ২৭, সৌম্য ২১; জায়েদ ৪/৫০, রিফাত ২/২৭, মিরাজ ২/২৯)। কলাবাগান ক্রিকেট একাডেমি ইনিংস- ১৪১/৭; ২৫ ওভার (তাপস ৩৭*, বিশ্বনাথ ৩২*, মিরাজ ১৪, নুরুজ্জামান ১৩; নাহিদুল ২/১৫, মোশাররফ ২/১৯)। ফল ॥ বৃষ্টি আইনে ২৯ রানে জয়ী লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ। ম্যাচসেরা ॥ আসিফ আহমেদ (লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ)। ক্রিকেট ও খোলামেলা কোহলি স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ বিরাট কোহলিÑ আধুনিক ক্রিকেটে এক ‘বিস্ময়কর’ নাম। অনেকে তার মাঝে গ্রেট শচীন টেন্ডুলকরের ছাঁয়া দেখেন। চলনে-বলনে হাজারও তরুণের ‘আইকন’। ক্রিকেট ও ফিক্সিং, ভবিষ্যত চাওয়া, নিজের স্টাইল, এমন আরও সব চিত্তাকর্ষক বিষয়ে কথা বললেন সময়ের সেরা এই ভারতীয় ব্যাটসম্যান। খেলাটি থেকে দুর্নীতি পুরোপুরি নির্মূল হওয়া কঠিন বলেই মনে করেন তিনি ‘ক্রিকেটকে পরিচ্ছন্ন রাখতে কর্তৃপক্ষ যথাসাধ্য চেষ্টা করছে। কারও পক্ষে রুমে রুমে গিয়ে বলা সম্ভব নয়, অমুকের সঙ্গে এভাবে কথা বলো না। তারা নিয়ম বানাতে পারে, প্রক্রিয়া ঠিক করতে পারে, এর বেশি কিছু নয়। শেষ পর্যন্ত প্রত্যেক খেলোয়াড়ের ওপরই নির্ভর করে, কি করবে না করবে। কেউ যদি অন্যায় কিছু করতে চায়, আপনি তাদের যতই নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করুন না কেন খুব একটা লাভ হবে না।’ বলেন কোহলি। অতীতে অনেক নামিদামি ক্রিকেটার ফিক্সিংয়ের মতো অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়েছেন। তারকাদের প্রতি বাজিগরদের আগ্রহ বরাবরই প্রবল। তবে দুষ্টরা এখন পর্যন্ত কোহলির কাছে ঘেঁষার সাহস দেখায়নি, ‘না, আমি কখনও এ ধরনের কিছুর মুখোমুখি হইনি। এটা আমার সৌভাগ্য। আমি খেলাটাকে ভীষণ ভালবাসি। এই ধরনের পরিস্থিতির মুখোমুখি হলে ক্রিকেটার হিসেবে আপনার খারাপ লাগবেই। সৌভাগ্যের বিষয় হলো, আমি এখনও এর মুখোমুখি হইনি, ঈশ্বর চাইলে ভবিষ্যতেও হব না।’ ব্যাট হাতে রানের ফুলঝুরি ছোটালেও রেকর্ড নিয়ে একদমই ভাবেন না ২৭ বছর বয়সী উইলোবাজ, ‘রেকর্ড নিয়ে আমি আসলে অতটা ভাবি না। রেকর্ডের জন্য তো কখনও খেলি না, দলের জয়টা মুখ্য। খেলতে গিয়ে যদি কোন রেকর্ড হয়, ভাল।’ পাকিস্তানের নতুন কোচ মিকি আর্থার স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ সব জল্পনার অবসান হলো। নুতন প্রধান কোচ হিসেবে মিকি আর্থারের নাম ঘোষণা করল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। শুক্রবার পিসিবি এক বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করে, ‘আর্থার পাকিস্তান দলের প্রধান কোচ হিসেবে কাজ করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।’ চলতি মাসের শেষ দিকে পাকিস্তান দলের সঙ্গে কাজ শুরু করবেন বলে শুক্রবার আর্থার নিজেও সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন। সম্প্রতি এশিয়া কাপ ও টি২০ বিশ্বকাপে ব্যর্থতার দায় মাথায় নিয়ে পাকিস্তানের প্রধান কোচের পদ থেকে ইস্তফা দেন ওয়াকার ইউনুস। নতুন কোচ নিয়োগ দিতে গ্রেট ওয়াসিম আকরাম, রমিজ রাজাদের নিয়ে একটি প্যানেল গঠন করে পিসিবি। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পিসিবি আরও জানায়, ‘প্যানেল চারজন কোচের ব্যাপারে সুপারিশ করেছিল।’ প্রথমে দেশটির সাবেক তারকা আকিব জাভেদ, ভিনদেশী স্টুয়ার্ট ল’র নাম শোনা গিয়েছিল। উঠে এসেছিল ডিন জোন্স, এন্ডি মোলস, পিটার মুরসদের নামও। