
ছবি- দৈনিক জনকণ্ঠ
কাঁঠালবাড়ী বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়ালে প্রথম যে জিনিসটি দৃষ্টি কাড়ে, তা হলো একটি অসম্ভব সুন্দর কৃষ্ণচূড়া গাছ। এই গাছটি যেন প্রকৃতির নিজ হাতে আঁকা এক অপরূপ শিল্পকর্ম। তার বিশাল ডালপালা ছড়িয়ে ছায়া দিচ্ছে পথচারী ও যাত্রীদের। বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে, যখন কৃষ্ণচূড়ার ফুল ফোটে—তখন গাছটি যেন লাল-কমলার আগুনে জ্বলজ্বল করে ওঠে।
বাসস্ট্যান্ডে অপেক্ষার ক্লান্তি মুছে দেয় এই গাছের নিচে দাঁড়িয়ে থাকা। অনেকে এখানে বসে বিশ্রাম নেন, কেউ কেউ ছবি তোলেন, কেউ বা হারিয়ে যান স্মৃতির রাজ্যে। কৃষ্ণচূড়ার পাতার ফাঁক দিয়ে সূর্যের আলো ছায়া ফেলে একটি আলোক-ছায়ার খেলায় মেতে ওঠে পথ।
এই গাছটি শুধু প্রাকৃতিক শোভাই বাড়ায় না, বরং একটি আবেগের নাম হয়ে উঠেছে স্থানীয় বাসিন্দা ও যাত্রীদের কাছে। পরিবেশ রক্ষায় এমন গাছের গুরুত্ব অপরিসীম। এটি যেন ভবিষ্যতেও থেকে যায় সবার ভালোবাসা ও যত্নে – এটাই এখন সকলের প্রত্যাশা।
কাঁঠালবাড়ী বাসস্ট্যান্ডের এই কৃষ্ণচূড়া গাছ শুধু একটি গাছ নয়, এটি একটি অনুভব, একটি পরিচয় এবং প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের এক গভীর সম্পর্কের প্রতীক।
নোভা