ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

পাকিস্তানকে অর্থ সরবরাহ বন্ধ করল যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশিত: ০৪:১৫, ২৩ জুলাই ২০১৭

পাকিস্তানকে অর্থ সরবরাহ বন্ধ করল যুক্তরাষ্ট্র

যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীকে সন্ত্রাস দমন অভিযানের ব্যয় বাবদ অর্থ সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে। হাক্কানি নেটওয়ার্কের মতো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হওয়ার অভিযোগ এনে এ অর্থ প্রধান বন্ধ করে দেয়া হয়। পেন্টাগন শুক্রবার এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে। খবর ইয়াহু নিউজের। পাকিস্তান যথাযথভাবে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান চালাচ্ছে কিনা সে বিষয়ে নিশ্চিত নন বলে মার্কিন কংগ্রেসকে প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেমস ম্যাটিস অবহিত করার পরই এটি বন্ধ করে দেয়া হয়। পেন্টাগনের মুখপাত্র বলেন, মার্কিন প্রতিরক্ষমন্ত্রী প্রত্যায়ন না করায় পাকিস্তান সরকারকে অর্থ দেয়া সম্ভব হলো না। কোয়ালিশন সাপোর্ট ফান্ডের (সিএসএফ) আওতায় পাকিস্তানকে ৩৫ কোটি ডলার দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখন এ অর্থ অন্য কর্মসূচীর জন্য সরিয়ে নেয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে। মার্কিন মিত্র যেসব দেশ সামরিক বাহিনীসহ অন্যান্য ব্যবস্থার মাধ্যমে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে তাদের সিএসএফ তহবিল থেকে অর্থের যোগান দেয়া হয়। ২০০২ সাল থেকে এ তহবিল হতে পাকিস্তানকে ১৪০ কোটি ডলারের বেশি যোগান দেয়া হয়েছে। অবশ্য এই প্রথম পাকিস্তানের জন্য এ খাতের অর্থ আটকে দেয়া হলো না। গত বছরও একই অভিযোগ এনে পাকিস্তানের জন্য বরাদ্দকৃত ৩০ কোটি ডলার আটকে দেয়া হয়েছিল। ল্যান্ডমাইন শনাক্তে রোবট যুক্তরাষ্ট্রের আরিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটি ল্যান্ডমাইন শনাক্ত করতে সক্ষমÑ এমন একটি রোবটের আধুনিকায়ন করেছে। তবে এ রোবটগুলো একবারই মাত্র ব্যবহার করা যাবে। বর্তমানে প্রচলিত ডি মাইনিং রোবটগুলো বারংবার আঘাত সহ্য করতে পারলেও এগুলো আকারে অনেক বড় এবং ব্যয়বহুল। সি টার্টল নামের এ রোবট কার্ডবোর্ড দিয়ে তৈরি। র‌্যাসপবেরি পাই জিরো কম্পিউটার দ্বারা এটা চালিত হবে এবং এর দাম ধরা হয়েছে ৬৫ ডলার। -বিবিসি ১০ মিনিটে একটি সাইবার অপরাধ বিশ্বব্যাপী র‌্যানসমওয়ার ভাইরাসে আক্রমণের পর ২০১৭ সালের প্রথম ৬ মাসে ভারতে প্রতি ১০ মিনিটে একটি করে সাইবার অপরাধ সংগঠিত হয়েছে। ২০১৬ সালে এ হার ছিল প্রতি ১২ মিনিটে একটি। ইন্ডিয়ান কম্পিউটর ইমারজেন্সি রেসপন্স টিম (সিইআরটি-ইন) জানিয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ২৭ হাজার ৪শ’ ৮২টি সাইবার অপরাধের প্রমাণ পাওয়া গেছে। এগুলোর মধ্যে পিসিং, স্ক্যানিং, সাইট ইনট্রুশনসের মতো অপরাধ রয়েছে। -টাইমস অব ইন্ডিয়া
×