স্টাফ রিপোর্টার ॥ পৌনে ৮ কোটি টাকা আত্মসাত ও তা বিদেশে পাচারের অভিযোগে ম্যাক্সিম ফাইন্যান্স এ্যান্ড কামার্স মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য গোলাম মোস্তফার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদক কার্যালয়ে কমিশন এ মামলার অনুমোদন দেয়। শিগগিরই মামলাটি দায়ের করা হবে। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা মামলা অনুমোদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দুদক সূত্র জানায়, যমুনা ব্যাংক লিমিটেডের বালিগাঁও শাখা থেকে ২০১০ সালের ২১ ডিসেম্বর থেকে ২০১৩ সালের ২৬ ডিসেম্বর সময় পর্যন্ত মোট ৭ কোটি ৭৮ লাখ ২৬ হাজার ৩৮১ টাকা নগদে অনলাইনের মাধ্যমে জমা করেন। পরবর্তী সময়ে ৭ কোটি ৭৮ লাখ ২৪ হাজার ৫৩৮ টাকা নগদে অনলাইন ব্যাংকিং ও এটিএম কার্ডের মাধ্যমে উত্তোলনের মাধ্যমে আত্মসাত করেন। মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর ৪(২)(৩) ধারায় মামলাটি দায়েরের অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
বিডিবিএলের জিএমসহ ৮ কর্মকর্তাকে দুদকে জিজ্ঞাসাবাদ
স্টাফ রিপোর্টার ॥ আনন্দ শিপইয়ার্ডের প্রায় এক হাজার ৩০শ’ কোটি টাকা ঋণ জালিয়াতির ঘটনায় বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেডের (বিডিবিএল) জেনারেল ম্যানেজারসহ (জিএম) ৮ কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদক কার্যালয়ে বুধবার সকাল ১০টায় তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়ে দুপুর পর্যন্ত চলে। দুদকের সিনিয়র উপ-পরিচালক মীর মোঃ জয়নুল আবেদীন শিবলীর নেতৃত্বাধীন একটি টিম তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে।
যাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে তাঁরা হলেনÑ বিডিবিএলের প্রিন্সিপাল ব্রাঞ্চের জিএম নুরুর রহমান কাদরী, ফরিদপুর শাখার সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার (এসপিও) মোঃ ইউনুস আলী, প্রিন্সিপাল ব্রাঞ্চের এসপিও মোঃ ইমামুর রশিদ, মতিঝিল ব্রাঞ্চের এসপিও দীনেশ চন্দ্র শাহা, হেড অফিসের এজিএম (এসএমই ডিপার্টমেন্ট) ইঞ্জিনিয়ার এসএম সিরাজুল ইসলাম, হেড অফিসের সাবেক এসপিও (ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংকিং ডিপার্টমেন্ট) মোঃ নজরুল ইসলাম, আগ্রাবাদ ব্রাঞ্চের ডিজিএম তপন কুমার রায় ও ব্যাংকের সাবেক কমার্শিয়াল ব্যাংকিং কনসালট্যান্ট মাহে আলম।