ঢাকা, বাংলাদেশ   রোববার ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১

আরেকটি জয়ে বোল্টকে চ্যালেঞ্জ গ্যাটলিনের

প্রকাশিত: ০৬:১৭, ৩১ মে ২০১৬

আরেকটি জয়ে বোল্টকে চ্যালেঞ্জ গ্যাটলিনের

স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ আরেকটি গতির লড়াই এগিয়ে আসছে। গত বিশ্বআসরের আগে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে গতিধর দুই স্প্রিন্টার উসাইন বোল্ট ও জাস্টিন গ্যাটলিনের লড়াই দেখতে মুখিয়ে ছিলেন সবাই। কারণ সে লড়াইটির আগে যুক্তরাষ্ট্রের গ্যাটলিন দুর্দান্ত ফর্মে ছিলেন এবং বিশ্ব ইতিহাসের দ্রুততম গতিমানব জ্যামাইকার বোল্ট ছিলেন দীর্ঘদিন ট্র্যাকের বাইরে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত লড়াইয়ে সামান্য ব্যবধানে পিছিয়ে থেকে হেরে যান গ্যাটলিন। এবার অলিম্পিকে এ দুই স্প্রিন্টারের লড়াইয়ের অপেক্ষা। একের পর এক রেসে অংশ নিয়ে দু’জনই প্রস্তুতি সেরে নিচ্ছেন। এবার অরিগনের প্রিফন্টেইন ক্ল্যাসিকে মাত্র ৯.৮৮ সেকেন্ড টাইমিং গড়ে জিতেছেন গ্যাটলিন। এই টাইমিং গত সপ্তাহে বোল্টের করা ৯.৯৮ টাইমিংয়ের চেয়ে ভাল। তাই নতুন একটা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিলেন তিনি বোল্টকে। প্রতিশোধ ছাড়া আর কোন চিন্তা নেই। সেটা আসন্ন অলিম্পিকেই নিতে চান জাস্টিন গ্যাটলিন। গত বছর বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপ আসরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এ স্প্রিন্টার হেরে যান সর্বকালের সবচেয়ে গতিধর মানব জ্যামাইকার উসাইন বোল্টের কাছে। কিন্তু সেই হারটাও বড় শিক্ষা ছিল গ্যাটলিনের জন্য। প্রতিনিয়তই শিখছেন তিনি বোল্টের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেয়ার কৌশলগুলো। সম্প্রতিই জাপানের কাওয়াসাকিতে ১০০ মিটার স্প্রিন্টে মাত্র ১০.০২ সেকেন্ড সময় নিয়ে শেষ করেছিলেন। বক্সিং প্রশাসনিক উন্নয়ন প্রোগ্রাম সমাপ্ত স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির পৃষ্ঠপোষকতায় এবং বাংলাদেশ অলিম্পিক এ্যাসোসিয়েশন (বিওএ) ও বাংলাদেশ এ্যামেচার বক্সিং ফেডারেশনের যৌথ ব্যবস্থাপনায় জাতীয় ফেডারেশন (এনএফ) প্রশাসনিক উন্নয়ন প্রোগ্রাম শেষ হয়েছে। সোমবার দুপুরে বাংলাদেশ এ্যামেচার বক্সিং ফেডারেশনের সভাকক্ষে এটি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস। অংশগ্রহণকারীদের মাঝে সার্টিফিকেট বিতরণ করেন তিনি। এই প্রোগ্রামে বক্সিং ফেডারেশনের ১০ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করেছেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিওএ সহ-সভাপতি ও অলিম্পিক সলিডারিটি কমিটির আহ্বায়ক মোঃ মিজানুর রহমান মানু। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ এ্যামেচার বক্সিং ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক এমএ কুদ্দুস খান এবং বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) পরিচালক (ক্রীড়া) কর্নেল নজরুল ইসলাম।
×