ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ০৮ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১

সজীব ওয়াজেদ জয় তরুণ প্রজন্মের নেতা

প্রকাশিত: ০৪:০৯, ২৮ অক্টোবর ২০১৭

সজীব ওয়াজেদ জয় তরুণ প্রজন্মের নেতা

(গতকালের পর) সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের রাজনীতিতে ইতোমধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। তাঁর প্রাণবন্ত উপস্থিতি আমাদের তরুণদের সামনে এগিয়ে যাবার প্রত্যাশায় উজ্জীবিত করেছে। একাধিক বেসরকারী টেলিভিশনে প্রচারিত অনুষ্ঠানে দর্শকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি নানা প্রসঙ্গে গঠনমূলক রাজনৈতিক কথা বলেছেন। কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ‘লেটস টক’ শিরোনাম অনুষ্ঠানে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, ক্ষমতাসীন সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশের পথে অর্ধেক এগিয়েছে। আবার রংপুরের পীরগঞ্জে এক জনসমাবেশে সজীব ওয়াজেদ জয় দেশের মানুষের প্রতি যে আন্তরিক আকুতি জানিয়েছেন তা সকলকে আলোড়িত করেছে। এতদিন তাঁকে তৃণমূল জনগণ সরাসরি রাজনৈতিক মঞ্চে দেখেনি, কেবল তাঁর কথা শুনে এসেছে। তাঁকে দেখা গেল রংপুরের আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলতে। মানুষের দুঃখকে অনুভব করতে। মাতাসহ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং পিতা-মাতা ড. ওয়াজেদ ও শেখ হাসিনার মতো আন্তরিক হৃদ্যতায় সাধারণ মানুষকে কাছে টানার অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে তাঁর। এর আগে তিনি দেশের মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। ঢাকায় যুবলীগের এক ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, ‘সামনে নির্বাচন অনেকে ভয়ে আছে, আমাদের সরকার কি আবার ক্ষমতায় আসবে? আমার কাছে তথ্য আছে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় আসবে। সুতরাং আগামী ছয় মাস আমাদের মানুষের কাছে গিয়ে বিএনপির অপপ্রচারের জবাব এবং সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকা-ের কথা তুলে ধরতে হবে। বিএনপির অপপ্রচারের বিরুদ্ধে আমাদেরও প্রচারণায় নামতে হবে। এখন থেকে আগামী ছয় মাস বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও নির্যাতনের চিত্র তুলে ধরতে হবে। মানুষ যদি আওয়ামী লীগের দুর্নীতির কথা বলে, তাহলে তখন বলবেন, আসুন আমরা বিএনপির আমলের দুর্নীতির সঙ্গে এ আমলের দুর্নীতির তুলনা করি। তাহলেই মানুষ সহজে বুঝবে। কারণ তাদের কোন সফলতা নেই। তাদের সময় বাংলাদেশ পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল দুর্নীতি নিয়ে গবেষণা করে। তাদের গবেষণায় আমরা এখন দুর্নীতিতে ৪০তম কোটায় আছি। আর বিএনপি পাঁচ বছরে এক নম্বরে ছিল।. . .বাংলাদেশের অর্থনীতি যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে তাতে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে। তাঁর এ বক্তব্য আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের মাঝে উদ্দীপনার সঞ্চার করেছে। জয়ের বক্তব্যকে কেন্দ্র করে বিরোধী দল থেকে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রের কথা বলা হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জয়কে সমর্থন করে বলেছিলেন, ‘ষড়যন্ত্র নয়, জরিপ ও তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতেই জয় ওই কথা বলেছে।’ অর্থাৎ জয়ের মতো নতুন প্রজন্মের নেতৃত্ব আমাদের রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তনের সূচনা ঘটিয়েছে। রাজনীতিতে নতুন প্রজন্মের পদচারণা আমাদের এগিয়ে চলার পথে বাড়তি প্রাপ্তি। নির্বাচন কমিশনের তথ্য মতেÑ প্রতিবছর ভোটার তালিকায় তরুণ ভোটার আসছে প্রায় ২৩ লাখ। ৯ কোটি ২১ লাখ ভোটারের মধ্যে ৪ কোটি ভোটারের বয়স ৪০ বছরের নিচে। মোট ভোটারের প্রায় ৪০ শতাংশ নতুন প্রজন্মের। তাদের জন্য নতুন প্রজন্মের নেতা অনিবার্য। সজীব ওয়াজেদ জয় এসব নতুন ভোটারের প্রত্যাশার ভাষাকে ঠিকই বুঝতে পারেন। ভবিষ্যতে সংসদ নির্বাচনে রংপুর-৬ (পীরগঞ্জ) আসন থেকে তিনি প্রার্থী হবেন বলে রংপুর জেলা আওয়ামী লীগ থেকে ঘোষণা দেয়া হয়েছিল। বলা হয়, আগামীতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না