ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১

হিলি স্থলবন্দরে পাথর আমদানি এখন স্বাভাবিক

প্রকাশিত: ০৫:৩১, ২৫ এপ্রিল ২০১৭

হিলি স্থলবন্দরে পাথর আমদানি এখন স্বাভাবিক

স্টাফ রিপোর্টার, দিনাজপুর ॥ ভারতীয় রফতানিকারকদের কাছ থেকে পাথরের রফতানি মূল্য কমানোর মৌখিক আশ্বাস পেয়ে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে সব ধরনের পাথর আমদানি কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখা হয়েছে। সোমবার দুপুর ১টার দিকে ভারত থেকে পাথরবাহী ট্রাকের সারি বন্দরের ভেতরে প্রবেশের মধ্য দিয়ে দুই দেশের আমদানি-রফতানি কার্যক্রম আবার স্বাভাবিকভাবে শুরু হয়। হিলি স্থলবন্দরের আমদানি ও রফতানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ হারুন বলেন, ‘গত ২০ এপ্রিল পাথরের রফতানি মূল্য কমানোসহ বেশ কিছু সমস্যার কথা উল্লেখ করে ভারতীয় রফতানিকারকদের আমরা একটি চিঠি দিয়েছিলাম। এর পেক্ষিতে ভারতীয় রফতানিকারকরা পাথরের রফতানি মূল্য কমানোর মৌখিক আশ্বাস দিয়েছেন। পাশাপাশি অন্যান্য সমস্যা নিরসনে শীঘ্রই বৈঠকে বসবেন বলেও তারা জানিয়েছেন। তাই আমরা হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পাথর আমদানি কার্যক্রম স্বাভাবিক রেখেছি।’ উল্লেখ্য, বেশ কিছুদিন ধরে হিলি বন্দর দিয়ে ভারত থেকে পাথর আমদানি বন্ধ ছিল। বৃহস্পতিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রফতানিকারক গ্রুপের পক্ষ থেকে ভারতের হিলি এক্সপোর্টার্স এ্যান্ড কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্ট এ্যাসোসিয়েশনকে পাথরের রফতানি মূল্য কমানোসহ বন্দর দিয়ে পাথর আমদানিতে বিরাজমান কিছু সমস্যার কথা উল্লেখ করে চিঠি দেয়া হয়। মানসম্মত অবকাঠামো উন্নয়নে সহায়তা প্রস্তাব রাশিয়ার অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ বাংলাদেশের জাতীয় গুণগতমান অবকাঠামোর উন্নয়ন এবং মানসম্পর্কিত আইন কাঠামো প্রণয়নে সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছে রাশিয়া। শীঘ্রই এ লক্ষ্যে দুই দেশের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হবে। শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুর নেতৃত্বে শনিবার বাংলাদেশের একটি প্রতিনিধি দল মস্কোতে ‘ফেডারেল এজেন্সি অন টেকনিক্যাল রেগুলেশন এ্যান্ড মেট্রোলজি’ পরিদর্শন ও বৈঠককালে প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত প্রধান বরিস পটেমকিন এ প্রস্তাব দেন। বৈঠকে গুণগতমান অবকাঠামোর উন্নয়নে পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করার বিষয়ে ঐকমত্য হয়। এ সময় শিল্পমন্ত্রী ইউনিডোর সহায়তায় বাংলাদেশ প্রণীত ‘জাতীয় গুণগতমান (পণ্য ও সেবা) নীতি-২০১৫’ সম্পর্কে তুলে ধরেন। শিল্পমন্ত্রী বলেন, এ নীতির সুষ্ঠু বাস্তবায়নের জন্য ‘বাংলাদেশ জাতীয় গুণগতমান ও কারিগরি নিয়ন্ত্রণ কাউন্সিল’ প্রতিষ্ঠা করা হবে। ১৪ দেশে গ্রামীণ ব্যাংকের মতো ব্যাংক স্থাপনের সিদ্ধান্ত অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ মধ্য ও পশ্চিম আফ্রিকার ১৪টি দেশে দরিদ্রদের জন্য বাংলাদেশের গ্রামীণ ব্যাংকের মতো ব্যাংক স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই ১৪ দেশে গ্রামীণ ব্যাংকের অনুকরণে একটি করে নতুন ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হবে। এর মধ্যে ৮টি দেশ পশ্চিম আফ্রিকার ও ৬টি দেশ মধ্য আফ্রিকার। সম্প্রতি জেনেভায় জাতিসংঘ দফতরে আরব গাল্ফ ফান্ডের (এগফান্ড) উপদেষ্টা কাউন্সিলের সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। ওই সভায় সভাপতিত্ব করেন শান্তিতে নোবেলজয়ী বাংলাদেশের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
×