ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

বিশাল আয়োজন ॥ ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে সকাল দশটায় উদ্বোধন করবেন খালেদা জিয়া

বিএনপির কাউন্সিল আজ, উজ্জীবিত নেতাকর্মীরা

প্রকাশিত: ০৫:২৬, ১৯ মার্চ ২০১৬

বিএনপির কাউন্সিল আজ, উজ্জীবিত নেতাকর্মীরা

শরীফুল ইসলাম ॥ আজ শনিবার বিএনপির ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিল। সকাল দশটায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে কাউন্সিল উদ্বোধন করবেন দলের চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। সোয়া ৬ বছর পর জাঁকজমকভাবে জাতীয় কাউন্সিল করছে দলটি। এতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতারা ছাড়াও থাকছে দেশী-বিদেশী অতিথি। সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশা কাটাতে দলকে ঢেলে সাজানোর লক্ষ্য নিয়ে কাউন্সিলে গঠনতন্ত্রের বেশ ক’টি ধারায় পরিবর্তন আনা হচ্ছে। এর মাধ্যমে কমিটির আকার পরিবর্তন ও নতুন নতুন পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। তবে বৃহস্পতিবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে জাতীয় কাউন্সিলে গঠনতন্ত্র পরিবর্তন এবং দলের নতুন কমিটি গঠনসহ প্রয়োজনে যে কোন সিদ্ধান্ত নেয়ার দায়িত্ব খালেদা জিয়ার ওপর অর্পণ করা হয়েছে। এদিকে বিএনপির জাতীয় কাউন্সিল ঘিরে দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। দিনভর বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন প্রাঙ্গণে নেতাকর্মীদের সরগরম উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। সারাদেশ থেকে আগত দলের নেতাকর্মীরা আগেভাগেই রাজধানীতে এসে জড়ো হয়েছেন। তাদের প্রত্যাশা কাউন্সিলের মধ্য দিয়ে দল ঘুরে দাঁড়াবে। এবারের জাতীয় কাউন্সিলে কাউন্সিলরের সংখ্যা ২ হাজার ৮৫০। এছাড়া সারাদেশ থেকে আসবেন আরও ২০ হাজার ডেলিগেটস। এর বাইরে অতিথি থাকবেন আরও দেড় থেকে দুই শ’ এবং দেশী-বিদেশী সাংবাদিক থাকবেন ২ শতাধিক। কাউন্সিলে স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্ব পালন করবেন ৪ শতাধিক নেতাকর্মী। সব মিলিয়ে প্রায় ৩০ হাজার লোকের সমাগম হচ্ছে বিএনপির জাতীয় কাউন্সিলে। তাদের নিরাপত্তায় থাকছে এক শ’ সিসি ক্যামেরা। দুপুরের খাবার তালিকায় থাকছে মোরগ-পোলাও। তবে মূল ভেন্যু ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে ১০ হাজারের বেশি লোক জায়গা দেয়া যাবে না। তাই বাকিদের বসার জায়গা করা হচ্ছে সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানে। তারা প্রজেক্টরের মাধ্যমে মূল মঞ্চের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন। ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন প্রাঙ্গণের উত্তর-পূর্ব পাশে মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। এ ছাড়া মিলনায়তন, সেমিনার হল, পেছনের মাঠ, নতুন ভবনের সামনের মাঠেও কাউন্সিলে আগতদের বসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। শুক্রবার দিনভর উৎসুক বিএনপি নেতাকর্মীরা কাউন্সিলের ভেন্যু পরিদর্শন করেছেন। সমগ্র ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন এলাকা ও সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানের একাংশ জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানসহ বিভিন্ন নেতাকর্মীর ছবি সংবলিত বর্ণিল ব্যানার, পোস্টার ও ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে। আর নয়াপল্টন ও গুলশান কার্যালয়ে শুক্রবার সন্ধ্যা থেকেই আলোকসজ্জা করা হয়েছে। এ দৃশ্য দেখে বিএনপি নেতাকর্মীরা উজ্জীবিত হয়েছেন। এদিকে আগে আশঙ্কা প্রকাশ করলেও এখন সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যান ব্যবহার করার অনুমতি দেয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বিএনপি। জানা যায়, বিএনপির কাউন্সিলে গঠনতন্ত্র পরিবর্তনের মাধ্যমে দলের অতিরিক্ত মহাসচিব ও চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক সচিব পদ সৃষ্টি এবং এক নেতা এক পদ, স্থায়ী কমিটির সদস্য, যুগ্ম মহাসচিব, সাংগঠনিক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক পদসংখ্যা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিষয়ভিত্তিক উপদেষ্টা কাউন্সিল