ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০

যুক্তরাষ্ট্রে পলাতক দুই আসামির একজন গুলিতে নিহত

প্রকাশিত: ০৩:৪৭, ২৮ জুন ২০১৫

যুক্তরাষ্ট্রে পলাতক দুই আসামির একজন গুলিতে নিহত

যুক্তরাষ্ট্রের কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়া একাধিক খুনের দায়ে দ-িত দুই আসামির একজন শুক্রবার নিউইয়র্কের উপশহর মেলোনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুলিতে নিহত হয়। ওই আসামির নাম রিচার্ড ম্যাট। একই সঙ্গে অপর আসামি ডেভিড সুয়েটকে গ্রেফতার করার জন্য তল্লাশি অভিযান চলছে। খবর ওয়েবসাইটের। নিউইয়র্কের দানেমোরা কারাগার থেকে ৬ জুন নাটকীয়ভাবে পালিয়ে যায় রিচার্ড ও ডেভিড। নিñিদ্র নিরাপত্তার এ কারাগার থেকে কয়েদি পালানোর কোনও ঘটনা এর আগে ঘটেনি। রিচার্ড ও ডেভিডের পালিয়ে যাওয়ার দুই দিন পর কারাগারের নারী কর্মী জয়েস মিচেলকে পুলিশ গ্রেফতার করে। পলাতক দু’জনের সঙ্গে মিচেলের ভাল সম্পর্কের প্রমাণ পাওয়া গেছে। মিচেলের মাধ্যমেই তারা খননযন্ত্র এবং ধাতব কাটার যন্ত্র সংগ্রহ করেছিল। ঘটনার পর থেকে ব্যাপক যৌথ তল্লাশি শুরু হয়। দানেমারো এলাকা থেকে প্রায় ৪০ মাইল দূরে রিচার্ডের সন্ধান পাওয়া যায়। স্বল্প বসতির এ জনপদে হঠাৎই এক শিকারির গাড়িতে জঙ্গল থেকে বন্দুকের গুলি লাগে। তিনি পুলিশকে ফোন দিলে দ্রুত অভিযান শুরু হয়। হাত ওপরে উঠানোর নির্দেশ অমান্য করলে অভিযানে অংশ নেয়া সদস্যদের গুলিতে ঘটনাস্থলেই রিচার্ডের মৃত্যু হয়। নিউইয়র্কের গবর্নর এ্যান্ড্রু কোমো শুক্রবার রাতে সংবাদ সম্মেলনে জানান, তল্লাশি অভিযানের সময় গুলিতে রিচার্ডের মৃত্যু হয়। ইরান ও ছয় বিশ্বশক্তির পরমাণু আলোচনা ব্যর্থ হলে অবস্থা হবে ভয়াবহ ইরান এবং ছয়টি বিশ্বশক্তির মধ্যে পরমাণু আলোচনা ব্যর্থ হলে পরিণতি ভয়াবহ হবে বলে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে দিয়েছেন। উভয় পক্ষের মধ্যে একটি অন্তর্বর্তী চুক্তি হওয়ার পর তিন মাস পেরিয়ে গেছে তবে এখনও কোন চূড়ান্ত চুক্তি হয়নি বা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে দু’পক্ষের মধ্যে মতৈক্য হয়নি। খবর আলজাজিরা ও ওয়েবসাইটের। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চুক্তি সম্পাদনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে কঠিন পর্যায়টি এখন সামনে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে উভয় পক্ষের মধ্যে মতৈক্য হওয়ার সম্ভাবনা কম বলেই মনে হচ্ছে। এর মধ্যে একটি বিষয় হলো সামরিক স্থাপনাগুলোতে আন্তর্জাতিক পরিদর্শকদের ঢুকতে দিতে ইরান এখনও রাজি হয়নি। চলতি মাসের ৩০ তারিখের মধ্যেই একটি চূড়ান্ত চুক্তি হওয়ার কথা। তবে এটি করতে আরও কয়েক সপ্তাহ লেগে গেলেও তা আলোচনকারীদের জন্য একটি বড় অর্জন বলে গণ্য হবে। ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনি সম্প্রতি বলছেন যে, চুক্তি করতে হলে আগে নিষেধাজ্ঞাগুলো তুলে নিতে হবে। তারপর চুক্তি সম্পাদনের প্রশ্ন আসবে।
×