ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

গাজরের দশটি গুণ

প্রকাশিত: ০৭:০৭, ১৫ মার্চ ২০১৬

গাজরের দশটি গুণ

১। দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। ২। ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। ৩। হৃদরোগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। ৪। মুখ গহ্বরের স্বাস্থ্য সংরক্ষণ করে। ৫। লিভারকে রক্ষা করে। ৬। ত্বককে মসৃণ করে। ৭। পরিপাকতন্ত্রের ক্রিয়া শক্তি বাড়ায়। ৮। স্ট্রোক প্রতিরোধ করে। ৯। ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে। ১০। বার্ধক্যের আগমনকে শ্লথ করে। একটি ডিম কি প্রতিদিন খেতে পারি? প্রতিদিন তো একটা ডিম খাওয়ার পক্ষে এখন বিজ্ঞানীরা প্রায় সবাই। ডিম হলো খুব ভাল ভিটামিনের উৎস প্রকৃতির উন্নতম ‘সুষম খাদ্য’। কারণ ডিমের কুসুমের ভেতর নিহিত অনেক পুষ্টি আমাদের শরীর নিতে পারে সহজে। পুরো ডিমে প্রচুর নিউটিন ও জিয়োজ্যানথিন থাকে। নিউটিন ও জিয়োজ্যানথিনের ক্যারিটিনয়েড আপনাকে স্ট্রোক মোকাবেলা করতে সাহায্য করে, ঘা সারিয়ে তোলে এবং বার্ধক্যজনিত ক্ষয়কে রুদ্ধ করে। মারিয়া লুজ ফার্নান্দেজ পিএসডি কানেকটিকাট ইউনিভার্সিটির পুষ্টি বিভাগের প্রধান এটাই বলেন। একটি ডিমে থাকে আপনার প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় কোলিন ৩৫%। কোলিন আপনাকে আলজিমার্স রোগ থেকে দূরে রাখে। ডিমে ভিটামিনগুলো বেশ সুষমভাবে সন্নিবেশিত থাকে। ডিম কিন্তু আপনার হার্টের ক্ষতি করে না। এ রকমই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রচলিত ধারণা ভেঙ্গে দিয়ে বিজ্ঞানীরা দেখছেন ডিম আপনার শরীরে ভাল কোলেস্টেরল অর্থাৎ এইচডিএলকে বাড়ায়। আপনার হার্ট ও চোখের স্বাস্থ্যের জন্য যা কিনা অতীব উপকারী। একটা ডিমে প্রতিদিনে ৬ পুরো গ্রাম প্রোটিন থাকে। প্রতিদিনের প্রোটিনের চাহিদা তাই একটা ডিমেই অনেকটা ঘুচে যায়। হারপিস ভাইরাসজনিত মুখ ও শরীরের রোগ এক নজরে হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস টাইপ- ১ এর লক্ষণসমূহ : ক) ছোট ব্যথ্যাযুক্ত ব্লিস্টার যার মধ্যে রস বিদ্যমান যা ঠোঁটে এবং মুখের কোণায় থাকে। ব্লিস্টারগুলো জ¦রঠোসা নামে পরিচিত। (খ) মুখের অভ্যন্তরে বা জিহ্বায় জ¦ালাপোড়া হতে পারে। (গ) হালকা জ¦র। (ঘ) গলায় ক্ষত। (ঙ) ঘাড়ের লসিকাগ্রন্থি ফুলে যেতে পারে। হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস টাইপ-২ এর লক্ষণসমূহ : (ক) লাল রং-এর ব্লিস্টার যৌনাঙ্গ, থাই এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে যৌনাঙ্গের ভিতরেও থাকতে পারে। (খ) ব্যথা হতে পারে। (গ) জ¦র। (ঘ) মাথাব্যথা। (ঙ) প্রস্রাবে জ¦ালাপোড়া। যেভাবে হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস ছড়ায় : (ক) চুমুর মাধ্যমে। (খ) একই পাত্রে খাবার গ্রহণের মাধ্যমে। (গ) দাড়ি কামানোর সময় রেজারের মাধ্যমে যদি রেজারটি আক্রান্ত কেউ পূর্বে ব্যবহার করে থাকে। (ঘ) হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস টাইপ-১ আক্রান্ত ব্যক্তির নিকট থেকে ওরাল সেক্স গ্রহণ করলে। হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস টাইপ-১ ও জেনিটাল হারপিস সৃষ্টি করতে পারে কিন্তু অধিকাংশ জেনিটাল হারপিস সৃষ্টি হয়ে থাকে হারপিস ভাইরাস টাইপ-২ দ্বারা। জেনিটাল হারপিস পুরুষদের চেয়ে মহিলাদের ক্ষেত্রে বেশি দেখা যায়। ওরোজেনিটাল সেক্সের মাধ্যমেই জেনিটাল হারপিস বিস্তার লাভ করে। জেনিটাল হারপিসের ক্ষেত্রে প্রাথমিক অবস্থায় যৌনাঙ্গ, পায়ুপথ বা মুখের পাশে এক বা একাধিক ব্লিস্টার দেখা দিতে পারে। ব্লিস্টারগুলো ফেটে ব্যথাযুক্ত ক্ষতস্থানের সৃষ্টি করে থাকে। তখন রোগীর শরীরে ব্যথা, জ¦র এবং গ্রন্থি ফুলে যেতে পারে।
×