গঠন, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যানের দায়িত্ব ও কর্তব্য সুনির্দিষ্টকরণ, ঢাকা মহানগর বিএনপিকে উত্তর ও দক্ষিণে ভাগ করা হচ্ছে। এ ছাড়া এ কাউন্সিলের মাধ্যমেই দলের নতুন মহাসচিব নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে। তবে বর্তমান ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকেই মহাসচিব করা হচ্ছে বলে দলের নেতকর্মীরা মনে করছেন। বর্তমানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সংখ্যা ১৯। কাউন্সিলে সিদ্ধান্ত নিয়ে সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে ২১ জন করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। একইভাবে দলের ভাইস চেয়ারম্যান পদের সংখ্যা ১৭ থেকে বাড়িয়ে ৩৫, যুগ্ম মহাসচিব পদের সংখ্যা ৭ থেকে বাড়িয়ে ১০টি, সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ ৭ থেকে বাড়িয়ে ১০টি করা হচ্ছে। এ ছাড়া সহ-সাংগঠনিক ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদকের পদও বাড়ছে। আর গঠনতন্ত্রে ৩৫১ সদস্যের নির্বাহী কমিটির কথা উল্লেখ থাকলেও ২০০৯ সালের ৮ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত ৫ম জাতীয় কাউন্সিলের পর ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি ৩৮৬ সদস্যের কমিটি ঘোষণা করা হয়। তবে এবার নির্বাহী কমিটির আকার আরও বেড়ে যাচ্ছে বলে জানা গেছে। এবার জাতীয় কাউন্সিলের আগেই খালেদা জিয়া চেয়ারপার্সন ও তারেক রহমান সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন। আর কাউন্সিলের পর নতুন নির্বাহী কমিটিতে বেশ ক’জন নেতার পদোন্নতি হবে। আবার বর্তমান কমিটি থেকে কেউ কেউ বাদ যাবেন। আর কমিটিতে নতুন সংযুক্ত হবেন আরও অনেক নেতা। পদোন্নতি পেয়ে স্থায়ী কমিটিতে যারা আসতে পারেন বলে আলোচনায় আছে তাদের মধ্যে রয়েছেন ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, সাদেক হোসেন খোকা, সেলিমা রহমান ও মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, এম মোরশেদ খান, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আবদুল আউয়াল মিন্টু, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ড. ওসমান ফারুক, শামসুজ্জামান দুদু, এ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন ও যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ শাহজাহান প্রমুখ। ভাইস চেয়ারম্যান পদে নতুন যারা আসতে পারেন বলে আলোচনায় আছেন তারা হলেন, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন, যুগ্ম মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, মিজানুর রহমান মিনু, রুহুল কবির রিজভী, সালাহউদ্দিন আহমেদ, ডাঃ এজেডএম জাহিদ হোসেন, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, এ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন, আবদুল হালিম, ফজলুর রহমান পটল, মোসাদ্দেক আলী ফালু, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, এ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান, মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান, অধ্যাপক এমএ মান্নান, বরকতউল্লাহ বুলু, অর্থনৈতিকবিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সালাম, প্রচার সম্পাদক জয়নুল আবদিন ফারুক, মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজা আব্বাস, সাংগঠনিক সম্পাদক মশিউর রহমান, সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার, নিতাই রায় চৌধুরী প্রমুখ। নতুন করে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা পরিষদে স্থান পেতে পারেন বর্তমান স্থায়ী কমিটির সদস্য এম শামসুল ইসলাম, সারোয়ারী রহমান, বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান বিচারপতি টিএইচ খান, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, কোষাধ্যক্ষ মিজানুর রহমান সিনহা, স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক আবদুল হাই, পল্লী উন্নয়নবিষয়ক সম্পাদক মনিরুল হক চৌধুরী, দলের নেতা ব্যারিস্টার আমিনুল হক, আখতার হামিদ সিদ্দিকী, একেএম মোশাররফ হোসেন প্রমুখ। এবার পদোন্নতি পেয়ে যুগ্ম মহাসচিব পদ পেতে যারা খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন বলে শোনা যাচ্ছে তারা হলেন সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, খায়রুল