ঘুমধুম সীমান্তে বিজিবির অবস্থান।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম সীমান্তের ওপারে মায়ানমারের অংশে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের জন্য প্রায় ৪০০ চাকমা সম্প্রদায়ের মানুষ অপেক্ষায় রয়েছে।
শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. মিজানুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন,‘আমি দুটি ঘটনা সম্পর্কে শুনেছি। একটা অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে এবং আরেকটা একটা রোহিঙ্গা পরিবারকে বিজিবি ফিরিয়ে দিয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘এখনো পর্যন্ত আমাদের যে পলিসি তাতে আমরা কাউকে অনুপ্রবেশ করতে দেব না। ওখানে মায়ানমারের সরকারি বাহিনী এবং আরাকান আর্মির বিদ্রোহীদের মধ্যে যে যুদ্ধ পরিস্থিতি রয়েছে এতে তারা চরম দুর্ভোগে দিন পার করছে।’
আন্তর্জাতিক সংস্থা গুলোর উচিত তাদেরকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা। তিনি এ ব্যাপারে ইন্টারন্যাশনাল কমিটি ফর রেড ক্রস কে উদ্যোগী হওয়ার জন্য আহ্বান জানান।
এদিকে, সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরের দিকে টেকনাফের হোয়াইক্যং উলুবনিয়া পয়েন্টে রোহিঙ্গারা অনুপ্রবেশের চেষ্টা করেন। পরে তাদের পুশব্যাক করে বিজিবি।
অনুপ্রবেশের চেষ্টাকারী মিয়ানমারের নাগরিকরা হলেন- মংডু জেলার ভৌগনী গ্রামের হোসেন আলীর ছেলে মো. রহমত উল্লাহ (৩০), তার স্ত্রী সাজেদা (২৫), ছেলে হায়াতুন নূর (৫), জোনাইদ (৩) ও মেয়ে আমাতনুর (দেড় বছর)।
এম হাসান