এলে পতাকা ওড়ানো গাড়িতে শুধু রাজাকার দেখা যাবে। আওয়ামী লীগ এদেশের যে উন্নয়ন করেছে বিগত জামায়াত-বিএনপি চারদলীয় জোট সরকার তা করেনি। বিএনপির মিথ্যা প্রচার প্রচারণা মোকাবেলা করতেই হবে। আগামী ছয় মাস তরুণ ভোটারদের কাছে বিএনপি-জামায়াতের দুঃশাসন এবং দুর্নীতির চিত্র তুলে ধরতে হবে। জয়ের ওই বক্তব্যকে বাংলা একাডেমির ডিজি শামসুজ্জামান খান ‘পার্টির মরাল বুস্ট আপ করার জন্য দেয়া নির্বাচনী কৌশল’ হিসেবে চিহ্নিত করেছিলেন। (বিডিনিউজ ২৪, ২৯ জুলাই) সেই সময় বিবিসি মন্তব্য করেছিল, জয় প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে আসছেন। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফও বলেছিলেন, রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান হিসেবে জয় রাজনীতিতে আসবেন, এটাই স্বাভাবিক। তিনি রাজনৈতিক বিভিন্ন কর্মকা-ে যোগ দিচ্ছেন, এতে বোঝা যাচ্ছে রাজনীতিতে তার আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। সজীব ওয়াজেদ জয় ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের হয়ে কিছু কিছু প্রচারে অংশ নিয়েছিলেন। প্রকাশ্য রাজনীতিতে না থাকলেও তিনি ২০০৯ সালে রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সদস্য পদ গ্রহণ করেন। বঙ্গবন্ধুর নাতি এবং শেখ হাসিনা ও ড. ওয়াজেদ মিয়ার পুত্র হিসেবে পারিবারিক সূত্র গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু তিনি যে মানুষের জন্য আত্মত্যাগ করতে এসেছেন তা বোঝার ক্ষমতা নেই বিএনপি-জামায়াত নেতাদের। তারা জয়ের বক্তব্যের মধ্যে ষড়যন্ত্রের গন্ধ পান। যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির রায় হলে নীরব ভূমিকা পালন করে যারা, তাদের কাছ থেকে আমরা কি প্রত্যাশা করতে পারি? প্রকৃত দেশপ্রেমীকের পক্ষে দেশ ও জাতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতককে মেনে নেয়া কি সম্ভব? আশ্চর্য হচ্ছে তাদেরই আবার ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করা হয়। প্রচার করা হয় আওয়ামী লীগ ইসলাম বিরোধী দল। এজন্য আওয়ামী লীগ যে ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য কার্যক্রম পরিচালনা করেছে তার প্রচার-প্রচারণা করতে হবে। কারণ বিরোধী পক্ষ বারবার ইসলামের সঙ্গে আওয়ামী লীগকে শত্রু বানিয়ে সাধারণ মানুষকে বিপথগামী করছে। এটা ঠিক যে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আওয়ামী লীগ এখনও রাজনৈতিকভাবে শক্তিশালী দল। এখানে অন্য কোন দলের এত শক্তি নেই যে, তারা রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগের সমান হতে পারে। তাছাড়া আওয়ামী লীগের যে গৌরবময় ইতিহাস-ঐতিহ্য রয়েছে তা অন্য কোন দলের নেই। সজীব ওয়াজেদ জয় সেই গৌরবকে কাজে লাগিয়ে সামনে এগিয়ে যাবেন। মধ্যবিত্তের সন্তান বঙ্গবন্ধু মানুষের জন্য আজীবন সংগ্রাম করেছেন। পাকিস্তানী শাসকদের ফাঁসির ভয়কে উপেক্ষা করেছেন। জেল খেটেছেন মাসের পর মাস। সেই ত্যাগী নেতার নাতি হিসেবে জয়কে মনে রাখতে হবে, এসব মূঢ়, মূক মানুষের মুখে দিতে হবে ভাষা। তাদের কাছে পৌঁছাতে হবে বঙ্গবন্ধুর পরিচয় নিয়েই। জাতির পিতা নিজের সন্তানকে (শেখ মণি, শেখ কামাল) রাজনীতিতে এনেছিলেন। আর তা ছিল গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনাকে টিকিয়ে রাখার জন্য। পারিবারিক পর্যায়ে তিনি যা করেছিলেন তা ছিল দেশের স্বার্থে, মানুষের মঙ্গল চিন্তা করে। অনেকেই তাঁর বাকশাল প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধাচরণ করেন কিন্তু বঙ্গবন্ধুর দেশের জন্য মমত্ববোধকে ঠিক বুঝে উঠতে পারেন না। ॥ ৪ ॥ রাজনৈতিক নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় এগিয়ে এসেছেন মানুষের আকর্ষণে। মাতার সান্নিধ্য তাঁকে রাজনীতির শিক্ষায় শিক্ষিত করেছে। তাঁর নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হলে আওয়ামী সমর্থক সকলেই খুশি হবেন। কারণ তিনি মানুষকে স্বপ্ন দেখাতে পারেন। আওয়ামী লীগকে লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে নেতৃত্ব ও উন্নয়নকে একই সঙ্গে আলিঙ্গন করতে হবে। জয় হঠাৎ আবির্ভূত নেতা নন। তিনি রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। তাঁর আছে দৃঢ়চেতা অভিভাবক। যিনি সকল বিষয়ে সুপরামর্শ দিতে পারঙ্গম। কখনও পথ চলতে ছিটকে পড়লে শেখ হাসিনা পরামর্শ দিয়ে ঠিক পথে আনতে পারবেন তাঁকে। কারণ জয় একান্তই মাতৃ অনুগত। জয় আওয়ামী লীগের এক সাধারণ সদস্য। এর বাইরে তিনি প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা। এ অর্থে তিনি দলের নীতি-নির্ধারক না হলেও বিভিন্নভাবে দল ও দলের নেতৃত্বকে অনেকরকম সহযোগিতা দিচ্ছেন। এখন এগিয়ে যাচ্ছেন বিচক্ষণতার সঙ্গে। স্বাধীনতার চেতনায় মথিত সজীব ওয়াজেদ জয়ের জীবন। তিনি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন, লড়াই করে স্বাধীনতা অর্জনের পরও বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হওয়ার জন্য জাতির জনককে হত্যার পর মুক্তিযুদ্ধে চেতনার বিপরীত দিকে হাঁটা দায়ী। চলতি বছর (২০১৭) তাঁর বক্তব্য হলো- ‘আমরা লড়াই করে স্বাধীনতা অর্জন করেছি। ৪ বছরেই নিজেদের পায়ে দাঁড়াচ্ছিলাম। সেই সময়ে আসে ৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। এরপর স্বাধীনতার বিরুদ্ধ শক্তি ক্ষমতায় আসে।’ সজীব ওয়াজেদ জয় তরুণদের মূল্যবান কথা বলেছেন, ‘স্বাধীনতার চেতনা কোনদিন ভুলবেন না। ভুলতে দেবেন না। আর কাউকে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে দেবেন না। এমন মিথ্যা প্রচারের সুযোগ দেবেন না, যাতে জাতি শহীদদের ভুলে যায়।’ তাঁর মতে, ‘যারা স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না, তারা বাংলাদেশের ওপর কি বিশ্বাস রাখবে?’ নতুন প্রজন্মের কাছে দলের আবেদন বাড়াতে জয়কে অনেক কিছু করতে হবে। প্রথমেই দলের কোন্দল, গ্রুপিং মিটাতে হবে। স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে তা মোকাবেলা করতে তিনি ইতোমধ্যে অবতীর্ণ হয়েছেন। তবে ছাত্রলীগ-যুবলীগকে গঠনমূলক কর্মকা-ে উৎসাহী করতে হবে। ক্ষমতার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হলে তিন শত সংসদীয় আসনের যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে পরিকল্পনা নিয়ে মাঠ পর্যায়ে কাজে নামতে হবে। যোগ্য ও জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য প্রার্থীকে আগে থেকেই নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিতে বলতে হবে। দেশ-বিদেশের রাজনীতিকে পর্যবেক্ষণ করে নিজেদের কৌশলপত্র প্রণয়ন ও সাংগঠনিক তৎপরতা বৃদ্ধিতে নিয়োজিত হতে হবে। আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীকে বাধ্যতামূলক প্রযুক্তিমুখী হতে হবে। মূল সংগঠন ও অঙ্গ সংগঠনগুলোর দেশব্যাপী শক্ত নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার জন্য এর কোন বিকল্প নেই। সংগঠনের দুর্বলতা কাটানোর জন্য নেতাকর্মীদের নিয়ে সংকট উত্তরণের পথ আবিষ্কার করা খুবই জরুরী। শেখ হাসিনা সরকার পরিচালনায় সজীব ওয়াজেদ জয় যেমন তৎপর তেমনি নিজের নতুন নতুন ভাবনা-চিন্তা নিয়ে জনসমক্ষে হাজির হওয়া প্রয়োজন। আওয়ামী লীগের নতুন কা-ারী সজীব ওয়াজেদ জয়কে অভিবাদন। ॥ ৫ ॥ মূলত বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করতে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে হবে- একথা সজীব ওয়াজেদ জয় বারবার বলে এসেছেন। এজন্য দরকার যুবসমাজের ভোট। স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিকে ৪-৫ বার ক্ষমতায় টিকে থাকতে হলে অবশ্যই তরুণ নেতৃত্বের ওপর আস্থা রাখতে হবে। শেখ হাসিনা সরকার এক নাগাড়ে আট বছর ক্ষমতায় আছে। তাতে দেখা যাচ্ছে উন্নয়নের মহাসড়কে বাংলাদেশ এখন। এজন্য আরও ১০-১৫-২০ বছর ক্ষমতায় থাকতে পারলে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হবেই। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর দেশের অর্থনীতি অভূতপূর্বভাবে এগিয়েছে। বিশ্বে আমাদের অর্থনীতি এখন ৩৩তম। কারণ তরুণরাই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে একের পর এক ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করছে আওয়ামী লীগ সরকার। বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে সর্ব প্রকার ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার দূর করার জন্য সজীব ওয়াজেদ জয়ের নেতৃত্ব সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। (সমাপ্ত) লেখক : অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় [email protected]
×