অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ খাগড়াছড়িসহ তিন পার্বত্য জেলায় পাহাড়ি জঙ্গল বা টিলায় প্রাকৃতিকভাবে জন্মে ফুলঝাড়ু। বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদ না হলেও এর রয়েছে অপার সম্ভাবনা। এ খাত থেকে যথাযথ সরকারী রাজস্ব আদায় হলেও, নেই কোন ঋণের ব্যবস্থা। তাই এ ব্যবসাকে আরও সম্প্রসারণ করতে সরকারী সহায়তার দাবি ব্যবসায়ীদের।
খাগড়াছড়িসহ তিন পার্বত্য জেলায় বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদ না হলেও পাহাড়ি জঙ্গলে প্রাকৃতিকভাবেই জন্ম নেয় এই উদ্ভিদ। যা সংগ্রহের পর হাটেবাজারে বিক্রি করেন স্থানীয়রা। এবারও খাগড়াছড়িতে বেশ জমে উঠেছে ফুলঝাড়ু ব্যবসা। অনেকে দূর দূরান্ত থেকে ফুলঝাড়ু কিনতে আসছেন পাহাড়ি এই জনপদে। পাইকারি দরে স্থানীয়দের কাছ থেকে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন জেলায়।
ফুলঝাড়ু ব্যবসায় রাজস্ব পাচ্ছে সরকার। তবে এ খাতে নেই কোন ঋনের ব্যবস্থা। ফলে পুঁজির সঙ্কটে পড়েন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। তবে ফুলঝাড়ু ব্যবসায় অপার সম্ভাবনার কথা জানিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে সহায়তার আশ্বাস দিলেন এই কর্মকর্তা। একটু সহায়তা পেলে পাহাড়ের মাটি আর প্রকৃতির সঙ্গে মিশে থাকা ফুলঝাড়ু ব্যবসার মাধ্যমে বদলে যেতে পারে প্রান্তিক ও দরিদ্র মানুষের জীবনযাত্রা -এমনটাই মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
বোনাস শেয়ার বিক্রির শর্ত শিথিল করল বিএসইসি
অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানির পরিচালক এবং ১০ শতাংশ বা তার বেশি শেয়ার ধারকদের বোনাস শেয়ার বিক্রিতে ২ বছরের লক-ইন থাকছে। আগে ৫ শতাংশ বা তার বেশি শেয়ার ধারকদের বোনাস শেয়ার বিক্রিতে ২ বছরের লক-ইন ছিল। নতুন প্রজ্ঞাপন জারি করে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি। মূলত কোম্পানির আইপিও প্রসপেক্টাস প্রকাশের তারিখ থেকে ২ বছরের লক-ইন থাকে বোনাস শেয়ার বিক্রির ক্ষেত্রে। তবে সেটা ছিল পরিচালকসহ ৫ শতাংশ শেয়ারধারীদের ক্ষেত্রে। এখন ওই ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১০ শতাংশ শেয়ারধারীদের ক্ষেত্রে এই লক-ইন কার্যকর থাকবে। বিএসইসির এই সিদ্ধান্ত গত ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর হয়েছে।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: