ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১

৯ শতাংশ কমেছে চিংড়ি রফতানি

প্রকাশিত: ০৩:৫৯, ১২ জুন ২০১৬

৯ শতাংশ কমেছে চিংড়ি রফতানি

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ চলতি ২০১৫-১৬ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে হিমায়িত খাদ্য ও মৎস্য রফতানিতে আয় হয়েছে ৪৮ কোটি ১৯ লাখ ৬০ হাজার ডলার, যা গত অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ৯ দশমিক ০৫ শতাংশ কম। ২০১৪-১৫ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে হিমায়িত খাদ্য ও মৎস্য রফতানিতে আয় হয়েছিল ৫২ কোটি ৯৯ লাখ ২০ হাজার ডলার। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ইউরোপের বাজারে চিংড়ির দর কমে যাওয়া এবং রাশিয়াতে ডলারের বিপরীতে রুবলের দরপতনের কারণে চিংড়ি রফতানি আয় কমেছে। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে হিমায়িত খাদ্য ও মৎস্য রফতানি আয়ে। তাছাড়া চিংড়ির উৎপাদন খরচ বেড়েছে। তার ওপর চিংড়িতে আক্রমণের প্রবণতাও অনেক বেশি। ফলে উৎপাদনও কমেছে। বাংলাদেশ রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেটে চিংড়ি রফতানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৫১ কোটি ৫০ লাখ ডলার। গত ১১ মাসে চিংড়ি রফতানি হয়েছে ৪২ কোটি ৩১ লাখ ৩০ হাজার ডলারের। যা এর আগের বছর ছিল ৪৭ কোটি ৪৫ লাখ ২০ হাজার ডলার। সেই হিসাবে চিংড়ি রফতানি ১০ দশমিক ৮৩ শতাংশ কমেছে। সাতক্ষীরা ও খুলনার চিংড়ি চাষীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, হ্যাচারির চিংড়ি পোনা ঘেরে ছাড়ার কারণে ভাইরাস আক্রমণের প্রবণতা বেড়ে গেছে। সেইসঙ্গে উৎপাদন খরচও বেড়েছে। লিজ নেয়া জমির খরচও বাড়ছে প্রতি বছর বছর। যে হারে ব্যয় বাড়ছে, সেই হারে লাভবান হতে পারছেন চিংড়ি চাষীরা। কথা হয় সাতক্ষীরার শ্যামনগরের চিংড়ি চাষী সিরাজুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, চিংড়ি চাষ করতে গেলে ঘেরে বছরে কয়েক বার সার প্রয়োগ করতে হচ্ছে। এখন নানা প্রকার খাদ্য দিতে হচ্ছে। এমএস আহসান মার্কেন্টাইল ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত এমএস আহসান মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি মার্কেন্টাইল ব্যাংকের অন্যতম উদ্যোক্তা পরিচালক। ইতোপূর্বে বেশ কয়েকবার ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি আহসান গ্রুপের কর্ণধার। -বিজ্ঞপ্তি নারীদের পোশাকের বাজারে ভারত-পাকিস্তানের দাপট অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ রাজধানীর ঈদবাজারে নারীদের পোশাক বিপণনে এগিয়ে রয়েছে পার্শ্ববর্তী দেশগুলো থেকে আমদানি করা বিভিন্ন ডিজাইনের থ্রি পিস, লেহেঙ্গা আর সালোয়ার কামিজ। সে তুলনায় বেশ পেছনেই রয়েছে দেশীয় পোশাক প্রস্তুতকারীরা। তবে, বাজারে সব পোশাকই যে বিদেশ থেকে আসে তা মানতে নারাজ ক্রেতারা। তাদের দাবি, ডিজাইনে ভিন্নতা না থাকার সঙ্গে বাড়তি দামের কারণেই দেশি পোশাকের প্রতি আগ্রহ কমছে। তবে, বিক্রেতাদের দাবি, উৎসব উদযাপনে চাহিদামতো জমকালো পোশাক তৈরিতে এখনও বেশ পিছিয়ে দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো। পোশাক শিল্পে সারা বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ মাইলফলক বিবেচিত হলেও খোদ দেশীয় বাজার দেখাচ্ছে এর বিপরীত চিত্র। রাজধানীর গুটি কয়েক শপিং মল আর বিপণি বিতান ঘুরলেই এ দৃশ্য দেখা যাবে।
×