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ দেশটির ক্রিকেট পরিচর্যার দায়িত্ব নিলেন প্রোটিয়া আর্থার। ৪৭ বছর বয়সী আর্থারের কোচিং প্রোফাইল বেশ সমৃদ্ধ, একই সঙ্গে বিতর্কিতও! জন্ম দক্ষিণ আফ্রিকার ট্রান্সভালে, খেলোয়াড়ী জীবনে ছিলেন ব্যাটসম্যান। ১৯৮৬-২০০০ সাল পর্যন্ত ১১০টি প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ খেললেও জাতীয় দলে খেলতে পারেননি কখনও। ২০০১ সালে ক্রিকেট ছাড়ার পর ২০০৩ সালে গ্রিকুয়াল্যান্ডকে দিয়ে শুরু কোচিং ক্যারিয়ার। ২০০৫ সালে অনেককে চমকে দিয়ে দায়িত্ব পেয়ে যান দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় দলের। সেখানে প্রথম দুইবছর সাফল্য-ব্যর্থতার মিশ্রণ থাকলেও পরের সময়টা ছিল সাফল্যে ভরা। আর্থারের কোচিং ও গ্রায়েম স্মিথের নেতৃত্বে টেস্ট ইতিহাসে নিজেদের সেরা সময়টা কাটায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ৪৩ বছর পর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ জয়ের পর আসে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে প্রথমবার সিরিজ জয়। টানা ৯টি টেস্ট সিরিজ অপরাজিত ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়ানডেতেও উঠেছিল র‌্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে। দুইয়ে মোহামেডান স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের নৈপুণ্যে ধারাবাহিকতা নেই। একবার জিতে গেলে পরের ম্যাচেই আবার পরাজয় দেখে দলটি। এবারও তাই হলো। আগের ম্যাচে দারুণ জয় তুলে নেয়া গাজীকে শুক্রবার মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে বিধ্বস্ত করেছে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। এ জয়ের ফলে চলমান ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লীগে (ডিপিএল) চতুর্থ ম্যাচে তৃতীয় জয় পেয়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে দুই নম্বরে উঠে এসেছে মোহামেডান। আর সমান ম্যাচে দ্বিতীয় হার দেখে ৪ পয়েন্ট নিয়ে পিছিয়ে পড়া গাজীর অবস্থান এখন পয়েন্ট তালিকার ৭ নম্বরে। টস জিতে মোহামেডান অধিনায়ক মুশফিকুর রহীম আগে ব্যাটিংয়ে পাঠান গাজীকে। শুরুটা দেখেশুনে ভালভাবেই করেছিলেন ইনফর্ম এনামুল হক বিজয় ও শামসুর রহমান। কিন্তু দলীয় ৩৭ রানের মাথায় ছন্দপতন ঘটে। কিছুটা আক্রমণাত্মক শামসুর ২৫ বলে ২৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন। তরুণ বাঁহাতি স্পিনার নাঈম ইসলাম জুনিয়র গাজীর টপঅর্ডারে বিভীষিকাময় হয়ে ওঠেন। শামসুরের পর তিনি একে একে ফিরিয়ে দেন মেহেদি হাসান (১), এনামুল (২৩) ও সাঈদ আনোয়ার জুনিয়রকে (১৭)। এরপর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি গাজী। তাদের শুরুর বিপর্যয়টাকে আরও ঘনীভূত করেছেন অভিজ্ঞ স্পিনার এনামুল হক জুনিয়র। অধিনায়ক অলক কাপালী একাই লড়ে ৬৭ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কায় সর্বোচ্চ ৪৮ রান করেন। ৩৭.১ ওভারে মাত্র ১৪১ রানেই গুটিয়ে যায় গাজী। চারটি করে উইকেট নেন এনামুল ও নাঈম। জবাব দিতে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই ওপেনার এজাজ আহমেদকে (৪) হারিয়ে বসে মোহামেডান। কিন্তু দ্বিতীয় উইকেটেই দারুণ এক জুটি গড়েন সৈকত আলী ও শ্রীলঙ্কার উপুল থারাঙ্গা। তাদের ৭৬ রানের জুটিতেই জয়ের ভিত পেয়ে যায় মোহামেডান। ৫১ বলে ৮ চারে ৪২ রানের একটি দারুণ ইনিংস খেলে সাজঘরে ফেরেন সৈকত। দলীয় ১০৬ রানের মাথায় থারাঙ্গাকেও (৬৯ বলে ৪৭) শিকার করেন মোহাম্মদ শরীফ। কিন্তু জয় পাওয়া থেকে দমিয়ে রাখা যায়নি মোহামেডানকে। ইনফর্ম অধিনায়ক মুুশফিক ব্যাট হাতে নামেননি, বাকি কাজটা করে দিয়েছেন নাঈম ইসলাম ও আরিফুল হক। ১৮ ওভার ১ বল হাতে রেখেই (৩১.৫ ওভার) ৩ উইকেটে ১৪২ রান তুলে জয় পায় মোহামেডান। স্কোর ॥ গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স ইনিংস- ১৪১/১০; ৩৭.১ ওভার (কাপালী ৪৮, শামসুর ২৬, এনামুল ২৩, সাঈদ জুনিয়র ১৭; এনামুল জুনিয়র ৪/২৬, নাঈম জুনিয়র ৪/৩৮, হাবিবুর ২/২৭)। মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ইনিংস- ১৪২/৩; ৩১.৫ ওভার (থারাঙ্গা ৪৭, সৈকত ৪২, আরিফুল ২৫*, নাঈম ১৮*; শরীফ ১/১৬, সাজেদুল ১/২৭, কাপালী ১/৩১)। ফল ॥ মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ৭ উইকেটে জয়ী। ম্যাচসেরা ॥ নাঈম ইসলাম জুনিয়র (মোহামেডান)।
×