কবির খোকন, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক এহসানুল হক মিলন, নাজিমউদ্দিন আলম, শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক খায়রুল কবির খোকন, যুববিষয়ক সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম আকবর খন্দকার খন্দকার, নজরুল ইসলাম মঞ্জু, সহ-প্রচার এমরান সালেহ প্রিন্স, ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি প্রমুখ। এবার পদোন্নতি পেয়ে যারা সাংগঠনিক সম্পাদক পদ পেতে যারা লবিং-তদ্বির করছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন সহ-মহিলাবিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, কৃষক দল নেতা তকদির হোসেন জসিম স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক হাবিব উন নবী খান সোহেল, সমাজকল্যাণ সম্পাদক আবুল খায়ের ভূইয়া, ব্যারিস্টার নাসিরউদ্দিন অসীম, সহ-ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহমিনা রুশদী লুনা, রেহানা আক্তার রানু, নীলুফার চৌধুরী মনি, শাম্মী আক্তার, আসিফা আশরাফি পাপিয়া, হেলেন জেরিন খান, ওয়াদুদ ভুইয়া প্রমুখ। এ ছাড়াও দলের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পদ পেতে আরও অন্তত ১০০ নেতা খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। আর দলে নিষ্ক্রিয় থাকায় বর্তমান কমিটির অর্ধশতাধিক নেতা পরবর্তী কমিটিতে বাদ পড়ার আশঙ্কায় রয়েছেন। এদের মধ্যে যাদের নাম আলোচনায় রয়েছে তারা হলেন আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক লুৎফর রহমান খান আজাদ, আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার জিয়াউর রহমান খান, স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক আবদুল হাই, শিল্পবিষয়ক সম্পাদক একেএম মোশাররফ, নির্বাহী কমিটির সদস্যর মেজর (অব) মঞ্জুর কাদের, সিরাজুল ইসলাম সরদার, এনআই খান, খন্দকার আহসান হাবিব, ইঞ্জিনিয়ার মোঃ শামসুদ্দিন, এম আকবর আলী, আনোয়ার হোসাইন, আলমগীর মোঃ মাহফুজুল্লাহ ফরিদ, মিজানুর রহমান, শাহানা রহমান রানী, মতিয়ার রহমান তালুকদার, রাবেয়া সিরাজ, খালেদা পান্না প্রমুখ। প্রসঙ্গত, বিএনপির সর্বশেষ জাতীয় কাউন্সিল হয় ২০০৯ সালের ৮ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে। এর আগে ১৯৯৩ সালের ২ ও ৩ সেপ্টেম্বর রাজধানীর শেরেবাংলানগরে খোলা জায়গায় তাঁবু টানিয়ে বিএনপির জাতীয় কাউন্সিল করা হয়। ২০০৯ সালের পঞ্চম জাতীয় কাউন্সিলের দিন খালেদা জিয়াকে পুনরায় চেয়ারপার্সন এবং সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমানকে সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়। এর পর ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে মহাসচিব ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব করে দলের ৩৮৬ সদস্যের জাতীয় কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়। বিএনপির জাতীয় কাউন্সিলের প্রস্তুতি সম্পর্কে অবহিত করতে শুক্রবার দুপুরে নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দলের যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, কাউন্সিলে কোন বাধা আসবে না বলে আমাদের বিশ্বাস। কাউন্সিলের পর গণতন্ত্র উদ্ধারে আন্দোলন আরও জোরদার করা হবে। এ কাউন্সিলের মধ্য দিয়ে বিএনপি আরও শক্তিশালী সংগঠন হয়ে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। তিনি বলেন, বিএনপির কাউন্সিলকে ঘিরে ইতোমধ্যে সারাদেশে দলটির নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা ও প্রাণচাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। সব মিলিয়ে বিএনপির জাতীয় কাউন্সিল একটি যুগান্তকারী রাজনৈতিক ঘটনা হিসেবে ইতিহাসে স্থান পাবে। কাউন্সিলের জন্য সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যান ব্যবহারের অনুমতি দেয়ায় তিনি সরকারকে সাধুবাদ জানান। এ ব্যাপারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব) মাহবুবুর রহমান জনকণ্ঠকে বলেন, অবশেষে জাঁকজমকভাবেই আমরা জাতীয় কাউন্সিল করছি। এ কাউন্সিল দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীর আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটবে বলে আমরা আশাবাদী। কাউন্সিলের পর যে কমিটি আসবে সে কমিটি দল ও দেশকে এগিয়ে নেবে।
×