ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

মরক্কো থেকে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার কেনা হবে

প্রকাশিত: ২৩:০৯, ১৯ মে ২০২২

মরক্কো থেকে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার কেনা হবে

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ যুদ্ধের কারণে রাশিয়া ও বেলারুশ থেকে আমদানির সুযোগ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এবার মরক্কো থেকে ৪০ হাজার টন ডাই-এ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি) সার কিনতে যাচ্ছে সরকার। বুধবার সরকারী ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় প্রতি টন ১ হাজার ১৭৭ ডলারে এই সার কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়। চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীতে নির্মাণাধীন ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল’ রক্ষণাবেক্ষণ ও টোল আদায় কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সার্ভিস প্রোভাইডার হিসেবে চায়না কমিউনিকেশনস কন্সট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেডকে নিয়োগের প্রস্তাবের অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা কমিটি। বিআরটিএ কর্তৃক ৫ বছর মেয়াদী চুক্তির আওতায় ৬ ধরনের মোট ৩০ লাখ ৪৫ হাজার ৯০৯ সেট নম্বর প্লেট বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি লিমিটেড (বিএমটিএফ) থেকে কেনা হবে। এছাড়া সিঙ্গাপুর থেকে ৩৩ লাখ ৬০ হাজার এমএমবিটিইউ এলএনজি আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে প্রায় ২ হাজার ৫০০ কোটি ব্যয়ে আট ক্রয় প্রস্তাবের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল বৈঠকে এসব প্রস্তাবের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। তবে বৈঠক শেষে কথা বলেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব জিল্লুর রহমান চৌধুরী। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক বাজার মূল্যের কারণে দাম আগের থেকে কিছু বেড়েছে। আগে প্রতি টনের দর ছিল ১ হাজার ১৫৬ ডলার। তিনি বলেন, অর্থমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী, এই সার কেনার ক্ষেত্রে প্রতি ডলারের বিনিময় হার ৮৭ টাকার কিছু বেশি ধরা হয়েছে। এই হিসাবে মরক্কোর রাষ্ট্রীয়-মালিকানাধীন ওসিপি গ্রুপ থেকে মোট ৪০৭ কোটি ৪১ লাখ ৫০ হাজার টাকায় এ সার আমদানি করবে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি)। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের টোল আদায়ের দায়িত্ব পেল চায়না কনস্ট্রাকশন ॥ চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীতে নির্মাণাধীন ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল’ রক্ষণাবেক্ষণ ও টোল আদায় কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সার্ভিস প্রোভাইডার হিসেবে চায়না কমিউনিকেশনস কন্সট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেডকে নিয়োগের প্রস্তাবের অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা কমিটি। বুধবার (ভার্চুয়ালি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ প্রস্তাবের অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
×