ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

ফিল্ম এ্যাপ্রিসিয়েশন কর্মশালা শুরু ২৩ সেপ্টেম্বর

প্রকাশিত: ০৫:৪৫, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭

ফিল্ম এ্যাপ্রিসিয়েশন কর্মশালা শুরু ২৩ সেপ্টেম্বর

স্টাফ রিপোর্টার ॥ ফেডারেশন অব ফিল্ম সোসাইটিজ অব বাংলাদেশের (এফএফএসবি) উদ্যোগে এবং মুভিয়ানা ফিল্ম সোসাইটির আয়োজনে ফিল্ম এ্যাপ্রিসিয়েশন কোর্স শুরু হবে আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর। মাসব্যাপী এ কর্মশালায় চলচ্চিত্রপাঠ এবং অধ্যয়নসংশ্লিষ্ট সব বিষয়ে পাঠদান করা হবে। চলচ্চিত্র নির্মাণের সব বিষয়ে ধারণা প্রদান করা হবে। এ কোর্সে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে চলচ্চিত্র অনুরাগী তরুণদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। এ কর্মশালায় চলচ্চিত্রের ইতিহাস, চলচ্চিত্রতত্ত্ব, চলচ্চিত্রের ভাষা, চলচ্চিত্রের নন্দনতত্ত্ব, চলচ্চিত্রের সঙ্গে অন্যান্য শিল্পমাধ্যমের সম্পর্ক, আলোকচিত্র, চিত্রনাট্য, শিল্পনির্দেশনা, চলচ্চিত্রে শব্দ ও সঙ্গীত, চিত্রগ্রহণ, চলচ্চিত্র সম্পাদনা, অভিনয়, চলচ্চিত্র পরিচালনা, প্রামাণ্য চলচ্চিত্র, জনপ্রিয় চলচ্চিত্র, চলচ্চিত্রের মনোবিশ্লেষণ, চলচ্চিত্র সমালোচনাসহ অন্যান্য বিষয়ে পাঠদান করা হবে। কর্মশালায় পাঠদান করবেন অগ্রজ চলচ্চিত্র নির্মাতা ও শিক্ষক তানভীর মোকাম্মেল, চলচ্চিত্র নির্মাতা মোরশেদুল ইসলাম, শিল্প সমালোচক মইনুদ্দীন খালেদ, শিল্প সমালোচক ও লেখক মাহমুদুল হোসেন, চলচ্চিত্র শব্দ প্রকৌশলী রতন পাল, চলচ্চিত্র নির্মাতা আকরাম খান, চলচ্চিত্র গবেষক অধ্যাপক ফাহমিদুল হক, চলচ্চিত্র নির্মাতা অমিতাভ রেজা, চলচ্চিত্র নির্মাতা রাজীবুল হোসেন প্রমুখ। এ ফিল্ম এ্যাপ্রিসিয়েশন কর্মশালার পরিকল্পক এবং পরিচালক চলচ্চিত্র নির্মাতা ও লেখক বেলায়াত হোসেন মামুন। ২৩ সেপ্টেম্বর শুরু হওয়া কর্মশালার মেয়াদ এক মাস। সপ্তাহে দুদিন। শুক্র ও শনিবার বিকেল ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চলবে কর্মশালা। নিবন্ধনের শেষ তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর। সিরাজ যখন নবাব সিরাজদ্দৌলা নাটকের মঞ্চায়ন বাংলাদেশ থিয়েটারের পঞ্চদশ প্রযোজনা ‘সিরাজ যখন নবাব সিরাজদ্দৌলা’। শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের ‘নবাব সিরাজদ্দৌলা’ নাটকের নির্যাসে প্রযোজনাটির নবনাট্যরূপ ও নির্দেশনা দিয়েছেন আব্দুল আজিজ। শনিবার সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার মূল মিলনায়তনে মঞ্চস্থ হলো নাটকটি। সিরাজ নামের এক শৌখিন নাট্যকর্মীর জীবনের গল্পকে আবর্তিত করে এগিয়েছে নাটকের কাহিনী। সিরাজের মনে লালিত দীর্ঘদিনের এক বাসনা সে নবাব সিরাজদ্দৌলা চরিত্রের রূপায়ন করবে। এক সময় সেই সুযোগটিও জুটে যায় তার কপালে। তবে বিড়ম্বনা সৃষ্টি হয় নাটকের মহড়া করতে গিয়ে। সামনে এসে হাজির হয় রূঢ় বাস্তবতা। পড়শোনার উদাসীনতার জন্য খেতে হয় বাবার বকুনি। শুনতে হয় বাড়িওয়ালার অযথা আলাপচারিতা। সেই বক-বকানিতে সিরাজ তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়লে স্বপ্নের মাঝে বাস্তবায়িত হতে থাকে বাংলা, বিহার, উড়িষ্যার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজদ্দৌলা চরিত্র রূপায়নের সাধ। প্রযোজনাটিতে সিরাজের চরিত্রে অভিনয় করেছেন খন্দকার শাহ আলম। এছাড়া অন্যান্য চরিত্রে রূপ দিয়েছেনÑ আখতার মাহমুদ, আব্দুল আজিজ, ফারজানা ফাতেমা চৌধুরী সুমী, নবীয়া ইসলাম, ফিরোজ শাহী, সামিউল ইসলাম সামি, শফি কামাল, রেজাউর রহমান রাজা, গাজী আলাউদ্দিন বেগ, রেজাউল হক, দেলোয়ার হোসেন, মাসুদা খান, রাতুল, আমিনুল, রাশেদ, সামি প্রমুখ।
×