ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

পাটের বস্তার ব্যবহার শতভাগ নিশ্চিত ॥ সংসদে পাটমন্ত্রীর

প্রকাশিত: ০৩:৫৫, ১৯ জুন ২০১৬

পাটের বস্তার ব্যবহার শতভাগ নিশ্চিত ॥ সংসদে পাটমন্ত্রীর

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ বাজারে পাটের বস্তার ব্যবহার শতভাগ নিশ্চিত হয়েছে বলে দাবি করেছেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী মুহা. ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক। শনিবার সকালে দশম জাতীয় সংসদের একাদশতম অধিবেশনে সংসদ সদস্য ফরিদুল হক খানের টেবিলে উত্থাপিত প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ তথ্য জানান। মন্ত্রী জানান, গত ৩০ নবেম্বর, ২০১৫ থেকে মাসব্যাপী সারাদেশে একযোগে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে এবং আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে মামলা পরিচালনার মাধ্যমে অর্থদ- ও কারাদ- দেয়া হয়েছে। এতে করে বাজারে পাটের বস্তার ব্যবহার শতভাগ নিশ্চিত হয়েছে। আবার যাতে পলিথিনের ব্যাগ ব্যবহার না হয় সে লক্ষ্যে সারাদেশে নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা অব্যাহত রয়েছে। ‘পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন, ২০১০ এবং ‘পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার বিধিমালা, ২০১৩’ আইন দুটির প্রসঙ্গ তুলে মন্ত্রী আরও জানান, ওই আইন ১ জানুয়ারি, ২০১৪ থেকে কার্যকর হয়েছে। আইনে নির্ধারিত ছয়টি পণ্যে মোড়কীকরণে পাটজাত মোড়ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। মাগুরায় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বাড়ছে ড্রাগন চাষ নিজস্ব সংবাদদাতা, মাগুরা ॥ আফ্রিকান ফল ড্রাগন অন্যান্য ফসলের তুলনায় উৎপাদন খরচ কম ও লাভ বেশি হওয়ায় মাগুরায় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ড্রাগন চাষে শুরু হয়েছে। কৃষকরা ঝুঁকছে ড্রাগন চাষে। অনেক কৃষক সাথী ফসল হিসাবে অন্য সবজি চাষ করছে। ফলে তাদের বাড়তি আয়ও হচ্ছে। মাগুরা হর্টিকালচার বিভাগের তথ্যমাতে, জেলায় এবার ড্রাগন ফলের ১৮টি বাগান হয়েছে। যার মধ্যে ১২টিতে ফল ধরেছে। চাষীরা জানান, এটির আবাদে খরচ একেবারে কম। অন্যদিকে লাভ অনেক। এছাড়া চাষ পদ্ধতি সহজ। ড্রাগন গাছের চারা রোপনের পর গাছ আস্তে আস্তে গাছ বড় হয়ে ফুল ও ফল ধরে। বাজাওে ড্রাগনের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। অনেক কৃষক সাথী ফসল হিসেবে অন্য সবজি চাষ করছে। আবার অনেকে ঘাসের আবাদ করেছে, যা থেকে তাদের বাড়তি আয়ও হচ্ছে। ড্রাগন চাষীরা জানান, উঁচু জমিতে ড্রাগন চাষ ভাল হয়। অর্থাৎ যেখানে পানি জনে না। প্রতি বিঘা জমিতে ৭০ থেকে ৮০টি গাছ লাগানো যায়। গাছ বড় হলে ৪০০ থেকে ৫০০ কেজি ফল উৎপন্ন হয়। ৪০০ টাকা কেজি দরে যার দাম আসে দেড় থেকে দুই লাখ টাকা। খরচ যেখানে মাত্র ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা।
×