ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

সুন্দরবনে বন্দুকযুদ্ধে দুই দস্যু নিহত ॥ অস্ত্র উদ্ধার

প্রকাশিত: ০৪:১২, ১৬ নভেম্বর ২০১৭

সুন্দরবনে বন্দুকযুদ্ধে দুই দস্যু নিহত ॥ অস্ত্র উদ্ধার

স্টাফ রিপোর্টার, বাগেরহাট ॥ পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের বলেশ^র নদীর কাতলার খালে র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে বনদস্যু আব্বাস বাহিনীর সেকেন্ড ইন কমান্ডসহ ২ বনদস্যু নিহত হয়েছে। বুধবার সকালে ঘণ্টাব্যাপী এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলো সেকেন্ড ইন কমান্ড ইউসুফ ফকির ও সক্রিয় সদস্য সিরিয়াল কিলার রুহুল আমিন। পরে ঘটনাস্থল থেকে বনদস্যুদের ব্যবহৃত ৭টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ১২৪ রাউন্ড গুলিসহ দস্যুদের ব্যবহৃত মালামাল উদ্ধার করে র‌্যাব সদস্যরা। র‌্যাব-৮ এর অধিনায়ক উইং কমান্ডার হাসান ইমন আল রাজীব জানান, সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জে র‌্যাব সদস্যরা নিয়মিত টহলের অংশ হিসেবে বুধবার সকালে সুন্দরবনের কাতলার খাল এলাকায় য়ায়। এ সময়ে সুন্দরবনের ভিতর থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখে সন্দেহ হলে র‌্যাব সদস্যরা ওই এলাকায় অভিযান শুরু করে। অভিযানের একপর্যায়ে সুন্দরবনের ভিতর থেকে র‌্যাব সদস্যদের লক্ষ্য করে বনদস্যুরা গুলি ছুড়তে শুরু করে। এ সময়ে র‌্যাবও পাল্টা গুলি ছোড়ে। ঘণ্টাব্যাপী চলা এই বন্দুকযুদ্ধের একপর্যায়ে বনদস্যুরা সুন্দরবনের গহীনে পালিয়ে যায়। পরে ঘটনাস্থল তল্লাশি করে দুই বনদস্যুর গুলিবিদ্ধ লাশ, ৫টি একনলা বন্দুক, ১টি দুইনলা বন্দুক, ১টি কাটা রাইফেল ও ১২৪ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়। একইসঙ্গে বনদস্যুদের ওই আস্তানা গুঁড়িয়ে দেয়া হয়। পরে ঘটনাস্থলে বনজীবীরা উপস্থিত হয়ে নিহত বনদস্যুরা আব্বাস বাহিনীর সেকেন্ড ইন কমান্ড ইউসুফ ফকির ও কিলার রুহুল আমিন বলে নিশ্চিত করেন। নিহত বনদস্যুদের বাড়ি বাগেরহাট জেলার রামপাল ও মংলা উপজেলায়। রংপুরে ঠাকুরপাড়া তা-ব মামলায় গ্রেফতার আরও ২৮ নিজস্ব সংবাদদাতা, রংপুর, ১৫ নবেম্বর ॥ ফেসবুকে কটূক্তি ও অবমাননাকর ছবি পোস্ট করার অভিযোগে শলেয়াশাহ ঠাকুর পাড়া গ্রামে সংঘর্ষ, অগ্নি সংযোগ ও ভাংচুরের ঘটনায় গঙ্গাচড়া ও কোতয়ালি থানায় দায়ের করা দুটি মামলায় বুধবার আরও ২৮ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ নিয়ে গ্রেফতারের সংখ্যা দাঁড়াল ১৫২ জনে। সাউথইস্ট ভার্সিটির দুই শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থী ভারতের চাঁন্দিগড়-এর এ-থ্রি ফাউন্ডেশন আয়োজিত গবেষণা পত্রের আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়েছেন। প্রতিযোগিতায় টেকসই নক্সা বিভাগ হতে ফাতেমা শাহজাহান এবং স্থাপত্য গবেষণা বিভাগ হতে আমির হামজা পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত হন। বিভিন্ন দেশ থেকে ৩০০ প্রতিযোগীকে নির্বাচিত করা হয়েছিল। প্রকল্পটিতে সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মাদ সাজ্জাদ হোসেনের তত্ত্বাবধানে ছিলেন ফাতেমা শাহজাহান এবং স্থাপত্য বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মীর মোবাশ্বের আলীর তত্ত্বাবধানে ছিলেন আমীর হামজা। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানটি আগামী ১৮ নবেম্বর ভারতের চাঁন্দিগড়ে অনুষ্ঠিত হবে।-বিজ্ঞপ্তি
×