ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

সাইবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ শাস্তি ১৪ বছর জেল ;###;ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘনের অপরাধের শাস্তির বিধান

শাস্তিযোগ্য অপরাধ

প্রকাশিত: ০৫:২৮, ২৩ আগস্ট ২০১৬

শাস্তিযোগ্য অপরাধ

বিশেষ প্রতিনিধি ॥ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালালে বা তাতে মদদ দিলে যাবজ্জীবন কারাদ- ও সর্বোচ্চ এক কোটি টাকা জরিমানার বিধান রেখে ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন- ২০১৬’ এর খসড়া নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। আইনের খসড়ায় বিভিন্ন ধরনের সাইবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ১৪ বছর জেল এবং এক কোটি টাকা পর্যন্ত জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। অনুমতি ছাড়া অসৎ উদ্দেশ্যে কারও ব্যক্তিগত ছবি তোলা, প্রকাশ বা বিকৃতি ঘটালে ‘ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘনের’ অপরাধে সাজার বিধানও রাখা হয়েছে প্রস্তাবিত এই আইনে। পাশাপাশি দেশের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সংরক্ষিত ও প্রাকৃতিক বনাঞ্চলের গাছ কাটার ওপর বিধিনিষেধের সময় আরও সাত বছর বাড়িয়েছে সরকার। এছাড়া হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রীস্টান ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট পৃথক আইন এবং আবহাওয়া বিষয়ক আইনের নীতিগত অনুমোদ দেয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এই অনুমোদন দেয়া হয়। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অখ-তা, সংহতি এগুলোকে ‘এ্যাফেক্ট’ করে এমন কোন জিনিস, অন্য কোন রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বিঘিœত বা তাদের সম্পদ ক্ষতি বা বিনষ্ট করে এরকম কোন বিষয়, সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় সন্ত্রাসী কর্মকা-ে সম্পৃক্ত কোন কাজ বা কাজে সহায়তা ও প্ররোচিত করলে বা সক্রিয় অংশগ্রহণ করেনি বা অন্য কোন রাষ্ট্র বা প্রতিষ্ঠানের কম্পিউটার, প্রোগ্রামিং ইত্যাদির নেটওয়ার্কে মারাত্মক ক্ষতিসাধনের উদ্দেশ্যে কোন কিছু করলে সেগুলো সাইবার সন্ত্রাসের মধ্যে পড়বে। সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের বলেন, কোন ব্যক্তি ইলেকট্রনিক মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বা আদালত থেকে মীমাংসিত মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক বিষয়াবলী বা জাতির পিতার বিরুদ্ধে যে কোন প্রচার, প্রপাগান্ডা চালালে বা তাতে মদদ দিলে তিনি যাবজ্জীবন কারাদ-, সর্বনিম্ন তিন বছরের কারাদন্ড, সর্বোচ্চ এক কোটি টাকার অর্থদ- বা উভয় দ-ে দ-িত হবেন। প্রাথমিকভাবে নীতিগত অনুমোদন দেয়া হলেও আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য আইনমন্ত্রীকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, কনসার্ন স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে বৈঠক করে এটাকে আরও পরিশীলিত করবেন। তিনি বলেন, অনেকগুলো ক্রসকাটিং বিষয় এখানে জড়িত। পোস্ট টেলিকম, তথ্য মন্ত্রণালয় এবং আরও কয়েকটি মিনিস্ট্রির বিষয়ে ওভারল্যাপিং আছে। এজন্য আইনটিকে পরিমার্জনা করতে আইনমন্ত্রীকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। সাংবাদিকদের প্রশ্নে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের কয়েকটি ধারায় শাস্তির বিধান আছে, কিন্তু সেগুলো অপর্যাপ্ত। একটি পূর্ণাঙ্গ আইন পৃথিবীর অনেক দেশে আছে। পার্শ্ববর্তী ভারতে একটি বিস্তারিত আইন আছে, সেটির আদলেই এটি করা হয়েছে। আইসিটি আইনের যে বিধানগুলো আছে সেগুলো এখানে কভার করে ওই বিধানগুলো সেখান থেকে বাদ দেয়া হবে। আইসিটি আইনের ৫৪, ৫৫, ৫৬ ও ৫৭ ধারা ওখান থেকে এখানে চলে আসবে। নতুন আইন হওয়ার পর ওইসব ধারা আইসিটি আইন থেকে বাদ পড়বে। তবে আইসিটি আইনে ইতোমধ্যে দায়ের মামলাগুলো ওই আইনেই চলবে বলে জানান তিনি। নতুন আইনের আওতায় ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সি’ গঠন করা হবে জানিয়ে শফিউল বলেন, এই এজেন্সির প্রধান হবে মহাপরিচালক। জরুরী পরিস্থিতিতে