ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

তৈরি করা সম্ভব লেজার তলোয়ার

প্রকাশিত: ০৭:০৫, ২৩ জানুয়ারি ২০১৬

তৈরি করা সম্ভব লেজার তলোয়ার

হলিউডের আলোচিত স্টার ওয়ারস সিনেমায় দেখা গেছে লাইটসেভার অর্থাৎ লেজার রশ্মি বিচ্ছুরণে সক্ষম এমন তলোয়ার। কিন্তু সিনেমায় দেখানো লেজার রশ্মি প্রযুক্তির তলোয়ার কী আদৌ বাস্তবে সম্ভব? যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ইউসি বার্কলে ইউনিভার্সিটির পদার্থবিজ্ঞানের এক অধ্যাপকের মতে, লাইটসেভার লেজার রশ্মি বিচ্ছুরণে সক্ষম তলোয়ার) তৈরি করা সম্ভব। এছাড়াও অধ্যাপক রিচার্ড মুলার যিনি পারমাণবিক ও কণা এ্যাস্ট্রোফিজিক্স ইনস্টিটিউট সঙ্গে যুক্ত তিনিও মনে করেন, খুব একটা কঠিন হবে না এ ধরনের একটি লাইটসেভার তৈরি করা। মুলার তার দাবিটিকে আরও জোরালোভাবে উপস্থাপন করতে গিয়ে বলেন, এক ধরনের ছোট এ্যাক্সেলেটর (বেগবর্ধক) যন্ত্র ইতিমধ্যেই তৈরি হয়ে গেছে যা ইলেকট্রনের গতিকে প্রায় আলোর গতির সমপর্যায়ে নিয়ে যাবে (আলোর গতির প্রায় ৯৯.৯৯৯%)। বস্তুত, লরেন্স বার্কলে ল্যাবরেটরি যেখানে মুলার কাজ করেন সেখানে ‘বেলা’ নামের এমন একটি এ্যাক্সেলেটর ইতিমধ্যেই আছে। মুলার বলেন ‘এই সব ছোট ছোট এ্যাক্সেলেটরগুলোকে একটি লাইটসেভারের হ্যান্ডেল হিসেবে ব্যবহার করার জন্য উপযুক্ত করে তোলা যেতে পারে। ‘আমি বলছি না বেলা নিশ্চিতভাবে এই কাজটি করতে পারবে কিন্তু এটি আমাদেরকে সঠিক পথে পরিচালিত করছে এবং দেখিয়ে দিচ্ছে যে আমরা সফলতার দ্বারপ্রান্তে রয়েছি।’ মুলার বলেন, আমি বিশ্বাস করি সত্যিকারের লাইটসেভারকে ঠিক তেমনই হতে হবে, যেমনটি আমি সিনেমা দেখেছি। এদিকে জ্যোতির্পদার্থবিজ্ঞানী নিল ডিগ্রাস টাইসন, ইংরেজ পদার্থবিজ্ঞানী ব্রায়ান কক্সের একটি তর্কযুদ্ধে নেমেছেন যে, আদৌ আসলে একটি লাইটসেভার অস্ত্র সম্ভব কিনা সে বিষয়ে। টাইসন প্রাথমিকভাবে দাবি করেন যে লাইটসেভার আসলে যদি আলোর দ্বারা তৈরি করা হয়ে থাকে, তাহলে এটি শুধু পরস্পরের মধ্যে আলোই আদান প্রদান করবে। কিন্তু কক্স পাল্টা যুক্তি দিয়ে বলেন যে, ‘এতে যথেষ্ট উচ্চ শক্তি থাকার কারণে এ থেকে গামা রশ্মি বের হবে যা এটিকে অস্ত্রে পরিণত করবে।’ সুতরাং এখনও যারা মনে করেন যে বাস্তব লাইটসেভার আসলে সম্ভব নয়, তাদের সেই বিশ্বাসটা হয়ত ভাংতে চলেছে। তৈরি করা সম্ভব লেজার তলোয়ার হলিউডের আলোচিত স্টার ওয়ারস সিনেমায় দেখা গেছে লাইটসেভার অর্থাৎ লেজার রশ্মি বিচ্ছুরণে সক্ষম এমন তলোয়ার। কিন্তু সিনেমায় দেখানো লেজার রশ্মি প্রযুক্তির তলোয়ার কী আদৌ বাস্তবে সম্ভব? যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ইউসি বার্কলে ইউনিভার্সিটির পদার্থবিজ্ঞানের এক অধ্যাপকের মতে, লাইটসেভার লেজার রশ্মি বিচ্ছুরণে সক্ষম তলোয়ার) তৈরি করা সম্ভব। এছাড়াও অধ্যাপক রিচার্ড মুলার যিনি পারমাণবিক ও কণা এ্যাস্ট্রোফিজিক্স ইনস্টিটিউট সঙ্গে যুক্ত তিনিও মনে করেন, খুব একটা কঠিন হবে না এ ধরনের একটি লাইটসেভার তৈরি করা। মুলার তার দাবিটিকে আরও জোরালোভাবে উপস্থাপন করতে গিয়ে বলেন, এক ধরনের ছোট এ্যাক্সেলেটর (বেগবর্ধক) যন্ত্র ইতিমধ্যেই তৈরি হয়ে গেছে যা ইলেকট্রনের গতিকে প্রায় আলোর গতির সমপর্যায়ে নিয়ে যাবে (আলোর গতির প্রায় ৯৯.