ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

আজ আইরিশ মেয়েদের মুখোমুখি রুমানারা

এবার বিশ্বকাপে ওঠার মিশন

প্রকাশিত: ০৫:৪৭, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭

এবার বিশ্বকাপে ওঠার মিশন

স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ ইতোমধ্যেই প্রাথমিক লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে। শ্রীলঙ্কায় চলমান ২০১৭ মহিলা বিশ্বকাপ বাছাইয়ে সুপার সিক্সে ওঠার আশা নিয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ মহিলা ক্রিকেট দল। সেটা করতে পেরেছে রুমানা আহমেদের নেতৃত্বে বাংলাদেশের মেয়েরা। এবার মূল উদ্দেশ্য পূরণের লড়াই। সেমিফাইনালে উঠতে পারলেই প্রথমবারের মতো মহিলা বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে খেলতে পারবে বাংলাদেশ। কলম্বো ক্রিকেট ক্লাব গ্রাউন্ডে আজ আয়ারল্যান্ড মহিলা দলের বিরুদ্ধে নামবে রুমানারা। সুপার সিক্সে বাংলাদেশের দ্বিতীয় ম্যাচ শুক্রবার শক্তিশালী ভারত মহিলা দলের বিরুদ্ধে। এবার বাছাইপর্বের আগে একমাত্র ওয়ার্মআপ ম্যাচে আইরিশ মেয়েদের ৩৯ রানে হারিয়ে দিয়েছিল বাংলাদেশ দল। বরাবরই আয়ারল্যান্ডের চেয়ে শক্তিমত্তায় ও নৈপুণ্যে এগিয়ে রুমানারা। এবার সুপার সিক্সে তাদের হারাতে পারলেই স্বপ্ন পূরণের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ দল। তবে সেজন্য উঠতে হবে সেমিফাইনালে। সেক্ষেত্রে গ্রুপ পর্ব থেকে বোনাস পয়েন্ট পায়নি বাংলাদেশের মেয়েরা। উল্লেখ্য, সুপার সিক্সে ওঠা কোন একটি দলকে হারাতে পারলেই ২ পয়েন্ট থাকত বোনাস। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে আছে দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারত ৪ বোনাস পয়েন্ট নিয়ে এবং পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা ২ বোনাস পয়েন্ট নিয়ে। সেক্ষেত্রে শ্রীলঙ্কার মেয়েরা সুপার সিক্সে তাদের দুই ম্যাচে পাকিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে হারলেই পথ সুরাহা হবে রুমানাদের। কিন্তু এর আগে আইরিশদের অবশ্যই হারাতে হবে এবং ব্যবধানটাও বড় না হলে আবার নেট রানরেটে পিছিয়ে পড়বে বাংলাদেশ। তবে আইরিশরা আজ হেরে গেলে দ্বিতীয় ম্যাচে যদি পাক মেয়েদের হারিয়েও দেয় তারা রানরেটের কারণেই আর যেতে পারবে না সেমিতে। এ কারণে বাংলাদেশের শত্রু মূলত আইরিশ মেয়েরাই। উল্লেখ্য, ২০১১ সালে প্রথমবার বিশ্বকাপ বাছাই খেলতে নেমেই পঞ্চম হয়েছিল বাংলাদেশের মেয়েরা। বিশ্বকাপের টিকেট সেবার অল্পের জন্য ধরা না দিলেও ওয়ানডে খেলার মর্যাদা লাভ করেছিল তারা। এবার সুপার সিক্সে উঠে ইতোমধ্যেই আগামী চার বছরের জন্য ওয়ানডে স্ট্যাটাস টিকিয়ে রেখেছে রুমানার দল। বাংলাদেশ রানার্সআপ ৪ সোনা জিতে স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ নেপাল তায়কোয়ানদো এসোসিয়েশনের ব্যবস্থাপনায় ও ইউনাইটেড তায়কোয়ানদো ক্লাবের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ‘কাঠমান্ডু আন্তর্জাতিক তায়কোয়ানদো চ্যাম্পিয়নশিপ।’ এই আসরে ৪ স্বর্ণ, ৩ রৌপ্য ও ৩ তাম্রসহ মোট ১০ পদক জয় করে বাংলাদেশ তায়কোয়ানদো দল দ্বিতীয় রানার্সআপ হয়। চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত। চ্যাম্পিয়নশিপে স্বাগতিক নেপালসহ ৯ দেশের প্রায় ১২০০ তায়কোয়ানদো খেলোয়াড় অংশ নেন। এ আসরে বাংলাদেশ তায়কোয়ানদো দলের মাসুম খান মাইনাস ৮০ কেজি ওজন শ্রেণীতে, পুমসে ক্যাটাগরিতে দিপু চাকমা, নুরুদ্দিন হুসাইন ও সামির খান ১টি করে স্বর্ণপদক অর্জন করে।রৌপ্যপদক লাভ করেন মাইনাস ৬৩ কেজিতে নুরুল আমিন, মাইনাস ৬৪ কেজিতে কাজী মোঃ এনায়েতুল্লাহ, মাইনাস ৮৭ কেজিতে শেখ হুমায়ুন কবির। তাম্র্রপদক পান মাইনাস ৪৬ কেজিতে লাবিবা ফাইরুজ হাসান, মাইনাস ৫২ কেজিতে ফ্রিয়ানা কুরাইশি এবং মাইনাস ৪২ কেজিতে রাদিহ রিয়ানা মুশফিক
×