মহাপরিচালক সরকারের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে কোন কম্পিউটার রিসোর্সের মাধ্যমে কোন তথ্য সম্প্রচারে বাধা দেয়ার নির্দেশ দিতে পারবেন। অর্থাৎ জরুরী ভিত্তিতে কোন ট্রান্সমিশন বন্ধ করতে পারবেন মহাপরিচালক। আইনের সম্ভাব্য লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সির মহাপরিচালক নিষেধাজ্ঞামূলক আদেশ দিতে পারবেন জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এই নির্দেশ না মানলে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হবে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের খসড়ায় বিভিন্ন ধরনের অপরাধ সংজ্ঞাসহ বর্ণনা করে সেগুলো লঙ্ঘনের সাজাও নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। তবে এসব অপরাধের জন্য যে সাজার প্রস্তাব করা হয়েছে সেগুলো বাড়ানো বা কমানোর বিষয়টি আইনমন্ত্রী পর্যালোচনা করে দেখবেন বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব। তিনি বলেন, কোন অতি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামোর বিরুদ্ধে অপরাধ অর্থাৎ, সাইবার পরিকাঠামোর মধ্যে যদি কেউ অপরাধ করেন তাকে সর্বাচ্চ ১৪ বছর কারাদ-, সর্বনিম্ন দুই বছর কারাদ- এবং এক কোটি টাকা অর্থদ- বা উভয় দ- দেয়া হবে। অতি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামোর ব্যাখ্যায় মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, “যেমন-বিমান পরিচালনার জন্য যে ম্যানেজমেন্ট আছে তাতে যদি কেউ হামলা করে হ্যাক করে তাহলে এসব সাজা দেয়া হবে।” তিনি বলেন, কম্পিউটার, মোবাইল ও ডিজিটাল ডিভাইস সংক্রান্ত জালিয়াতি, কম্পিউটার ও মোবাইল সংক্রান্ত প্রতারণা বা হুমকি এবং প্রতারণা বা ঠাকানোর উদ্দেশ্যে অন্য ব্যক্তির ছদ্মবেশ ধরলে বা অন্যের ব্যক্তিগত তথ্য নিজের বলে দেখালে সর্বনিম্ন এক বছর ও সর্বোচ্চ পাঁচ বছর জেল বা তিন লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দ- হবে। এছাড়া ডিজিটাল বা সাইবার সন্ত্রাসের জন্য সর্বাচ্চ ১৪ বছর কারাদ-, সর্বনিম্ন দুই বছর কারাদ- এবং এক কোটি টাকা অর্থদ- বা উভয় দ- দেয়া হবে। সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, বাংলাদেশের অখ-তা, সংহতি এগুলোকে ‘এ্যাফেক্ট’ করে এমন কোন জিনিস, অন্য কোন রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বিঘিœত বা তাদের সম্পদ ক্ষতি বা বিনষ্ট করে এরকম কোন বিষয়, সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় সন্ত্রাসী কর্মকা-ে সম্পৃক্ত কোন কাজ বা কাজে সহায়তা ও প্ররোচিত করলে বা অন্য কোন রাষ্ট্র বা প্রতিষ্ঠানের কম্পিউটার, প্রোগ্রামিং ইত্যাদির নেটওয়ার্কে মারাত্মক ক্ষতি সাধনের উদ্দেশ্যে কোন কিছু করলে সেগুলো সাইবার সন্ত্রাসের মধ্যে পড়বে। অনুমতি ছাড়া অসৎ উদ্দেশ্যে কারও ব্যক্তিগত ছবি তোলা, প্রকাশ বা বিকৃতি ঘটালে ‘ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘনের’ অপরাধে সাজার বিধানও রাখা হয়েছে প্রস্তাবিত আইনে। শফিউল আলম বলেন, কোন ব্যক্তি অসৎ উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃত বা জ্ঞাতসারে অন্য কোন ব্যক্তির অনুমতি ছাড়া তার ব্যক্তিগত ছবি তুলে প্রকাশ করলে বা বিকৃত করলে বা ধারণ করলে তা ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে অপরাধ বলে বিবেচিত হবে। এ ধরনের অপরাধের জন্য দুই বছরের কারাদ- বা সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দ- দেয়ার বিধান রাখা হয়েছে আইনের খসড়ায়। খসড়ায় পর্নোগ্রাফির জন্য সর্বনিম্ন দুই বছর ও সর্বোচ্চ ১০ বছর কারাদ- বা সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা অর্থদ- বা উভয় দ- দেয়ার বিধানও রয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ওয়েবসাইট বা অন্য কোন ইলেকট্রনিক মাধ্যমে মানহানি, মিথ্যাচার ও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত বা এ জাতীয় অপরাধ করলে সর্বোচ্চ দুই বছর জেল (সর্বনিম্ন দুই মাস) অথবা দুই লাখ টাকা অর্থদ- বা উভয় দ- হবে। ওয়েবসাইট বা অন্য কোন ইলেকট্রনিক মাধ্যমে শক্রতা সৃষ্টি ও আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটানোর মতো কাজ করলে সাত বছরের কারাদ- (কমপক্ষে এক বছর) বা সাত লাখ টাকা অর্থদ- বা উভয় দ- দেয়া হবে। কম্পিউটারের মাধ্যমে অপরাধে সহায়তা করলে মূল অপরাধীর সমান সাজা দেয়া হবে। কোন কোম্পানি ওই অপরাধ করলেও একই সাজা হবে বলেও জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব। তবে নেটওয়ার্ক সেবাদানকারী তৃতীয় কোন পক্ষ অপরাধে জড়িত না থাকার প্রমাণ দিতে পারলে সাজা হবে না। হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রীস্টান ট্রাস্ট আইন ॥ হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রীস্টান ট্রাস্ট সংক্রান্ত তিনটি অধ্যাদেশকে আলাদা তিনটি আইনে রূপান্তরিত করছে সরকার। শফিউল আলম জানান, “অর্ডিনেন্সগুলোকে আইনে রূপান্তরে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা থাকায় এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আইন তিনটি হলো- হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট আইন- ২০১৬, বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট আইন- ২০১৬ এবং খ্রীস্টান ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীস্টান ট্রাস্ট অধ্যাদেশকে আইনে পরিণত করা হচ্ছে। অর্ডিন্যান্সগুলোকে (অধ্যাদেশগুলো) আইনে পরিণত করতে আমাদের বিধান রয়েছে। অর্ডিন্যান্সগুলো আইনে রূপান্ত হবে। নতুন তিন আইনে তেমন কোন পরিবর্তন আনা হয়নি। যা ছিল তাই আছে। তবে আগের আইনে ট্রাস্টগুলোতে সরকারের অনুদানের একটি সীমা ছিল জানিয়ে শফিউল আলম বলেন, কারও জন্য ৩ কোটি, কারও জন্য ৫ কোটি, কারও জন্য ১০ কোটি ছিল। এখন সেই সিলিং (সীমা) উঠিয়ে দেয়া হবে। সরকার এখন ‘আনলিমিটেড‘ পরিমাণ সাপোর্ট দিতে পারবে। বনের গাছ কাটা যাবে না আরও ৭ বছর ॥ দেশের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সংরক্ষিত ও প্রাকৃতিক বনাঞ্চলের গাছকাটার ওপর বিধিনিষেধের সময় ২০২২ সাল পর্যন্ত বাড়িয়েছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের এ প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়। সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের বলেন, দেশের জীববৈচিত্র্য রক্ষার উদ্দেশ্যে সংরক্ষিত ও প্রাকৃতিক বনাঞ্চলের গাছ কাটার ওপর আরোপিত বিধিনিষেধ ২০২৫ সাল পর্যন্ত বহাল রাখার প্রস্তাব করা হয়েছিল। ২০২২ সাল পর্যন্ত বিধি-নিষেধ আরোপের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। সংরক্ষিত ও প্রাকৃতিক বনাঞ্চলের গাছ কাটার ওপর আরোপিত বিধিনিষেধের মেয়াদ গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর শেষ হয়। সংরক্ষিত ও প্রাকৃতিক বনাঞ্চলের গাছ কাটার ওপর নতুন বিধিনিষেধের মেয়াদ গত ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর ধরা হয়েছে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব। আবহাওয়া বিষয়ক আইন হচ্ছে ॥ আবহাওয়া অধিদফতর ও আবহাওয়া সংক্রান্ত কার্যক্রম আইনের আওতায় আনা হচ্ছে। এজন্য ‘আবহাওয়া বিষয়ক আইন, ২০১৬’-এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, আবহাওয়া বিষয়ে নতুন করে একটি আইন করা হচ্ছে। এত দিন পর্যন্ত আবহাওয়ার কোন আইন ছিল না। প্রশাসনিক আদেশে এটা (আবহাওয়া অধিদফতর) চলছে। এটার সঙ্গে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) একটা সংযোগ আছে। কিন্তু আমাদের কোন আইন নেই। আবহাওয়া অধিদফতর, মহাপরিচালক ও অন্যান্য কর্মচারীর ব্যবস্থাপনা এগুলো আইনের কাঠামোতে নিয়ে আসা হচ্ছে বলেও জানান তিনি। শফিউল আলম বলেন, আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্ক স্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণ সম্পর্কে আইনে বিধান রাখা হয়েছে। পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণে ডিভাইস কী হবে সে বিষয়েও আইনে বলা আছে। জলবায়ু পর্যবেক্ষণ, জাতীয় ভূমিকম্প নেটওয়ার্ক স্থাপন-এ বিষয়গুলোই আইনের মূল কথা। আবহাওয়া বিজ্ঞানী কারা হবে তা প্রস্তাবিত আইনে উল্লেখ করা হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, আবহাওয়া বিজ্ঞানীরাই মূলত আবহাওয়া অধিদফতর পরিচালনা করবেন। ভূমিকম্প-সংক্রান্ত সংকেত দেয়ার বিষয়ের খসড়া আইনে বলা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
×