৯৯৯%)। বস্তুত, লরেন্স বার্কলে ল্যাবরেটরি যেখানে মুলার কাজ করেন সেখানে ‘বেলা’ নামের এমন একটি এ্যাক্সেলেটর ইতিমধ্যেই আছে। মুলার বলেন ‘এই সব ছোট ছোট এ্যাক্সেলেটরগুলোকে একটি লাইটসেভারের হ্যান্ডেল হিসেবে ব্যবহার করার জন্য উপযুক্ত করে তোলা যেতে পারে। ‘আমি বলছি না বেলা নিশ্চিতভাবে এই কাজটি করতে পারবে কিন্তু এটি আমাদেরকে সঠিক পথে পরিচালিত করছে এবং দেখিয়ে দিচ্ছে যে আমরা সফলতার দ্বারপ্রান্তে রয়েছি।’ মুলার বলেন, আমি বিশ্বাস করি সত্যিকারের লাইটসেভারকে ঠিক তেমনই হতে হবে, যেমনটি আমি সিনেমা দেখেছি। এদিকে জ্যোতির্পদার্থবিজ্ঞানী নিল ডিগ্রাস টাইসন, ইংরেজ পদার্থবিজ্ঞানী ব্রায়ান কক্সের একটি তর্কযুদ্ধে নেমেছেন যে, আদৌ আসলে একটি লাইটসেভার অস্ত্র সম্ভব কিনা সে বিষয়ে। টাইসন প্রাথমিকভাবে দাবি করেন যে লাইটসেভার আসলে যদি আলোর দ্বারা তৈরি করা হয়ে থাকে, তাহলে এটি শুধু পরস্পরের মধ্যে আলোই আদান প্রদান করবে। কিন্তু কক্স পাল্টা যুক্তি দিয়ে বলেন যে, ‘এতে যথেষ্ট উচ্চ শক্তি থাকার কারণে এ থেকে গামা রশ্মি বের হবে যা এটিকে অস্ত্রে পরিণত করবে।’ সুতরাং এখনও যারা মনে করেন যে বাস্তব লাইটসেভার আসলে সম্ভব নয়, তাদের সেই বিশ্বাসটা হয়ত ভাংতে চলেছে। হিরোরস অব ৭১ যারা স্মার্ট ফোনে গেমস খেলতে পছন্দ করে তাদের জন্য আমাদের দেশের ছেলেরা তৈরি করেছে নতুন গেমস। এই প্রথম আমাদের গর্বের মুক্তিযুদ্ধকে গেমসের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন তারা। যবৎড়বং ড়ভ ’৭১-এর নামের গেমসটি এরই মধ্যে সারা ফেলেছে সবার মাঝে। গেমসটি তৈরি করেছেন দেশীয় ফ্রিল্যান্সার ডেভেলপার কোম্পানি চড়ৎঃইষরংং গেমসটি গুগল প্লেস্টোরে উন্মুক্ত হওয়ার পর ১০ হাজার বার ডাউনলড হয়েছে । গেমসটি যে সবার পছন্দ হয়েছে তার প্রমাণ রেটিং এ। ডাউনলড কারিরা ৫ এর মধ্যে ৪.৯ রেটিং দিয়েছে। মূল গল্প মূলত গেমসটিতে মধুমতি নদীর পাশে শনির চরে বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মাদের পাকিস্তানী সেনাদের বিরুদ্ধে তার অপারেশনটি দিয়ে শুরু হয়েছে। কবির, বদি, সজল, তাপস এবং শামসু নামের মুক্তিযোদ্ধারা মেশিনগান ও ভারি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে গ্রাম থেকে শত্রুদের বিতাড়িত করার লক্ষ্যে নির্ভীকভাবে এগিয়ে যায়। যেহেতু দেশীয় গেমারদের দ্বারা তৈরি কিছুটা সীমাবদ্ধতা থাকবে এটাই স্বাভাবিক। গ্রাফিক্স, শব্দ চয়ন আরও ভাল হতে পারত, প্লে অপশন আরও গোছান হতে পারত, মিশনগুলো আরও ডিটেইলড হতে পারত। তবে সবকিছু মিলে ভাললাগার মতো একটা গেম। গেমসটি ডাউনলদের জন্য প্লে স্টোরে আপনার একটা ধপপড়ঁহঃ থাকতে হবে এবং প্রথমবার খেলার আগে ইন্টারনেট সংযোগ লাগবে, পরবর্তীতে অবশ্য আর ইন্টারনেট সংযোগ লাগবে না। ঈশান মিজান
×