ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

চীনে তিন সন্তান নীতি

প্রকাশিত: ১০:১৩, ২ আগস্ট ২০১৯

চীনে তিন সন্তান নীতি

চীনে এক সন্তান নীতি তুলে দেয়ার পরও জন্মহার না বাড়ায় এবার তিন সন্তান নীতি গ্রহণের পরিকল্পনা করা হয়েছে লিয়াওনিং প্রদেশ। চীনের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় এ প্রদেশে পরিবার পরিকল্পনা নীতি আরও শিথিল করা এবং কিছু কিছু দম্পতিকে তিন সন্তান নেয়ার অনুমতি দেয়া হবে। দ্রুত জন্মহার কমে যাওয়া এবং কর্মক্ষেত্রে এর প্রভাব ঠেকাতে লিয়াওনিংয়ের স্থানীয় প্রশাসন জনসংখ্যার ভারসাম্য রক্ষায় এ পরিকল্পনা করেছে। রয়টার্স। জনসংখ্যার বিস্ফোরণ রোধে ১৯৭৮ সালে চীন কঠোর ‘এক সন্তান নীতি’ গ্রহণ করেছিল। শক্ত হাতে ওই নীতি বাস্তবায়নের কারণে সরকার জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়। কিন্তু পরে জন্মহার বেশি কমে যেতে থাকায় চীন এ নীতি থেকে সরে আসে। বয়স্ক মানুষের সংখ্যা দ্রুত গতিতে বাড়ায় কর্মক্ষেত্রে এর প্রভাব ঠেকাতে জন ভারসাম্য রক্ষায় ২০১৬ সালেই চীন সরকার দম্পতিদের দুই সন্তান নেয়ার অনুমতি দেয়। ইসরাইলী সৈন্যের গুলিতে গাজায় ফিলিস্তিনী নিহত বুধবার রাতে এক ফিলিস্তিনী গাজা সীমান্ত অতিক্রম করে ইসরাইলী সৈন্যদের ওপর গুলি চালানোর পরে সৈন্যদের পাল্টা গুলিতে ওই ফিলিস্তিনী মারা যায়। এ ঘটনায় তিন ইসরাইলী সৈন্য আহত হয়। ইসরাইলের সেনাবাহিনী বৃহস্পতিবার এ কথা জানায়। খবর এএফপির। একটি ইসরাইলী ট্যাঙ্ক ঘটনার সময় হামাস মিলিটারি পোস্টকে টার্গেট করেছিল। ইসরাইলের সেনাবাহিনীর এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, গাজার দক্ষিণাঞ্চলে ওই গোলাগুলিতে এক সেনা কর্মকর্তা কিছুটা গুরুতর এবং অন্য দুজন সামান্য আহত হন। ২০১৮ সালের মার্চ থেকে গাজা সীমান্তে প্রতিনিয়ত বিক্ষোভ এবং সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। গত বছরের মার্চ থেকে এ পর্যন্ত গাজা সীমান্তে ইসরাইলী সেনা বাহিনীর হাতে ২৯৭ ফিলিস্তিনী নিহত হয়েছে। এদের বেশিরভাগই মারা যায় বিক্ষোভ ও সংঘর্ষের সময়।
×